'মহামারী থেকে বাঁচতে আমাদের পূর্বসূরিদের আমল'
.
ইমাম ইবনু কাসীর রহ. তাঁর বিখ্যাত গ্রন্থ আল-বিদায়াহ ওয়ান নিহায়াতে উল্লেখ করেছেন,
.
৪৭৮ হিজরিতে (ইংরেজি ১০৮৫ সালে) একটি রোগ এবং প্লেগ মহামারী আকার ধারণ করে ইরাক, সিরিয়া এবং হিজায অঞ্চল জুড়ে। এর ধরণটা ছিল প্রচণ্ড জ্বর হতো। মানুষজন, পশুপাখি, মোট কথা প্রাণীজগৎ সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ে। চারিদিকে মৃত্যুর মিছিল শুরু হয়। আমিষের অভাবে ভুগছিল লোকজন। এক প্রকার কালো বাতাস আর বজ্রপাত গাছপালা উপড়ে ফেলছিল। লোকেরা ভাবতে শুরু করল কিয়ামত বুঝি চলে এসেছে!
.
এই মহামারী প্রতিরোধ করতে তৎকালীন আব্বাসি খলিফা আল-মুকতাদী বি-আমরিল্লাহ (মৃত্যু ৪৮৭ হি.) নির্দেশ জারী করলেন, সবাই যেন আমর বিল-মা'রূফ ওয়া নাহী আনিল-মুনকার করে; অর্থাৎ সৎ কাজে আদেশ এবং অসৎ কাজে বাঁধা প্রদানে নেমে পড়ে।
.
এতে করে সকল বাদ্য-যন্ত্র গুঁড়িয়ে দেয়া হলো। ভেঙে চুরমার করে দেয়া হলো মদের বোতল। আর দুর্নীতি সমূলে উচ্ছেদ করা হলো দেশ থেকে। ফলশ্রুতিতে কিছু কাল যেতেই সেই রোগ দূর হয়ে গেল।
.
সূত্র: আল-বিদায়াহ ওয়ান-নিহায়াহ, ১৩/২১৬
▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂
.
লেখাঃ মহিউদ্দিন রুপম (আল্লাহ্ তাকে উত্তম প্রতিদান দান করুন!)
..
(Y) শেয়ার করুন, বন্ধুদের সাথে ইন শা আল্লাহ !
.
ইমাম ইবনু কাসীর রহ. তাঁর বিখ্যাত গ্রন্থ আল-বিদায়াহ ওয়ান নিহায়াতে উল্লেখ করেছেন,
.
৪৭৮ হিজরিতে (ইংরেজি ১০৮৫ সালে) একটি রোগ এবং প্লেগ মহামারী আকার ধারণ করে ইরাক, সিরিয়া এবং হিজায অঞ্চল জুড়ে। এর ধরণটা ছিল প্রচণ্ড জ্বর হতো। মানুষজন, পশুপাখি, মোট কথা প্রাণীজগৎ সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ে। চারিদিকে মৃত্যুর মিছিল শুরু হয়। আমিষের অভাবে ভুগছিল লোকজন। এক প্রকার কালো বাতাস আর বজ্রপাত গাছপালা উপড়ে ফেলছিল। লোকেরা ভাবতে শুরু করল কিয়ামত বুঝি চলে এসেছে!
.
এই মহামারী প্রতিরোধ করতে তৎকালীন আব্বাসি খলিফা আল-মুকতাদী বি-আমরিল্লাহ (মৃত্যু ৪৮৭ হি.) নির্দেশ জারী করলেন, সবাই যেন আমর বিল-মা'রূফ ওয়া নাহী আনিল-মুনকার করে; অর্থাৎ সৎ কাজে আদেশ এবং অসৎ কাজে বাঁধা প্রদানে নেমে পড়ে।
.
এতে করে সকল বাদ্য-যন্ত্র গুঁড়িয়ে দেয়া হলো। ভেঙে চুরমার করে দেয়া হলো মদের বোতল। আর দুর্নীতি সমূলে উচ্ছেদ করা হলো দেশ থেকে। ফলশ্রুতিতে কিছু কাল যেতেই সেই রোগ দূর হয়ে গেল।
.
সূত্র: আল-বিদায়াহ ওয়ান-নিহায়াহ, ১৩/২১৬
▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂
.
লেখাঃ মহিউদ্দিন রুপম (আল্লাহ্ তাকে উত্তম প্রতিদান দান করুন!)
..
(Y) শেয়ার করুন, বন্ধুদের সাথে ইন শা আল্লাহ !
0 Comments