Ayat
2,98 مَنْ كَانَ عَدُوًّا لِلَّهِ وَمَلَائِكَتِهِ وَرُسُلِهِ وَجِبْرِيلَ وَمِيكَالَ فَإِنَّ اللَّهَ عَدُوٌّ لِلْكَافِرِينَ
যে ব্যক্তি আল্লাহ তাঁর ফেরেশতা ও রসূলগণ এবং জিবরাঈল ও মিকাঈলের শত্রু হয়, নিশ্চিতই আল্লাহ সেসব কাফেরের শত্রু।
2,98 مَنْ كَانَ عَدُوًّا لِلَّهِ وَمَلَائِكَتِهِ وَرُسُلِهِ وَجِبْرِيلَ وَمِيكَالَ فَإِنَّ اللَّهَ عَدُوٌّ لِلْكَافِرِينَ
যে ব্যক্তি আল্লাহ তাঁর ফেরেশতা ও রসূলগণ এবং জিবরাঈল ও মিকাঈলের শত্রু হয়, নিশ্চিতই আল্লাহ সেসব কাফেরের শত্রু।
Whoever is an enemy to Allah and His angels and messengers, to Gabriel and Michael,- Lo! Allah is an enemy to those who reject Faith.
অবতীর্ণ হয়েছে। নিম্নে তেমন কিছু আয়াত উল্লেখ করা হলো-
১. কোন কিছুই তার সদৃশ নয়, তিনি সর্বশ্রোতা, সর্বদ্রষ্টা। (সুরা: শুরা, আয়াত: ১১)
২. নিশ্চয়ই আল্লাহ সর্বশ্রোতা, সর্বদ্রষ্টা। (সুরা: নিসা, আয়াত: ৫৮)
৩. আল্লাহ রাত্রিকে প্রবিষ্ট করেন দিবসের মধ্যে এবং দিবসকে প্রবিষ্ট করেন রাত্রির মধ্যে এবং আল্লাহ সর্বশ্রোতা, সম্যক দ্রষ্টা। (সুরা: হজ্জ, আয়াত: ৬১)
৪. হে নবী! তুমি বল, তারা কত কাল ছিল, আল্লাহই তা ভালো জানেন, আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীর অজ্ঞাত বিষয়ের জ্ঞান তারই। তিনি কত সুন্দর দ্রষ্টা ও শ্রোতা (সুরা:কাহফ, আয়াত: ২৬)।
ইবনু জারির (রহ.) বলেন, সমস্ত সৃষ্ট জীবকে আল্লাহ দেখেন ও তাদের সকল কথা শুনেন। তার নিকট কোনো কিছুই গোপন থাকে না।’ (তাফসিরে ত্ববারি)
এই আয়াতের ব্যাখ্যায় আল্লামা বাগাবি (রহ.) বলেন, সমস্ত সৃষ্টি জীব যেখানেই থাকুক না কেন আল্লাহ তাদের দেখেন এবং তাদের সর্বপ্রকার কথা শ্রবণ করেন। তার দেখার ও শোনার বাইরে কোনো কিছুই নেই। (তাফসিরে ত্ববারি)
৬. কখনই নয়, অতএব তোমরা উভয়ে আমার নিদর্শনসহ যাও, আমি তো তোমাদের সঙ্গে আছি, আমি শ্রবণকারী। (সুরা: শু‘আরা, আয়াত: ১৫)
৭. তারা কি মনে করে যে, আমি তাদের গোপন বিষয় ও গোপন পরামর্শের খবর রাখি না? অবশ্যই রাখি। আমার ফেরেশতারা তো তাদের নিকট অবস্থান করে সব কিছু লিপিবদ্ধ করেন (সুরা: যুখরুফ, আয়াত: ৮০)
৮. হে নবী! তুমি বলে দাও, তোমরা কাজ করতে থাক, আল্লাহ তো তোমাদের কার্যকলাপ লক্ষ্য করবেন (সুরা: তওবা, আয়াত: ১০৫)।
৯. সে কি অবগত নয় যে, আল্লাহ দেখেন? (সুরা: আলাক্ব, আয়াত: ১৪)
১০. যিনি তোমাকে দেখেন যখন তুমি (সালাতের জন্য) দণ্ডায়মান হও এবং দেখেন সিজদাকারীদের সঙ্গে তোমার উঠাবসা। তিনি তো সর্বশ্রোতা, সর্বজ্ঞ (সুরা: শুআরা, আয়াত: ২১৮-২২০)
অবতীর্ণ হয়েছে। নিম্নে তেমন কিছু আয়াত উল্লেখ করা হলো-
১. কোন কিছুই তার সদৃশ নয়, তিনি সর্বশ্রোতা, সর্বদ্রষ্টা। (সুরা: শুরা, আয়াত: ১১)
২. নিশ্চয়ই আল্লাহ সর্বশ্রোতা, সর্বদ্রষ্টা। (সুরা: নিসা, আয়াত: ৫৮)
৩. আল্লাহ রাত্রিকে প্রবিষ্ট করেন দিবসের মধ্যে এবং দিবসকে প্রবিষ্ট করেন রাত্রির মধ্যে এবং আল্লাহ সর্বশ্রোতা, সম্যক দ্রষ্টা। (সুরা: হজ্জ, আয়াত: ৬১)
৪. হে নবী! তুমি বল, তারা কত কাল ছিল, আল্লাহই তা ভালো জানেন, আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীর অজ্ঞাত বিষয়ের জ্ঞান তারই। তিনি কত সুন্দর দ্রষ্টা ও শ্রোতা (সুরা:কাহফ, আয়াত: ২৬)।
ইবনু জারির (রহ.) বলেন, সমস্ত সৃষ্ট জীবকে আল্লাহ দেখেন ও তাদের সকল কথা শুনেন। তার নিকট কোনো কিছুই গোপন থাকে না।’ (তাফসিরে ত্ববারি)
এই আয়াতের ব্যাখ্যায় আল্লামা বাগাবি (রহ.) বলেন, সমস্ত সৃষ্টি জীব যেখানেই থাকুক না কেন আল্লাহ তাদের দেখেন এবং তাদের সর্বপ্রকার কথা শ্রবণ করেন। তার দেখার ও শোনার বাইরে কোনো কিছুই নেই। (তাফসিরে ত্ববারি)
৬. কখনই নয়, অতএব তোমরা উভয়ে আমার নিদর্শনসহ যাও, আমি তো তোমাদের সঙ্গে আছি, আমি শ্রবণকারী। (সুরা: শু‘আরা, আয়াত: ১৫)
৭. তারা কি মনে করে যে, আমি তাদের গোপন বিষয় ও গোপন পরামর্শের খবর রাখি না? অবশ্যই রাখি। আমার ফেরেশতারা তো তাদের নিকট অবস্থান করে সব কিছু লিপিবদ্ধ করেন (সুরা: যুখরুফ, আয়াত: ৮০)
৮. হে নবী! তুমি বলে দাও, তোমরা কাজ করতে থাক, আল্লাহ তো তোমাদের কার্যকলাপ লক্ষ্য করবেন (সুরা: তওবা, আয়াত: ১০৫)।
৯. সে কি অবগত নয় যে, আল্লাহ দেখেন? (সুরা: আলাক্ব, আয়াত: ১৪)
১০. যিনি তোমাকে দেখেন যখন তুমি (সালাতের জন্য) দণ্ডায়মান হও এবং দেখেন সিজদাকারীদের সঙ্গে তোমার উঠাবসা। তিনি তো সর্বশ্রোতা, সর্বজ্ঞ (সুরা: শুআরা, আয়াত: ২১৮-২২০)
0 Comments