ℹ #সৌদি_অারবে_নদী_নেই_কেনো?
✨✨পড়ুন বিস্ময়াবহ এক মহাপরিকল্পনাঃ
❗❗কখনও কি ভেবে বিস্মিত হয়েছেন সৌদি অারবে কেনো একটিও নদী নেই ? পৃথিবীর দুই তৃতীয়াংশ জলাধার হলেও সৌদি অারব কেনো নদীশুন্য?অাপনি যদি এখনি গুগল সার্চ করেন তাহলে মাত্র ১৭ টি এমন দেশ পাবেন যেগুলো নদীবিহীন ভাবে চলছে! এবং এর মাঝে সবচেয়ে বড় দেশটি হলো সৌদি অারব!
সৌদি অারবে কোনো নদী নেই এবং তা প্রমান করতে বোধ করি কোনো সোর্স পেশ করতে হবেনা, কারন এটা একটা প্রতিষ্ঠিত সত্য। কিন্তু অাপনি কি কখনও বিস্মিত হয়েছেন কেনো অাল্লাহতাঅালা সৌদি অারবে কোনো নদী রাখেন নি???
📌পশ্নটির উত্তরের পেছনে গভির যুক্তি রয়েছে যা অামি এই অার্টিকেলটির শেষে প্রমান করবো। তাই সাথেই থাকুন ধৈর্য সহকারে।
◼#কোনো_ভূখন্ড_নদীবিধৌত_হওয়া র_ফলাফল_কি_হয়ঃ
বিস্তারিত অংশে যাওয়ার অাগে চলুন বুঝে নেওয়া যাক একটি নদীর চারোপাশের ভুখন্ডে কি কি ঘটে?
পৃথিবীতে মনুষ্য জাতির বিচরন ১০০০০ বছরের কিছু কম বেশি হবে।এবং এই কথাটি বিজ্ঞান ও ইসলাম যৌথভাবে সমর্থন করে।প্রাচীন মানুষেরা পরিস্কার ও সূপেয় পানির উৎসের চারিপাশে তাদের জনপদ গড়ে তুলতো।এবং এটাও একটা প্রতিষ্ঠিত সত্য যে নদীর পানির চেয়ে অধিক পরিস্কার পানি অন্য কোনো মাধ্যমে পাওয়া সম্ভব না।(ভূগর্ভস্থ পানির ইতিহাস অামাদের সময়ের)
এবং এই কারনেই পৃথিবীর প্রাচীন ও পুরোনো সবগুলো শহর ও জনপদ নদীর তীরে গড়ে উঠেছিলো। অালেকজেন্দ্রিয়া,অাম্স্টাডা র্ম,বাগদাদ, লন্ডন,টোকিও,পেরিস,হংকং.... সহ প্রচীন সব শহরগুলো কেনো না কোনো নদীর অববাহিকায় অবস্থিত।
মানুষ যখন কোনো জলধারের অাশে পাশে বসবাস করতে শুরু করলো তখন অন্য জলাধারের অাশে পাশের মানুষ নদী বা স্থল সংযোগে এক জলাধার থেকে অারেক জলাধারের অধিবাসীদের নিকট অাসা-যাওয়া ও স্থায়ি বসবাস শুরু করলো। যার ফলশ্রুতিতে মিশ্রন ঘটতে শুরু করলো ভিন্ন জাতির ভিন্ন ভিন্ন বৈশিষ্ট্যে। ফলে তাদের ভাষা,সংস্কৃতি, জীবনঅভ্যাস...সবকিছুই মিশ্রিত হতে লাগলো। স্থানিয়দের স্বকীয় বৈশিষ্ট্যে হানা দিতে লাগলো ভীনদেশী বৈশিষ্ট্য! এবং এই অদ্ভুত লিলাখেলায় যুগের পর যুগ মানুষ পৃথিবীর মানচিত্র নতুন জনপদ ও নতুন বৈশিষ্ট্য সম্পন্য জাতি তৈরির মাধ্যমে পুর্বের স্বকিয়তার পুর্বপুরুষ হতে ভিন্ন জাতিসত্যায় রুপান্তর হতে লাগলো! কালের পরিক্রমায় নতুন মিশ্র বৈশিষ্ট্যের জেনারেশন পুর্বের জাতিসত্তা বিশিষ্ট জেনারেশনকে প্রতিস্থাপিত করতে লাগলো!
🔴#ঘটনাটি_শুরু_হয়_নবী_ইব্রাহ িম_অাঃ_এর_সময়_হতেঃ
এখন ফিরে অাসছি এই অার্টিকেলের মুল প্রশ্নে, কেনো সৌদ অারবে কোনো নদী নেই?
ঘটনাটি শুরু হয় ৫৫০০ বছর অাগে যখন নবী ইব্রাহিম অাঃ তাঁর সৃষ্টিকর্তার অাদেশে স্ত্রী হাজেরা অাঃ ও পুত্র ইসমাঈল অাঃ কে মক্কায় রেখে অাসেন যেখানে অাল্লাহর ঘর ক্বাবা অবস্থিত।
নবী ইব্রাহিম অাঃ এবং তাঁর স্ত্রী হাজেরা অাঃ এর ভাষা ছিলো হিব্রু।(হিব্রু এবং অারবি সিস্টার লেংগুয়েজ)।উল্লেখ্য যে, নবী মোহাম্মদ সাঃ এর পুর্বপুরুষ ছিলেন নবি ইসমাঈল অাঃ তথা নবী ইব্রাহিম অাঃ। অর্থাৎ রাসুল সাঃ হলেন ইব্রাহিম অাঃ এর বংশধর।
মহান অাল্লাহতাঅালা যে ভাষায় কোরঅান নাজিল করতে চেয়েছিলেন তা হলো অারবি। এবং নবী মোহাম্মদ সাঃ এর পুর্বপুরুষ পিতা ইব্রাহিম অাঃ এর ভাষা ছিলো হিব্রু! সুতরাং নবী সাঃ এর জন্মভুমি মক্কায় এই অারবি ভাষা প্রচলন হওয়া ছিলো অত্যাবশ্যকিয়। এবং কালের পরিক্রমায় একসময় নবী মোহাম্মদ সাঃ এর সময়ে মক্কা ও এর অধিভাষীদের ভাষা অারবি হওয়া বাঞ্ছনিয় ছিলো!
📍#মক্কা_ছিলো_অনুর্বর_ভুমিঃ
যখন নবী ইব্রাহিম অাঃ তাঁর স্ত্রী ও পুত্রকে মক্কায় রেখে গেলেন যেখানে এখন ক্বাবা অবস্থিত,সেইসময় মক্কা ছিলো জনমানবহীন! মক্কা ছিলো সম্পুর্ন পানিহীন একটা এলাকা! কে এই পানিহীন এবং কালো বড় বড় পাহাড়ে ঘেরা অঞ্চলে বসবাস করতে চাইতো? অাল্লাহতাঅালা সেই অনুর্বর ও মরুময় ভুমিতে হাজেরা অাঃ ও তাঁর পুত্র ইসমাঈল অাঃ কে পুরুস্কার সরূপ জমজমের কুয়া দান করলেন যাতে তাঁরা বেচে থাকতে পারেন!(অাল্লাহুঅাকবার!)
কয়েকমাস পর একটি ভ্রমনকারী মরূযাত্রীদল হাজেরা অাঃ এর অাবাস্থলের পাশ দিয়েই যাচ্ছিলো এবং পানির খোজ করছিলো।তারা কিছু পাখি দেখতে পায় যেগুলো মক্কার অাকাশে উরছিলো। তারা বুঝতে পারে পাখিগুলো পানির কোনো উৎস খুজে পেয়েছে। সুতরাং তারা মক্কা অভিমুখে যাত্রা চালিয়ে যেতে রাখলো।এবং পরিশেষে যেখানে হাজেরা অাঃ তাঁর শিশুপুত্র ইসমাঈল অাঃ কে নিয়ে বসবাস করছিলেন সেখানে মানে জমজমে গিয়ে পৌঁছলো!
ℹ #কেনো_সৌদি_অারবে_কোনো_নদী_ নেইঃ
নতুন গোত্রটি হাজেরা অাঃ এর কাছে জমজমের পাশে বসবাস করার অনুমতি চাইলো যা গৃহীত হয়েছিলো! এই গোত্রটির ভাষা ছিলো অারবি! এভাবেই নবি ইসমাঈল অাঃ অারবি ভাষায় কথা বলতে বলতে বড় হয়! অার মহান রবের কুদরতে রাসুল সাঃ এর পুর্বপুরুষদের ভাষা পরিবর্তন হয়ে কোরঅানের ভাষা অারবি তে রুপান্তর হয়!অাল্লাহুঅাকবর!
সকল পরিকল্পনার মহাপরিকল্পনাকারী মহান রব্বুল ইজ্জত তাঁর কোরঅানকে বিশুদ্ধ অারবি ভাষায় নাজিল করতে চেয়েছিলেন, যদি সৌদি অারব বা তৎকালীন মক্কা বা মক্কার দুরতম স্থানেও নদী থাকতো তাহলে মানুষ সেখানে জনবসতি গড়ে তুলতো এবং একসময় মক্কাবাসির সাথে অন্যজাতির মানুষের মিশ্রনে অারবি ভাষার বিশুদ্ধতা বজায় থাকতো না! না থাকতো অারবদের স্বকীয় বৈশিষ্ট্য! তাই অাল্লাহতাঅালা সৌদি অারব ভুখন্ডে কোনো নদী রাখেন নি! এবং এভাবেই মহান অাল্লাহতাঅালা অারবি ভাষা ও অারবদেরকে পৃথিবীর অন্যান্য জাতির মিশ্রনে স্বকিয় বৈশিষ্ট্য লুপ্তের হাত থেকে রক্ষা করেন! কারন অারবি ভাষার কোরঅান হবে পরবর্তী পৃথিবীর মানুষের দিশারি এবং অারবরা হবে এর ঝান্ডাধারী! এদেরকে মিশ্রন হতে বিশুদ্ধ তথা "খাটি" রাখা অত্যাবশ্যকিয় ছিলো বৈকি!
অাল্লাহতাঅালা সবচেয়ে ভালো জানেন।
✨✨পড়ুন বিস্ময়াবহ এক মহাপরিকল্পনাঃ
❗❗কখনও কি ভেবে বিস্মিত হয়েছেন সৌদি অারবে কেনো একটিও নদী নেই ? পৃথিবীর দুই তৃতীয়াংশ জলাধার হলেও সৌদি অারব কেনো নদীশুন্য?অাপনি যদি এখনি গুগল সার্চ করেন তাহলে মাত্র ১৭ টি এমন দেশ পাবেন যেগুলো নদীবিহীন ভাবে চলছে! এবং এর মাঝে সবচেয়ে বড় দেশটি হলো সৌদি অারব!
সৌদি অারবে কোনো নদী নেই এবং তা প্রমান করতে বোধ করি কোনো সোর্স পেশ করতে হবেনা, কারন এটা একটা প্রতিষ্ঠিত সত্য। কিন্তু অাপনি কি কখনও বিস্মিত হয়েছেন কেনো অাল্লাহতাঅালা সৌদি অারবে কোনো নদী রাখেন নি???
📌পশ্নটির উত্তরের পেছনে গভির যুক্তি রয়েছে যা অামি এই অার্টিকেলটির শেষে প্রমান করবো। তাই সাথেই থাকুন ধৈর্য সহকারে।
◼#কোনো_ভূখন্ড_নদীবিধৌত_হওয়া
বিস্তারিত অংশে যাওয়ার অাগে চলুন বুঝে নেওয়া যাক একটি নদীর চারোপাশের ভুখন্ডে কি কি ঘটে?
পৃথিবীতে মনুষ্য জাতির বিচরন ১০০০০ বছরের কিছু কম বেশি হবে।এবং এই কথাটি বিজ্ঞান ও ইসলাম যৌথভাবে সমর্থন করে।প্রাচীন মানুষেরা পরিস্কার ও সূপেয় পানির উৎসের চারিপাশে তাদের জনপদ গড়ে তুলতো।এবং এটাও একটা প্রতিষ্ঠিত সত্য যে নদীর পানির চেয়ে অধিক পরিস্কার পানি অন্য কোনো মাধ্যমে পাওয়া সম্ভব না।(ভূগর্ভস্থ পানির ইতিহাস অামাদের সময়ের)
এবং এই কারনেই পৃথিবীর প্রাচীন ও পুরোনো সবগুলো শহর ও জনপদ নদীর তীরে গড়ে উঠেছিলো। অালেকজেন্দ্রিয়া,অাম্স্টাডা
মানুষ যখন কোনো জলধারের অাশে পাশে বসবাস করতে শুরু করলো তখন অন্য জলাধারের অাশে পাশের মানুষ নদী বা স্থল সংযোগে এক জলাধার থেকে অারেক জলাধারের অধিবাসীদের নিকট অাসা-যাওয়া ও স্থায়ি বসবাস শুরু করলো। যার ফলশ্রুতিতে মিশ্রন ঘটতে শুরু করলো ভিন্ন জাতির ভিন্ন ভিন্ন বৈশিষ্ট্যে। ফলে তাদের ভাষা,সংস্কৃতি, জীবনঅভ্যাস...সবকিছুই মিশ্রিত হতে লাগলো। স্থানিয়দের স্বকীয় বৈশিষ্ট্যে হানা দিতে লাগলো ভীনদেশী বৈশিষ্ট্য! এবং এই অদ্ভুত লিলাখেলায় যুগের পর যুগ মানুষ পৃথিবীর মানচিত্র নতুন জনপদ ও নতুন বৈশিষ্ট্য সম্পন্য জাতি তৈরির মাধ্যমে পুর্বের স্বকিয়তার পুর্বপুরুষ হতে ভিন্ন জাতিসত্যায় রুপান্তর হতে লাগলো! কালের পরিক্রমায় নতুন মিশ্র বৈশিষ্ট্যের জেনারেশন পুর্বের জাতিসত্তা বিশিষ্ট জেনারেশনকে প্রতিস্থাপিত করতে লাগলো!
🔴#ঘটনাটি_শুরু_হয়_নবী_ইব্রাহ
এখন ফিরে অাসছি এই অার্টিকেলের মুল প্রশ্নে, কেনো সৌদ অারবে কোনো নদী নেই?
ঘটনাটি শুরু হয় ৫৫০০ বছর অাগে যখন নবী ইব্রাহিম অাঃ তাঁর সৃষ্টিকর্তার অাদেশে স্ত্রী হাজেরা অাঃ ও পুত্র ইসমাঈল অাঃ কে মক্কায় রেখে অাসেন যেখানে অাল্লাহর ঘর ক্বাবা অবস্থিত।
নবী ইব্রাহিম অাঃ এবং তাঁর স্ত্রী হাজেরা অাঃ এর ভাষা ছিলো হিব্রু।(হিব্রু এবং অারবি সিস্টার লেংগুয়েজ)।উল্লেখ্য যে, নবী মোহাম্মদ সাঃ এর পুর্বপুরুষ ছিলেন নবি ইসমাঈল অাঃ তথা নবী ইব্রাহিম অাঃ। অর্থাৎ রাসুল সাঃ হলেন ইব্রাহিম অাঃ এর বংশধর।
মহান অাল্লাহতাঅালা যে ভাষায় কোরঅান নাজিল করতে চেয়েছিলেন তা হলো অারবি। এবং নবী মোহাম্মদ সাঃ এর পুর্বপুরুষ পিতা ইব্রাহিম অাঃ এর ভাষা ছিলো হিব্রু! সুতরাং নবী সাঃ এর জন্মভুমি মক্কায় এই অারবি ভাষা প্রচলন হওয়া ছিলো অত্যাবশ্যকিয়। এবং কালের পরিক্রমায় একসময় নবী মোহাম্মদ সাঃ এর সময়ে মক্কা ও এর অধিভাষীদের ভাষা অারবি হওয়া বাঞ্ছনিয় ছিলো!
📍#মক্কা_ছিলো_অনুর্বর_ভুমিঃ
যখন নবী ইব্রাহিম অাঃ তাঁর স্ত্রী ও পুত্রকে মক্কায় রেখে গেলেন যেখানে এখন ক্বাবা অবস্থিত,সেইসময় মক্কা ছিলো জনমানবহীন! মক্কা ছিলো সম্পুর্ন পানিহীন একটা এলাকা! কে এই পানিহীন এবং কালো বড় বড় পাহাড়ে ঘেরা অঞ্চলে বসবাস করতে চাইতো? অাল্লাহতাঅালা সেই অনুর্বর ও মরুময় ভুমিতে হাজেরা অাঃ ও তাঁর পুত্র ইসমাঈল অাঃ কে পুরুস্কার সরূপ জমজমের কুয়া দান করলেন যাতে তাঁরা বেচে থাকতে পারেন!(অাল্লাহুঅাকবার!)
কয়েকমাস পর একটি ভ্রমনকারী মরূযাত্রীদল হাজেরা অাঃ এর অাবাস্থলের পাশ দিয়েই যাচ্ছিলো এবং পানির খোজ করছিলো।তারা কিছু পাখি দেখতে পায় যেগুলো মক্কার অাকাশে উরছিলো। তারা বুঝতে পারে পাখিগুলো পানির কোনো উৎস খুজে পেয়েছে। সুতরাং তারা মক্কা অভিমুখে যাত্রা চালিয়ে যেতে রাখলো।এবং পরিশেষে যেখানে হাজেরা অাঃ তাঁর শিশুপুত্র ইসমাঈল অাঃ কে নিয়ে বসবাস করছিলেন সেখানে মানে জমজমে গিয়ে পৌঁছলো!
ℹ #কেনো_সৌদি_অারবে_কোনো_নদী_
নতুন গোত্রটি হাজেরা অাঃ এর কাছে জমজমের পাশে বসবাস করার অনুমতি চাইলো যা গৃহীত হয়েছিলো! এই গোত্রটির ভাষা ছিলো অারবি! এভাবেই নবি ইসমাঈল অাঃ অারবি ভাষায় কথা বলতে বলতে বড় হয়! অার মহান রবের কুদরতে রাসুল সাঃ এর পুর্বপুরুষদের ভাষা পরিবর্তন হয়ে কোরঅানের ভাষা অারবি তে রুপান্তর হয়!অাল্লাহুঅাকবর!
সকল পরিকল্পনার মহাপরিকল্পনাকারী মহান রব্বুল ইজ্জত তাঁর কোরঅানকে বিশুদ্ধ অারবি ভাষায় নাজিল করতে চেয়েছিলেন, যদি সৌদি অারব বা তৎকালীন মক্কা বা মক্কার দুরতম স্থানেও নদী থাকতো তাহলে মানুষ সেখানে জনবসতি গড়ে তুলতো এবং একসময় মক্কাবাসির সাথে অন্যজাতির মানুষের মিশ্রনে অারবি ভাষার বিশুদ্ধতা বজায় থাকতো না! না থাকতো অারবদের স্বকীয় বৈশিষ্ট্য! তাই অাল্লাহতাঅালা সৌদি অারব ভুখন্ডে কোনো নদী রাখেন নি! এবং এভাবেই মহান অাল্লাহতাঅালা অারবি ভাষা ও অারবদেরকে পৃথিবীর অন্যান্য জাতির মিশ্রনে স্বকিয় বৈশিষ্ট্য লুপ্তের হাত থেকে রক্ষা করেন! কারন অারবি ভাষার কোরঅান হবে পরবর্তী পৃথিবীর মানুষের দিশারি এবং অারবরা হবে এর ঝান্ডাধারী! এদেরকে মিশ্রন হতে বিশুদ্ধ তথা "খাটি" রাখা অত্যাবশ্যকিয় ছিলো বৈকি!
অাল্লাহতাঅালা সবচেয়ে ভালো জানেন।
0 Comments