‘সহীহ_সালাত’ ইমাম নব্বী
রহঃ
পর্ব-৩, তাকবীর তাহরিমা থেকে সালাম
পর্যন্ত
মূলঃ যুবায়ের আলী যাঈ
অনুবাদঃ আবু হিশাম মুহাম্মাদ ফুয়াদ
পূর্ব সতর্কীকরণঃ আরবি দু’আ বা যেকোনো পাঠের বাংলা উচ্চারণ কখনোই উচ্চারণের সঠিকত্বের ক্ষেত্রে তার সমকক্ষ হবার যোগ্যতা রাখে না। এখানে দেয়া হয়েছে শুধু বিশেষ অপারগতার শেষ সম্বল হিসেবে।
১৭. এক ব্যক্তি সঠিকভাবে নামায পড়তো না। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাকে নামাযের পদ্ধতি শিখানোর জন্য বল্লেনঃ “যখন তুমি নামাযের জন্য দাঁড়াবে তখন পূর্ণরূপে উযু’ করবে। তারপর কিবলার দিকে মুখ করে তাকবীর (আল্লাহু আকবার) বলবে তারপর ক্বুরআন থেকে যে অংশ তোমার পক্ষে সহজ হবে (অর্থাৎ সূরা ফাতিহা) তা তিলওয়াত করবে। তারপর ধীরস্থিরভাবে রুকু’ করবে। এরপর মাথাতুলে বরাবর অর্থাৎ সোজা হয়ে দাঁড়াবে। তারপর ধীরস্থিরভাবে সাজদাহ করবে। তারপর ধীরস্থিরভাবে উঠে বসবে। অতঃপর ধীরস্থিরভাবে (দ্বিতীয়) সাজদাহ করবে। এরপর (দ্বিতীয় সাজদাহ থেকে) ধীরস্থিরভাবে উঠে বসবে। আর এরপর ঠিক এভাবেই নামাযে (সকল রাক’আতে) যাবতীয় কাজ করবে। [1]
১৮. যখন রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রুকু’ থেকে মাথা উঠাতেন তখন রফ’উল ইয়াদাইন করতেন বা দু’ হাত উঠাতেন এবং বলতেন- سَمِعَ اللهُ لِمَنْ حَمِدَهُ،رَبَّنَا وَلَكَ الْحَمْدُ
উচ্চারণঃ সামি’আল্লাহু লিমান হামিদাহ রব্বানা ওয়া লাকাল হামদু[2]
رَبَّنَا لَكَ الْحَمْدُ (রব্বানা লাকাল হামদু) বলাও সহীহ ও প্রমাণিত[3]
এছাড়াও কিছু দু’আ প্রমাণিত-
رَبَّنَا لَكَ الْحَمْدُ اَللَّهُمَّ
উচ্চারনঃ আল্লাহুম্মা রব্বানা লাকাল হামদু[4]
اللَّهُمَّ رَبَّنَا لَكَ الْحَمْدُ مِلْءُ السَّمَاوَاتِ وَمِلْءُ الْأَرْضِ وَمِلْءُ مَا شِئْتَ مِنْ شَيْءٍ بَعْدُ
উচ্চারনঃ আল্লাহুম্মা রব্বানা লাকাল হামদু মিলয়ুস সামাওয়াতি ওয়া মিলয়ুল আরদ্বি ওয়া মিলয়ু মা শি’তা মিং সাইয়িম বা‘দু[5]
أَهْلَ الثَّنَاءِ وَالْمَجْدِ لَا مَانِعَ لِمَا أَعْطَيْتَ وَلَا مُعْطِيَ لِمَا مَنَعْتَ وَلَا يَنْفَعُ ذَا الْجَدِّ مِنْكَ الْجَدُّ
উচ্চারনঃ আহলাস সানাঈ ওয়াল মাজদি লা মানে’আ লিমা আ’ত্বয়তা ওয়ালা মু’ত্বিয়া লিমা মানা’তা ওয়া লা ইয়াংফায়ু জাল যাদ্দি মিং কাল যাদ্দু [6]
رَبَّنَا وَلَكَ الْحَمْدُ ، حَمْدًا كَثِيرًا طَيِّبًا مُبَارَكًا فِيهِ
উচ্চারনঃ রব্বানা ওয়া লাকাল হামদু হামদাং কাসিরং ত্বয়্যিবাম মুবারকাং ফিহি[7]
১৯. রুকু’-র পর কিয়ামে অর্থাৎ দাঁড়িয়ে পুনরায় হাত বাঁধা উচিত কি না- এই মাস’আলায় স্পষ্টভাবে কিছুই প্রমাণিত নয় অতএব উভয় পদ্ধতিতে আমল করাই জায়েয। তবে ভালো ও উত্তম এটাই যে যেনো হাত না বাঁধা হয় ।[8]
২০. তারপর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাকবীর (আল্লাহু আকবার) বলে (অথবা বলতে বলতে) সাজদাহ’র জন্য ঝুঁকতেন। [9]
২১. রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,
اِذَا سَجَدَ أَحَدُكُمْ فَلَا يَبْرُك كَمَا يَبْرُكُ الْبَعِيْرُ وَلْيَضَعْ يَدَيْهِ قَبْلَ رُكْبَتَيْهِ
“ যখন তোমাদের মধ্যে কেউ সাজদাহ করবে তখন সে যেনো উটের মত করে না বসে (বরং) নিজের দুই হাত নিজের হাঁটুর পূর্বে (মাটিতে) রাখে।“ রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর আমলও এটিই ছিলো। [10]
২২. রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাজদায় নাক ও কপাল জমিনে (খুব) জমিয়ে রাখতেন (অর্থাৎ চেপে ধরতেন)। বাহুদ্বয় নিজের বগল থেকে দূরে রাখতেন রবং দুই হাতের কব্জি বুক বরাবর মাটিতে রাখতেন। [11]
সাইয়্যেদুনা ওয়াঈল বিন হুজর রাযিয়াল্লাহু আনহু বলেন, “ রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন সাজদাহ করলেন তখন নিজের উভয় হাতের কব্জিদ্বয় কান বরাবর রাখলেন। [12]
২৩. সাজদায় রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিজের দুই বাহু বগল থেকে সরিয়ে রাখতেন। [13]
সাজদায় বিজের হাত (মাটিতে) রাখতেন- না সেগুলে বিছিয়ে দিতেন আর না (খুব) গুটিয়ে নিতেন। নিজের পায়ের আঙুলগুলো ক্বিবলামুখী রাখতেন। [14] তাঁর বগলের শুভ্রতা [সাদা বা ফর্সা ভাব] দৃশ্যমান হতো। [15]
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, সাজদায় ধীরস্থিরতা অবলম্বন কর, কুকুরের মতো হাত বিছিয়ে দিয়ো না। [16]
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, “আমাকে সাত অঙ্গের উপর সাজদাহ করার জন্য নির্দেশ দেয়া হয়েছে- কপাল, নাক, দু’ হাত, দু’ হাঁটু, দু’ পায়ের আঙুলগুলো। [17]
রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, যখন বান্দা সাজদাহ করে তখন সাত অঙ্গ তার সাথে সাজদাহ করে- চেহারা বা কপাল, দুই হাত, দুই হাঁটু ও দুই পা। [18]
বোঝা গেলো যে, সাজদায় নাক, কপাল, দুই হাত, দুই হাঁটু ও দুই পা মাটিতে লাগানো জরুরি (ফরয)। এক বর্ণনায় এসেছে, যে ব্যক্তি (নামাযে) নিজের নাক জমিনে রাখে না, তার নামায হয় না। [19]
২৪. রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন সাজদাহ করতেন তখন যদি ছাগলের বাচ্চা রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর দু’ হাতের মধ্য দিয়ে যেতে চাইতো তবে অনায়াসে যেতে পারতো। [20]
২৫. সাজদায় বান্দা নিজের রবের সবচে’ নিকটে থাকে তাই সাজদায় বেশি বেশি দু’আ করা উচিত। [21]
সাজদায় বেশ কিছু দু’আ পড়া প্রমাণিতঃ-
سُبْحَنَ رَبِّيَ الْاَعْلىَ
উচ্চারণঃ সুবহানা রব্বিয়াল আ’লা[22]
سُبْحَانَكَ اَللَّهُمَّ رَبَّنَا وَبِحَمْدِكَ، اَللَّهُمَّ اغْفِرْلِيْ
উচ্চারনঃ সুবহানাকা আল্লাহুম্মা রব্বানা ওয়া বিহামদিকা আল্লাহুম্মাগ ফিরলি[23]
سُبُّوْحٌ قُدُّوْسٌ، رَبُّ الْمَلَا ءِكَةِ وَ الرُّوحِ
উচ্চারনঃ সুব্বুহুন ক্বুদ্দুসুন, রব্বুল মালাঈকাতি ওয়াররুহি[24]
سُبْحَانَكَ وَبِحَمْدِكَ،لَا اِلَهَ اِلَّا أَنْتَ
উচ্চারনঃ সুবহানাকা ওয়া বিহামদিকা লা ইলাহা ইল্লা আংতা[25]
اَللَّهُمَّ اغْفِرْلِيْ ذَنْبِيْ كُلَّهُ، دِقَّهُ وَ جِلَّهُ، وَاَوَّلَهُ وَ آخِرَهُ، وَ عَلَانِيَتَهُ وَ سِرَّهُ
উচ্চারনঃ আল্লাহুম্মা আগফিরলি যামবি কুল্লাহু দিক্ক্বহু ওয়া যিল্লাহু ওয়া আউয়ালাহু ওয়া আখিরহু ওয়া ‘আলা নিয়াতাহু ওয়া সিররাহু [26]
اَللَّهُمَّ لَكَ سَجَدتُّ، وَبِكَ آمَنْتُ، وَ بِكَ اَسْلَمْتُ، سَجَدَ وَجْهِيَ لِلَّذِيْ خَلَقَهُ وَصَوَّرَهُ، وَ شَقَّ سَمْعَهُ وَ بَصَرَهُ، تَبَارَكَ اللَّهُ اَحْسَنُ الْخَالِقِيْنَ
উচ্চারনঃ আল্লাহুম্মা লাকা সাজাত্তু ওয়া বিকা আমাংতু ওয়া বিকা আসলামতু সাজাদা ওয়াজহিয়া লিল্লাজি খলাক্বহু ওয়া সওয়ারহু ওয়া শাক্বা সাম’আহু ওয়া বাসারহু তাবারাকাল্লাহু আহসানুল খলিক্বিনা[27]
২৬. রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাজদায় যাবার সময় রফ’উল ইয়াদাইন করতেন না। [28]
২৭. রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাজদাহ’র হালাতে নিজের দু’ পা এর অগ্রভাগ লাগিয়ে দিতেন ও তা (অর্থাৎ আঙুলগুলো) ক্বিবলামুখি থাকতো। [29]
সাজদায় তিনি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিজের উভয় পা খাঁড়া করে রাখতেন। [30]
২৮. রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাকবীর (আল্লাহু আকবার) বলে সাজদা থেকে মাথা উঠাতেন। [31]
সুত্রঃ- টীকা
[1] আল বুখারিঃ৬২৫১
[2] আল বুখারিঃ ৭৩৫, ৭৩৬। ইমাম, মুক্তাদি ও মুনফারিদ (যে একাকি নামায পড়ে) সকলেই سَمِعَ اللهُ لِمَنْ حَمِدَهُ،رَبَّنَا وَلَكَ الْحَمْدُ
(সামি’আল্লাহু লিমান হামিদাহ রব্বানা ওয়া লাকাল হামদু) পড়বে – এটিই অগ্রগণ্য।
[3]আল বুখারিঃ ৭৮৯। কখনো কখনো رَبَّنَا وَلَكَ الْحَمْدُ জোরে পড়াও জায়েয। আব্দুর রহমান বিন হুরমুজ আল আ’রাজ থেকে বর্ণিত আছে যে “سمعت ابا هريرة يرفع صوته باللهم ربنا ولك الحمد” অর্থাৎ আমি আবু হুরাইরাহ রাযিয়াল্লাহু আনহু কে উঁচু আওয়াজে رَبَّنَا وَلَكَ الْحَمْدُ اَللَّهُمَّ পড়তে শুনেছি । (মুসান্নাফ ইবনে আবী শাইবাহ ১/২৪৮ হা/২৫৫৬; সানাদ সহীহ)
[4] আল বুখারিঃ ৭৯৬
[5] মুসলিমঃ ৪৭৬
[6] মুসলিমঃ ৪৭৮
[7] আল বুখারিঃ ৭৯৯
[8] ইমাম আহমাদ বিন হাম্বল রহিমাহুল্লাহ কে প্রশ্ন করা হলো যে রুকু’ থেকে উঠে হাত বাঁধতে হবে না ছেড়ে দিতে হবে, তখন তিনি বললেন, “أرجو أن لا يضيق ذلك إن شاء الله”” আমার দৃঢ় বিশ্বাস ইংশাআল্লাহ এ বিষয়ে কোনো বাধ্যবাধকতা নেই। (মাসাঈলে আহমাদঃ রেওয়ায়েতে সালিহ বিন আহমাদ বিন হাম্বলঃ ৬১৫)
[9] আল বুখারিঃ৮০৩; মুসলিমঃ ৩৯২
[10]আবু দাউদঃ ৮৪০; সানাদ সহীহ মুসলিমের শর্তে। আন নাসাঈঃ ১০৯২; সানাদ হাসান/ সাইয়্যেদুনা আব্দুল্লাহ বিন উমার রাযিয়াল্লাহু আনহু নিজের দু’হাঁটুর পূর্বে দুই হাত (মাটিতে) রাখতেন (সহীহ ইবনে খুযায়মাহঃ ৬২৭; সানাদ হাসান ও হাকেম সহীহ বলেছেন মুসলিমের শর্তেঃ ১/২২৬ এবং যাহাবী সহমত পোষণ করেছেন) আর যে বর্ণনায় এসেছে যে নাবি কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাজদায় যাবার সময় প্রথমে হাঁটু ও পরে হাত রাখতেন তা আব্দুল্লাহ বিন শুয়ারিক আল ক্বাযীর তাদলীসের কারণে দ্বঈফ। এর সকল শাওয়াহেদ দ্বঈফ। আবু ক্বিলাবাহ (তাবেঈ) সাজদা করার সময় প্রথমে হাঁটু লাগাতেন এবং হাসান বসরী প্রথমে হাত লাগতেন (ইবনে আবি শাইবাহঃ ১/২৬৩, হা/২৭০৮; সানাদ সহীহ) মুহাম্মাদ বিন সিরীন (তাবেঈ) প্রথমে হাঁটু লাগাতেন (ইবনে আবি শাইবাহঃ ১/২৬, হা/২৭০৯; সানাদ সহীহ) দলীলসমূহের দিক থেকে সঠিক ও উত্তম হলো প্রথমে হাত ও পরে হাঁটু লাগানো।
[11] আবু দাউদঃ ৭৩৪; সানাদ হাসান, আরো দেখুন উক্তিঃ১৫ টিকাঃ ১২
[12] আবু দাউদঃ ৭৩৬; সানাদ সহীহ। নাসাঈঃ ৮৯০। সহীহ বলেছেন- ইবনে খুযায়মাহঃ ৪৮০, ইবনে হিব্বানঃ আল ইহসানঃ ১৮৫৭, আরো দেখুন উক্তিঃ ৪; টিকাঃ ৭
[13] আবু দাউদঃ ৭৩০; সানাদ সহীহ। আরো দেখুনঃ উক্তিঃ- ১৪, টিকাঃ- ১১
[14] আল বুখারিঃ ৮২৮
[15] আল বুখারিঃ ৩৯০; মুসলিমঃ ৪৯৫
[16] আল বুখারিঃ ৮২২; মুসলিমঃ ৪৯৩। এই হুকুমে পুরুষ ও মহিলা উভয়েই শামিল। অতএব, মহিলাদেরও উচিত সাজদায় নিজেদের বাহুদ্বয় বিছিয়ে না দেয়া।
[17] আল বুখারিঃ ৮১২; মুসলিমঃ ৪৯০
[18] মুসলিমঃ ৪৯১
[19] সুনানে দারাকুতনীঃ ১/৩৪৮ হা/১৩০৩; মারফু’ ও সানাদ হাসান
[20] মুসলিমঃ ৪৯৬; অর্থাৎ তিনি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিজের বুক ও পিঠ কে মাটি থেকে উঁচু রাখতেন। মহিলাদের জন্যও (রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর) একই হুকুম : صَلُّوْا كَمَا رَأيْتُمُوْنِيْ أُصَلِّيْ “নামায সেভাবেই পড় যেভাবে আমাকে পড়তে দেখেছো”
[21] মুসলিমঃ ৪৮২
[22] মুসলিমঃ ৭৭২
[23] আল বুখারিঃ ৭৯৪,৮১৭; মুসলিমঃ ৪৮৪
[24] মুসলিমঃ ৪৮৭
[25] মুসলিমঃ ৪৮৫
[26] মুসলিমঃ ৪৮৩
[27] মুসলিমঃ ৭৭১ (যে দু’আ সহীহ সানাদে প্রমাণিত হয়ে যাবে সাজদায় তা পড়া উত্তম। রুকু; ও সাজদায় ক্বুর’আন পড়া নিষেধ- দেখুনঃ মুসলিমঃ ৪৭৯, ৪৮০)
[28] আল বুখারিঃ ৭৩৮
[29] আল বায়হাক্বীঃ ২/১১৬, সানাদ সহীহ। সহীহ বলেছেন, ইবনে খুযায়মাহঃ ৬৫৪ ও ইবনে হিব্বানঃ আল ইহসানঃ১৯৩০ ও আল হাকিম (১/২২৮,২২৯) শাইখাইনের শর্তে এবং যাহাবী সহমত পোষণ করেছেন।
[30] মুসলিমঃ ৪৮৬- নববীর ব্যাখ্যা সহ।
[31] আল বুখারিঃ ৭৮৯; মুসলিমঃ ৩৯২
[32] মূলঃ সহীহ নামাযে নাবাওয়ীঃ তাকবীরে তাহরিমা সে সালাম তাক; হাদিয়াতুল মুসলিমিন, kitabosunnat.com;
পৃঃ ১১০-১১৪
পৃঃ ১১০-১১৪
স্বত্বাধিকারী © www.darhadith.com। অন্য কোন ওয়েব সাইটে কপি করলে অবশ্যই আমাদের লিঙ্ক দেবেন।
© All rights are reserved, except for anyone who wants to propagate for Da’wah without any alteration and/or change of contents and with proper citation. The exception applies as long as no copyright is assumed, nor any commercial utilization is practiced. This website protects the copyrights of the authors/publishers. The Content is posted on this website with implicit/explicit permission from content owners. If you find any copyright violations please inform us.
এই ওয়েব সাইটের যে কোন বিষয়বস্তু ইসলাম প্রচারে উন্মুক্ত। লিখিত অনুমতি ব্যতীত যে কোন আর্টিকেল/ই-বুক ব্যবসা বা মুনাফা অর্জনের জন্য প্রিন্ট, ফটোকপি, স্ক্যান কিংবা ইলেক্ট্রনিক কোন মাধ্যমেই প্রচার বৈধ নয় এবং আইনত দণ্ডনীয়। পত্রিকা , ম্যাগাজিন বা অন্য কোন গ্রন্থ সংকলনে অন্তর্ভুক্তির পূর্বে অনুমতি গ্রহণ বাঞ্ছনীয়। যে কোন ই-বুক বা আর্টিকেল থেকে উদ্ধৃতি দিতে চাইলে যথাযথভাবে সূত্র উল্লেখ করা অত্যাবশ্যক।
এই ওয়েবসাইট লেখক/প্রকাশক এর কপিরাইট (গ্রন্থস্বত্ব) সংরক্ষণ করে, বিষয়বস্তুসমুহ তাদের মালিক এর পক্ষ থেকে অন্তর্নিহিত/স্পষ্ট অনুমতি নিয়ে এই ওয়েবসাইট এ প্রকাশ করা হয়।
যদি আপনি কোন কপিরাইট (গ্রন্থস্বত্ব) লঙ্ঘন পান,তাহলে আমাদের অবহিত করুন ©
এই ওয়েবসাইট লেখক/প্রকাশক এর কপিরাইট (গ্রন্থস্বত্ব) সংরক্ষণ করে, বিষয়বস্তুসমুহ তাদের মালিক এর পক্ষ থেকে অন্তর্নিহিত/স্পষ্ট অনুমতি নিয়ে এই ওয়েবসাইট এ প্রকাশ করা হয়।
যদি আপনি কোন কপিরাইট (গ্রন্থস্বত্ব) লঙ্ঘন পান,তাহলে আমাদের অবহিত করুন ©
حقوق الطبع محفوظة˓ و يسمح استخدام هذه المادة لاغراض دعوية دون اي تغيير او تبديل للمحتوى مع توثيق صريح للمصدر. الاستثناء للاغراض الدعوية ساري المفعول طالما لم يتم استخدام المادة لأغراض تجارية او حصول خرق قانوني لحقوق الطبع. هذا الموقع يحمي حقوق الطبع للناشر والمؤلف. المحتوى المعروض على هذا الموقع حاصل على موافقة صريحة/ضمنية من المالك. نرجوا ابلاغنا في حال وجود اي خرق لحقوق الطبع.
بارك الله فيكم
এই সাইট ব্যবহারের নিয়মাবলী নিম্নে বর্ণিত হলঃ
এই সাইটে অগ্রসর এবং নবীন উভয় প্রকার পাঠকই আশা করা হয়। তবে সব লেখনী সবার জন্যে নয়। তাই সৎভাবে নিজেদের অবস্থান বুঝে প্রবন্ধ পাঠ করবেন।
অগ্রসর পাঠকের জন্যে লেখা প্রবন্ধগুলো অনেকের জন্যে কঠিন হবে বলেই আমরা আশা করি। আমরা এ ক্ষেত্রে শিক্ষকের সহযোগিতায় এ সকল লেখা পড়বার উপদেশ প্রদান করি।
0 Comments