@@ আলেমের মর্যাদা!
❒ আলেমের মর্যাদা!
-------------------------------
মহান আল্লাহ্ তায়ালা বলেন:
إِنَّمَا يَخْشَى اللَّهَ مِنْ عِبَادِهِ الْعُلَمَاءُ
“আল্লাহর বান্দাদের মধ্যে আলেমরাই তো তাঁকে ভয় করে থাকে।”
[সূরা ফাতির-২৮]
এর ব্যাখ্যায় সাহাবী আব্দুল্লাহ ইবনু আব্বাস (রাঃ) বলেন,
আলেম যিনি আল্লাহর সাথে কাউকে শরীক করেন না। আল্লাহ্কৃত হালালকে হালাল মনে করেন এবং হারামকে হারাম মনে করেন। তার আদেশ যথাযথভাবে পালন করেন। আল্লাহর সাথে সাক্ষাতের ব্যাপারে দৃঢ় বিশ্বাস রাখেন এবং বিশ্বাস রাখেন যে তার আমলের হিসাব হবে’
[ইবনু কাছীর]
আলেমদের মর্যাদা সম্পর্কে আাল্লাহর রাসূল (স:) বলেন, “আর আবেদের ওপর আলেমের শ্রেষ্ঠত্ব সকল তারকার ওপর চাঁদের শ্রেষ্ঠত্বের মতো। নিশ্চয় আলেমগণ নবীদের উত্তরাধিকারী। তবে নবীগণ দিনার বা দিরহামের উত্তরাধিকারী বানান না। তাঁরা কেবল ইলমের ওয়ারিশ বানান। অতএব যে তা গ্রহণ করে সে পূর্ণ অংশই পায়।”
[সুনানে তিরমিযী : ২৬৮২]
❒ সর্তকতাঃ
আপনার ভাইয়ের কোন বক্তব্য বা লিখনি ধোয়াশাপূর্ণ মনে হলে আগে ওজর তালাশ করুণ! এ প্রসঙ্গে
উমার ইবনুল খাত্তাব (রাদিয়াল্লাহু আনহু) বলেছেন,
যতক্ষণ তোমার ভাইয়ের বলা কোন কথার ব্যাপারে তোমার কাছে ভালো কোন ব্যাখ্যা আছে ততক্ষণ তা নিয়ে কোন খারাপ ধারণা পোষণ করবে না।”
[মাজমু’ ফাতাওয়া, বিন বাজ, ২৬/৩৬৫]
আপনি একজন তলেবুল ইল্ম হয়েও যদি আলেমদের শানে অত্যন্ত নিকৃষ্ট ও বেয়াদবীমুলক মন্তব্য করেন, তাতে আপনার আখেরাত ধ্বংস হওয়া অনিবার্য!
এ প্রসঙ্গে কা‘ব বিন মালেক (রাঃ) হ’তে বর্ণিত রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন,مَنْ طَلَبَ الْعِلْمَ لِيُجَارِىَ بِهِ الْعُلَمَاءَ أَوْ لِيُمَارِىَ بِهِ السُّفَهَاءَ أَوْ يَصْرِفَ بِهِ وُجُوهَ النَّاسِ إِلَيْهِ أَدْخَلَهُ اللهُ النَّارَ
‘ যে ব্যক্তি ইলম শিখে এজন্য যে, তার দ্বারা সে আলেমদের সাথে বিতর্ক করবে ও মূর্খদের সঙ্গে ঝগড়া করবে কিংবা মানুষকে তার দিকে আকৃষ্ট করাবে,তাহলে আল্লাহতালা তাকে জাহান্নামে প্রবেশ করাবেন
[তিরমিযী হা/২৬৫৪, সনদ হাসান; মিশকাত হা/২২৫]
❒ বিবাদঃ
ইল্মি বিষয়ে কখনোই বিবাদে জড়াতে যাবেন না! কেননা এতে আপনারই ক্ষতি রয়েছে! ইলমী বিষয়ে বিবাদে জড়ানোর কুফল সম্পর্কে ইমাম মালেক (রহ.) বলেন -
"ইলমী বিষয়ে বিবাদ-বিরোধ বান্দার অন্তর থেকে ইলমের নূর ছিনিয়ে নেয়। কেউ জিজ্ঞেস করলো, যার সুন্নাহ সম্পর্কে জ্ঞান রয়েছে সে কি সুন্নাহের হেফাজতের জন্য বিবাদে লিপ্ত হতে পারবে? তিনি বললেন, না, বরং তার কর্তব্য হল লোকদের সঠিক বিষয়ে জানানো। তারপর তারা সেটা গ্রহণ করে নিলে তো ভালোই। অন্যথায় নীরবতা অবলম্বন করবে। বিবাদ-বিসম্বাদ থেকে বেঁচে থাকবে।"
[জামিউ বয়ানিল ইলম, ২য় খন্ড, ৯০৯ পৃষ্ঠা]
❒ দ্বীনের জ্ঞান অর্জনের মর্যাদা:
দ্বীনের জ্ঞান অর্জনের পরকালিন মর্যাদা সম্পর্কে শাইখুল ইসলাম ঈমাম ইবনুল কাইয়্যিম রহ. বলেন,
‘‘যে ব্যক্তি ইসলামকে জীবিত করার উদ্দেশ্যে ইলম শিখে, সে সিদ্দিকীনদের অন্তর্ভুক্ত হয়, নবীদের মর্যাদার পরেই তার মর্যাদা"!
[মিফতাহু দারিস সাআদাহ: ১/১৮৫]
ইমাম মুহাম্মদ ইবনে ছলিহ আল-উছাইমীন রহিমাহুল্লাহ বলেছেনঃ
فإذا تعلمت من أجل أن ترفع الجهل عن هذه الأمة كنت من المجاهدين في سبيل الله الذين ينشرون دين الله.
যখন তুমি এই উম্মাহ (জাতি) থেকে অজ্ঞাত দূর করার জন্য (ইলম) শিক্ষা করবে, তখন তুমি আল্লাহর রাস্তায় (জিহাদকারী) এমন মুজাহিদগণের অন্তর্ভুক্ত হবে, যারা আল্লাহর দ্বীনকে উজ্জীবিত করেন এবং প্রতিষ্টিত করেন।
[কিতাবুল ইলম, পৃঃ২২]
❒ নসিহাহঃ
দ্বীনের বিশুদ্ধ জ্ঞান একজন ত্বালেবুল ইল্মকে নিরহংকার ও বিনয়ী করে তোলার পাশাপাশি আল্লাহর জন্য ভালোবাসা ও আল্লাহর জন্য বিচ্ছেদ-এর নীতিতে মধ্যপন্থা অবলম্বনে সহায়তা করে! পক্ষান্তরে দুনিয়াতে যে ব্যক্তি দ্বীনের এই সুগন্ধি লাভ করতে পারেনি তার স্বীয় ইল্ম থেকে, সে আখেরাতেও জান্নাতের সুগন্ধি পাবে না। সেজন্যই রাসূল (ছাঃ) দো‘আ করতেন,
اللَّهُمَّ إِنِّى أَعُوذُ بِكَ مِنْ عِلْمٍ لاَ يَنْفَعُ وَمِنْ قَلْبٍ لاَ يَخْشَعُ وَمِنْ نَفْسٍ لاَ تَشْبَعُ وَمِنْ دَعْوَةٍ لاَ يُسْتَجَابُ لَهَا ‘
হে আল্লাহ! আমি তোমার আশ্রয় প্রার্থনা করছি ঐ ইলম থেকে যা কোন ফায়েদা দেয় না। ঐ অন্তর থেকে যা তোমার ভয়ে ভীত হয় না। ঐ আত্মা থেকে যা তৃপ্ত হয় না এবং ঐ দো‘আ থেকে যা কবুল হয় না’!
[মুসলিম হা/২৭২২; মিশকাত হা/২৪৬০]
উমার বিন আবদুল আজিজ (রাহিমাহুল্লাহ) বলতেন -
"তুমি যদি পারো তাহলে একজন "আলেম" হও!
যদি তা না পারো তাহলে তাদের (আলেমদের) ছাত্র হও! যদি তা না পারো, তাহলে তাদের প্রতি ভালোবাসা দেখাও! যদি তুমি তাও না পারো, তাহলে (অন্ততপক্ষে) তাদেরকে (আলেমদেরকে) ঘৃণা করো না।”
[ইবনে আবদিল-বার, জামিউ বায়ান-ইল-'ইলমি ওয়া ফাদলিহি, ১৪৩]
আল্লাহতালা আমাদের সকলকে ই'লমান নাফিয়া তথা উপকারী জ্ঞান অর্জনের তাওফ্বিক দিন এবং আলেম উলামাদের শানে তীর্যক মন্তব্য করা থেকে আমাদের মুখ ও হাতকে সংযত রাখুন। [আ-মীন]
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
► আপনার যদি পোস্টটি ভাল লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করুন ও পরবর্তী আপডেট পেতে পেজটি লাইক দিয়ে রাখুন। কেননা রাসূল (সাঃ) বলেছেন,
“যে ব্যক্তি মানুষকে হিদায়াতের দিকে ডাকে তার জন্য ঠিক ঐ পরিমাণ সাওয়াব রয়েছে, যে পরিমাণ পাবে তাকে অনুসরণকারীরা।” [সহীহ মুসলিম/২৬৭৪,৬৮০৪]► ইছলাহ্ কর্তৃক কপিরাইট।
► https://www.facebook.com/ichlah/
❒ আলেমের মর্যাদা!
-------------------------------
মহান আল্লাহ্ তায়ালা বলেন:
إِنَّمَا يَخْشَى اللَّهَ مِنْ عِبَادِهِ الْعُلَمَاءُ
“আল্লাহর বান্দাদের মধ্যে আলেমরাই তো তাঁকে ভয় করে থাকে।”
[সূরা ফাতির-২৮]
এর ব্যাখ্যায় সাহাবী আব্দুল্লাহ ইবনু আব্বাস (রাঃ) বলেন,
আলেম যিনি আল্লাহর সাথে কাউকে শরীক করেন না। আল্লাহ্কৃত হালালকে হালাল মনে করেন এবং হারামকে হারাম মনে করেন। তার আদেশ যথাযথভাবে পালন করেন। আল্লাহর সাথে সাক্ষাতের ব্যাপারে দৃঢ় বিশ্বাস রাখেন এবং বিশ্বাস রাখেন যে তার আমলের হিসাব হবে’
[ইবনু কাছীর]
আলেমদের মর্যাদা সম্পর্কে আাল্লাহর রাসূল (স:) বলেন, “আর আবেদের ওপর আলেমের শ্রেষ্ঠত্ব সকল তারকার ওপর চাঁদের শ্রেষ্ঠত্বের মতো। নিশ্চয় আলেমগণ নবীদের উত্তরাধিকারী। তবে নবীগণ দিনার বা দিরহামের উত্তরাধিকারী বানান না। তাঁরা কেবল ইলমের ওয়ারিশ বানান। অতএব যে তা গ্রহণ করে সে পূর্ণ অংশই পায়।”
[সুনানে তিরমিযী : ২৬৮২]
❒ সর্তকতাঃ
আপনার ভাইয়ের কোন বক্তব্য বা লিখনি ধোয়াশাপূর্ণ মনে হলে আগে ওজর তালাশ করুণ! এ প্রসঙ্গে
উমার ইবনুল খাত্তাব (রাদিয়াল্লাহু আনহু) বলেছেন,
যতক্ষণ তোমার ভাইয়ের বলা কোন কথার ব্যাপারে তোমার কাছে ভালো কোন ব্যাখ্যা আছে ততক্ষণ তা নিয়ে কোন খারাপ ধারণা পোষণ করবে না।”
[মাজমু’ ফাতাওয়া, বিন বাজ, ২৬/৩৬৫]
আপনি একজন তলেবুল ইল্ম হয়েও যদি আলেমদের শানে অত্যন্ত নিকৃষ্ট ও বেয়াদবীমুলক মন্তব্য করেন, তাতে আপনার আখেরাত ধ্বংস হওয়া অনিবার্য!
এ প্রসঙ্গে কা‘ব বিন মালেক (রাঃ) হ’তে বর্ণিত রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন,مَنْ طَلَبَ الْعِلْمَ لِيُجَارِىَ بِهِ الْعُلَمَاءَ أَوْ لِيُمَارِىَ بِهِ السُّفَهَاءَ أَوْ يَصْرِفَ بِهِ وُجُوهَ النَّاسِ إِلَيْهِ أَدْخَلَهُ اللهُ النَّارَ
‘ যে ব্যক্তি ইলম শিখে এজন্য যে, তার দ্বারা সে আলেমদের সাথে বিতর্ক করবে ও মূর্খদের সঙ্গে ঝগড়া করবে কিংবা মানুষকে তার দিকে আকৃষ্ট করাবে,তাহলে আল্লাহতালা তাকে জাহান্নামে প্রবেশ করাবেন
[তিরমিযী হা/২৬৫৪, সনদ হাসান; মিশকাত হা/২২৫]
❒ বিবাদঃ
ইল্মি বিষয়ে কখনোই বিবাদে জড়াতে যাবেন না! কেননা এতে আপনারই ক্ষতি রয়েছে! ইলমী বিষয়ে বিবাদে জড়ানোর কুফল সম্পর্কে ইমাম মালেক (রহ.) বলেন -
"ইলমী বিষয়ে বিবাদ-বিরোধ বান্দার অন্তর থেকে ইলমের নূর ছিনিয়ে নেয়। কেউ জিজ্ঞেস করলো, যার সুন্নাহ সম্পর্কে জ্ঞান রয়েছে সে কি সুন্নাহের হেফাজতের জন্য বিবাদে লিপ্ত হতে পারবে? তিনি বললেন, না, বরং তার কর্তব্য হল লোকদের সঠিক বিষয়ে জানানো। তারপর তারা সেটা গ্রহণ করে নিলে তো ভালোই। অন্যথায় নীরবতা অবলম্বন করবে। বিবাদ-বিসম্বাদ থেকে বেঁচে থাকবে।"
[জামিউ বয়ানিল ইলম, ২য় খন্ড, ৯০৯ পৃষ্ঠা]
❒ দ্বীনের জ্ঞান অর্জনের মর্যাদা:
দ্বীনের জ্ঞান অর্জনের পরকালিন মর্যাদা সম্পর্কে শাইখুল ইসলাম ঈমাম ইবনুল কাইয়্যিম রহ. বলেন,
‘‘যে ব্যক্তি ইসলামকে জীবিত করার উদ্দেশ্যে ইলম শিখে, সে সিদ্দিকীনদের অন্তর্ভুক্ত হয়, নবীদের মর্যাদার পরেই তার মর্যাদা"!
[মিফতাহু দারিস সাআদাহ: ১/১৮৫]
ইমাম মুহাম্মদ ইবনে ছলিহ আল-উছাইমীন রহিমাহুল্লাহ বলেছেনঃ
فإذا تعلمت من أجل أن ترفع الجهل عن هذه الأمة كنت من المجاهدين في سبيل الله الذين ينشرون دين الله.
যখন তুমি এই উম্মাহ (জাতি) থেকে অজ্ঞাত দূর করার জন্য (ইলম) শিক্ষা করবে, তখন তুমি আল্লাহর রাস্তায় (জিহাদকারী) এমন মুজাহিদগণের অন্তর্ভুক্ত হবে, যারা আল্লাহর দ্বীনকে উজ্জীবিত করেন এবং প্রতিষ্টিত করেন।
[কিতাবুল ইলম, পৃঃ২২]
❒ নসিহাহঃ
দ্বীনের বিশুদ্ধ জ্ঞান একজন ত্বালেবুল ইল্মকে নিরহংকার ও বিনয়ী করে তোলার পাশাপাশি আল্লাহর জন্য ভালোবাসা ও আল্লাহর জন্য বিচ্ছেদ-এর নীতিতে মধ্যপন্থা অবলম্বনে সহায়তা করে! পক্ষান্তরে দুনিয়াতে যে ব্যক্তি দ্বীনের এই সুগন্ধি লাভ করতে পারেনি তার স্বীয় ইল্ম থেকে, সে আখেরাতেও জান্নাতের সুগন্ধি পাবে না। সেজন্যই রাসূল (ছাঃ) দো‘আ করতেন,
اللَّهُمَّ إِنِّى أَعُوذُ بِكَ مِنْ عِلْمٍ لاَ يَنْفَعُ وَمِنْ قَلْبٍ لاَ يَخْشَعُ وَمِنْ نَفْسٍ لاَ تَشْبَعُ وَمِنْ دَعْوَةٍ لاَ يُسْتَجَابُ لَهَا ‘
হে আল্লাহ! আমি তোমার আশ্রয় প্রার্থনা করছি ঐ ইলম থেকে যা কোন ফায়েদা দেয় না। ঐ অন্তর থেকে যা তোমার ভয়ে ভীত হয় না। ঐ আত্মা থেকে যা তৃপ্ত হয় না এবং ঐ দো‘আ থেকে যা কবুল হয় না’!
[মুসলিম হা/২৭২২; মিশকাত হা/২৪৬০]
উমার বিন আবদুল আজিজ (রাহিমাহুল্লাহ) বলতেন -
"তুমি যদি পারো তাহলে একজন "আলেম" হও!
যদি তা না পারো তাহলে তাদের (আলেমদের) ছাত্র হও! যদি তা না পারো, তাহলে তাদের প্রতি ভালোবাসা দেখাও! যদি তুমি তাও না পারো, তাহলে (অন্ততপক্ষে) তাদেরকে (আলেমদেরকে) ঘৃণা করো না।”
[ইবনে আবদিল-বার, জামিউ বায়ান-ইল-'ইলমি ওয়া ফাদলিহি, ১৪৩]
আল্লাহতালা আমাদের সকলকে ই'লমান নাফিয়া তথা উপকারী জ্ঞান অর্জনের তাওফ্বিক দিন এবং আলেম উলামাদের শানে তীর্যক মন্তব্য করা থেকে আমাদের মুখ ও হাতকে সংযত রাখুন। [আ-মীন]
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
► আপনার যদি পোস্টটি ভাল লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করুন ও পরবর্তী আপডেট পেতে পেজটি লাইক দিয়ে রাখুন। কেননা রাসূল (সাঃ) বলেছেন,
“যে ব্যক্তি মানুষকে হিদায়াতের দিকে ডাকে তার জন্য ঠিক ঐ পরিমাণ সাওয়াব রয়েছে, যে পরিমাণ পাবে তাকে অনুসরণকারীরা।” [সহীহ মুসলিম/২৬৭৪,৬৮০৪]► ইছলাহ্ কর্তৃক কপিরাইট।
► https://www.facebook.com/ichlah/
"আপনারা চাইলে হোয়াটসঅ্যাপে,ফেসবুকে,ইত্যাদিতে শেয়ার করতে পারেন।" ভিজিট সাইট
0 Comments