নির্বাচন ও পার্লামেন্টে যাওয়ার বিধান!

❏ নির্বাচন ও পার্লামেন্টে যাওয়ার বিধান!

❏ নির্বাচন ও পার্লামেন্টে যাওয়ার বিধান!
-----------------------------------------------------------

নির্বাচনে অংশ নেওয়া ও পার্লামেন্টে যাওয়া সম্পর্কে বর্তমান যুগে জারাহ ও তা‘দীলের ঝাণ্ডাবাহী মুজাহিদ,
আশ শাইখ রাবী‘ বিন হাদী বিন ‘উমাইর আল-মাদখালী (হাফিযাহুল্লাহ) [জন্ম: ১৩৫১ হি./১৯৩২ খ্রি.] প্রদত্ত ফাতওয়া —

السؤال:
«البعض يقول إذا لم يدخل السلفيون البرلمانات والإنتخابات تركوها للعلمانيين فما تعليقكم على هذا؟»
الجواب:
«والله أنا رأيتهم إذا دخلوا البرلمان يصيرون أدوات في يد العلمانيين، الذين يزعمون أنهم إذا دخلوا في البرلمانات طردوهم عن هذه الكراسي واحتلوها بدلهم، فهل هذا حصل من المشاركين في البرلمانات؟ هل طردوا العلمانيين عن كراسيهم؟ أو ما زادت العلمانية إلا رسوخا، لأنهم حينما ينافسون، أعدوا العدة وقامت الشدة وقامت المقاومة فأنت تريد أن تغلبه وهو يريد أن يغلبك، في النهاية يغلبك، لأنك أنت ما سلكت طريقا شرعيا يستلزم النصر من الله تبارك وتعالى، هذا شيء معروف، هل نجح الإخوان المسلمون حينما دخلوا في سوريا وفي العراق وفي مصر وفي غيرها في البرلمانات هل نجحوا وقام الإسلام؟ وإلا كان نتيجة ذلك أن يتقوى البعثيون والشيوعيون وشركاؤهم من النصارى وغيرهم، يزداد هذا قوة وهؤلاء يزدادون ضعفا، ماذا حققوا؟ يا أخي نحن نقول: إنكم اسلكوا سبيل الدعوة إلى الله بالحكمة والموعظة الحسنة، وربوا الناس، كما فعل الأنبياء، جاؤوا إلى ناس طواغيت وربما عندهم برلمانات أو عندهم ما يقوم مقام البرلمانات، ما ذهبوا ينافسون عن الكراسي رأسا، ليصلحوا النفوس، ما قالوا هذا، جاء إبراهيم وهناك ملك والله ما قال أنا أدخل البرلمان وبعدها أُصْلِح، الرسول أعطوه ملك مكة فأبى، أبى عليه الصلاة والسلام، سلك سبيل الدعوة إلى الله وإنقاذ الناس من الشرك والضلال، هل أنتم بمزاحمتكم العلمانيين تقوون الشرك والضلال وإلا تعتبرون ضده؟ أنت تقسم يا أخي على مواد كفرية، تقسم أنك تحترمها وتعمل بها وتصدقها، فوقعت في الشرك والعياذ بالله، نعوذ بالله، ثم لا تقدم للإسلام شيئا، أنا أسأل: إذا كان هؤلاء حكموا في مصر -حتى نأخذ منهم أسوة- حققوا شيئا، تغلبوا على العلمانيين، طردوهم عن كراسيهم واحتلوها، إذا فعلوا هذا وحققوه ننظر في الأمر، وقد نتأسى بهم نقول والله مثل هؤلاء نجحوا هناك نحن ننجح هنا، لكن ما نرى إلا الفشل ما نرى إلا الضياع ما نرى إلا شغل الشباب عن الدعوة إلى الله بل تعليمهم الكذب والإشاعات الكاذبة لنصرة من يرشحونهم للكراسي، بل يعلمونهم على إعطاء الرشوة وأخذها، فيفسدون أخلاقهم، كم تفسد من الأخلاق هذه الانتخابات وهذه الترشيحات وهذه المزاحمة، كم تفسد من الأخلاق وتعلم الكذب والرشوة والخيانة والغش و...و... وإلخ، ثم بسبب هذه الأعمال تموت الدعوة، الدعوة تموت، الدعوة إلى الله تبارك وتعالى، فإذا كان دعاة كذابين مشاغبين وأهل فتن، والله الناس لا يثقون فيهم ولا يستجيبون لدعوتهم، لكنهم يرونك أنك إنسان...((قل ما أسألكم عليه من أجر وما أنا من المتكلفين)) لماذا تتكلف؟ أنت تريد أجرا، تريد كرسيا تحتله، ويصبح الناس -ما شاء الله- هالة حولك، هو أجر عاجل، بارك الله فيكم، والأنبياء والله ما صارعوا على الكراسي، الأنبياء دعوا الناس إلى عبادة الله تبارك وتعالى، إلى الخروج من الشرك، إلى الخروج من المعاصي، وما ذهبوا -لو كان هذا طريق صحيح -والله- لوجه ربنا سبحانه وتعالى الأنبياء وعلمهم السياسة وأعطاهم من السياسات والخطط ما لا يعلمه إلا الله، فيصرعون العلمانيين والمشركين [ويأخذون منهم] الكراسي- لكن الطريق الصحيح: الدعوة الصحيحة إلى الله تبارك وتعالى، تصحيح العقيدة، ربط الناس بكتاب الله وسنة الرسول عليه الصلاة والسلام، إشعار الناس أنك ما تريد من دنياهم شيئا، ما تريد إلا ما ينفعهم، حتى تتمكن من هذا صاحب الكرسي العلماني [تقول والله أنا لا أريد شيئا] خلي كرسيك لك، اذهب بدلا من أن تزاحمه وتصارعه على كرسيه، اذهب إلى بيته وقدم له نصيحة فيها الأدلة لعل الله يهديه على يديك، هذا أحسن طريق، من مصارعته ومنازعته والدخول في الرشوة والكذب، فلا يقبل منك هذا العلماني ولا يقبل منك ذاك لأنه عارف أنك تركض وراء الكراسي ووراء المال ووراء الدنيا ووراء المناصب، فلما تأتي دعوة نزيهة لا تريد مزاحمة الناس في تجاراتهم ولا مزاحمة الناس في سلطانهم ولا مزاحمة الناس في كراسيهم، إنما نهدي لهم الخير ونقدم لهم الحق لعل الله تبارك وتعالى يرضى عنهم فيسعدون في الدنيا ويسعدون في الآخرة، وأما نأتي نصارع ونلاكم ما يريدك، ولو رأوا الناس أنك ملاكم عن الكرسي لا يريدوك، ألم تضعف الدعوة السلفية هنا في الكويت بعدما دعا السلفيون أو ما يسمى بالسلفيين إلى الانتخابات والبرلمانات والمشاكل، ضعفت الدعوة السلفية، فلو استمروا في خطهم الأول لربما أصبح الحكام أنفسهم على الحق ولا صارت حكومة راشدة، تحكم بكتاب الله وسنة الرسول».

■ প্রশ্ন:

“কতিপয় লোক বলে, সালাফীরা যখন পার্লামেন্ট ও নির্বাচনে প্রবেশ করে না, তখন তারা এগুলো সেক্যুলারদের জন্য রেখে আসে। এই কথার ব্যাপারে আপনার মন্তব্য কী?”

■ উত্তর:

“আল্লাহ’র কসম, আমি তাদেরকে দেখেছি। তারা যখন পার্লামেন্টে গেল, তখন তারা সেক্যুলারদের হাতের যন্ত্রে পরিণত হল। তারা ধারণা করে যে, তারা যখন পার্লামেন্টে যাবে, তখন তারা ক্ষমতার আসন থেকে তাদেরকে দূরীভূত করবে এবং নিজেরা তাদের জায়গা দখল করবে। পার্লামেন্টে অংশগ্রহণকারীদের দ্বারা কি এটা অর্জিত হয়েছে? নাকি সেক্যুলারিজম শুধু দৃঢ় ও পরিপক্বই হয়েছে? কেননা তারা যখন প্রতিযোগিতায় অবতীর্ণ হয়, তখন তারা প্রস্তুতি গ্রহণ করে। বিরোধিতা ও লড়াইয়ের তীব্রতা সৃষ্টি হয়। তুমি তাকে পরাজিত করতে চাও, আর সেও তোমাকে পরাজিত করতে চায়। পরিশেষে সে তোমাকে পরাজিত করে। কেননা তুমি শার‘ঈ পদ্ধতি অনুসরণ করোনি, যা মহান আল্লাহ’র সাহায্যকে অবধারিত করে।

এটি সুপরিচিত বিষয়। সিরিয়া, ইরাক, মিশর ও অন্যান্য দেশে মুসলিম ব্রাদারহুড যখন পার্লামেন্টে গেল, তখন কি তারা কৃতকার্য হয়েছিল, আর ইসলাম প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল? তবে কেন ওই কাজের ফলস্বরূপ বাথিস্ট, কমিউনিস্ট এবং তাদের খ্রিষ্টানী দোসররা শক্তিশালী হল, তাদের শক্তি কেন বৃদ্ধি পেল, আর এদের দুর্বলতা কেন বৃদ্ধি পেল? তারা কী বাস্তবায়ন করেছে?

হে আমার ভাই, আমরা বলি, তোমরা প্রজ্ঞা ও উত্তম উপদেশের মাধ্যমে আল্লাহ’র দিকে দা‘ওয়াত দানের পন্থা অবলম্বন কর, তোমরা মানুষকে প্রতিপালন কর, যেমনভাবে নাবীগণ করেছেন। তাঁরা ত্বাগূতদের (সীমালঙ্ঘনকারী পাপাচার) কাছে গিয়েছেন। কখনও ওই ত্বাগূতদের কাছে পার্লামেন্ট ছিল, বা পার্লামেন্টের স্থলাভিষিক্ত কিছু ছিল। নাবীগণ কখনও ক্ষমতার আসনে যাওয়ার জন্য প্রতিযোগিতা করেননি, যাতে করে ক্ষমতা পেয়ে তাঁরা মানবজাতির সংস্কার করতে পারেন। তারা এই কথা বলেননি।

ইবরাহীম এসেছেন, তখন সেখানে বাদশাহ ছিল। আল্লাহ’র কসম, তিনি বললেনি যে, আমি পার্লামেন্টে যোগ দিব, তারপর সংস্কার করব। রাসূল ﷺ কে তারা মক্কার রাজত্ব দিয়েছিল, তিনি গ্রহণ করতে অস্বীকার করেছিলেন। তিনি ﷺ অস্বীকার করেছিলেন। তিনি আল্লাহ’র দিকে দা‘ওয়াত এবং শির্ক ও ভ্রষ্টতা থেকে মানুষকে বাঁচানোর পথ অবলম্বন করেছিলেন। তোমরা সেক্যুলারদের সাথে প্রতিযোগিতা করে শির্ক ও ভ্রষ্টতাকে জোরদার করেছ, নাকি এর বিপরীতটা করেছ?

হে আমার ভাই, তুমি কুফরী বিষয়ে শপথ করছ। তুমি শপথ করছ যে, তুমি সেসব বিষয়কে সম্মান কর, সেসব কর্ম সম্পাদন কর এবং সেসবে বিশ্বাস কর, ফলে তুমি শির্কে পতিত হয়েছ। আল্লাহ’র কাছে এথেকে পানাহ চাই, আল্লাহ’র কাছে এথেকে পানাহ চাই। আমি প্রশ্ন করছি: তারা যদি মিশরে শাসন করত –যাতে করে আমরা তাদের থেকে আদর্শ গ্রহণ করতাম– এবং কিছু বাস্তবায়ন করত, সেক্যুলারদের পরাভূত করত, তাদেরকে ক্ষমতার আসন থেকে দূরীভূত করে তা দখল করত, তারা যদি এসব করত এবং বাস্তবায়ন করত, তাহলে আমরা বিষয়টির দিকে নজর দিতাম। তাহলে আমরা সান্ত্বনা লাভ করতাম এবং আল্লাহ’র কসম, আমরা বলতাম যে, তারা ওখানে সফল হয়েছে, আমরা এখানে সফল হব।

কিন্তু আমরা কেবল ব্যর্থতাই দেখছি, আমরা কেবল ধ্বংসই দেখছি। আমরা কেবল যুবকদেরকে আল্লাহ’র দা‘ওয়াত থেকে নিরুৎসাহিত হতে দেখছি। বরং দেখছি, তাদের মনোনয়নপ্রাপ্ত প্রার্থীর পৃষ্ঠপোষকতা করার জন্য যুবকদেরকে মিথ্যাচারিতা এবং মিথ্যা প্রচারণা শেখানো হচ্ছে। পরন্তু তারা যুবকদেরকে ঘুষ দেওয়া এবং ঘুষ নেওয়া শেখায়। তারা যুবকদের চরিত্র নষ্ট করছে। এই নির্বাচন, মনোনয়ন এবং প্রতিদ্বন্দ্বিতা কতজনের চরিত্র নষ্ট করছে, আর কতজনকে মিথ্যা, ঘুষ দেওয়া ও নেওয়া, খেয়ানত, প্রতারণা প্রভৃতি শেখাচ্ছে। তারপর এই সকল কর্মকাণ্ডের কারণে দা‘ওয়াত ধ্বংস হচ্ছে। দা‘ওয়াত ধ্বংস হচ্ছে, মহান আল্লাহ’র দিকে দা‘ওয়াত!

আর কিছু দাঙ্গাবাজ, ফিতনাহ সৃষ্টিকারী, মিথ্যুক দা‘ঈ রয়েছে। আল্লাহ’র কসম, মানুষ তাদের প্রতি আস্থাবান নয়, মানুষ তাদের ডাকে সাড়া দিবে না। কিন্তু তারা তোমাকে মনে করে যে, তুমি একজন... মানুষ। “তুমি বল, ‘এর বিনিময়ে আমি তোমাদের কাছে কোন প্রতিদান চাই না আর আমি লৌকিকতাকারীদের অন্তর্ভুক্ত নই’।” [সূরাহ সাদ: ৮৬] তুমি কেন লৌকিকতা করবে? কারণ তুমি প্রতিদান চাও। তুমি ক্ষমতার আসন করায়ত্ত করতে চাও। তুমি চাও, মানুষ তোমার চারিদিকে ঘুরবে। এটা ত্বরিত প্রতিদান।

আল্লাহ তোমাদের মধ্যে বরকত দিন। আল্লাহ’র কসম, নাবীগণ ক্ষমতার আসনের জন্য সংগ্রাম করেননি। নাবীগণ মানুষকে মহান আল্লাহ’র ইবাদতের দিকে এবং শির্ক ও পাপাচারিতা বর্জনের দিকে আহ্বান করেছেন। এটা যদি সঠিক পদ্ধতি হত, আল্লাহ’র কসম, তাহলে অবশ্যই আমাদের মহান প্রতিপালক নাবীদেরকে রাজনীতি শেখাতেন। আল্লাহ তাঁদেরকে এমন রাজনীতি ও পরিকল্পনা শেখাতেন, যা কেবল তিনিই জানেন। ফলে তাঁরা সেক্যুলার ও মুশরিকদের ভূপাতিত করতেন এবং তাদের নিকট থেকে ক্ষমতার আসন পাকড়াও করতেন।

কিন্তু সঠিক পদ্ধতি হল—মহান আল্লাহ’র দিকে আহ্বান করা, ‘আক্বীদাহ বিশুদ্ধ করা, আল্লাহ’র কিতাব ও রাসূল ﷺ এর সুন্নাহ’র সাথে মানুষের সংযোগ তৈরি করা, আর মানুষকে বুঝানো যে, তুমি তাদের দুনিয়ার সামান্য কিছুও চাও না, বরং তুমি কেবল তাদের কল্যাণই চাও। যাতে করে তুমি এই ক্ষমতাসীন সেক্যুলারের কাছে যোগ্য হতে পার। তুমি বল, আল্লাহ’র কসম, আমি কিছু চাই না। তুমি তোমার ক্ষমতার আসন ছেড়ে দাও। তুমি তার সাথে ক্ষমতা নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার বদলে তার বাড়িতে যাও এবং তাকে দলিলসমৃদ্ধ নসিহত কর। হয়ত আল্লাহ তাকে তোমার মাধ্যমে হিদায়াত দিবেন। তার সাথে প্রতিদ্বন্দ্বিতা এবং ঘুষ ও মিথ্যাচারিতায় যাওয়ার চেয়ে এটা অনেক উত্তম পদ্ধতি।

অন্যথায় এই সেক্যুলার তোমার কথা গ্রহণ করবে না। সে তোমার কথা গ্রহণ করবে না, কারণ সে জানে যে, তুমিও ক্ষমতার পিছনে ছুটছ, তুমিও অর্থবিত্ত, দুনিয়া এবং পদের পিছনে ছুটছ। আর তুমি যখন খাঁটি দা‘ওয়াত নিয়ে আসবে, তুমি মানুষের ব্যবসা-বাণিজ্যে, ক্ষমতা ও কর্তৃত্বে তাদের সাথে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে চাও না, তখন তারা দা‘ওয়াত গ্রহণ করবে। আমরা কেবল তাদেরকে কল্যাণের পথপ্রদর্শন করব, তাদের কাছে হক্ব উপস্থাপন করব। হয়ত আল্লাহ তাদের প্রতি সন্তুষ্ট হবেন, ফলে তারা দুনিয়াতেও সুখি হবে, পরকালেও সুখি হবে।

পক্ষান্তরে তুমি তাদের সাথে প্রতিদ্বন্দ্বিতা ও সংগ্রামে লিপ্ত হলে, তারা তোমাকে চাইবে না। মানুষ যদি দেখে যে, তুমি ক্ষমতার জন্য সংগ্রাম করছ, তখন তারা তোমাকে চাইবে না। কুয়েতে সালাফীরা বা নামধারী সালাফীরা নির্বাচন ও পার্লামেন্টের দিকে আহ্বান করার পর সেখানে সালাফী দা‘ওয়াত কি দুর্বল হয়ে যায়নি? হ্যাঁ, সালাফী দা‘ওয়াত দুর্বল হয়ে গেছে। তারা যদি তাদের প্রথম অবস্থানের উপর অটল থাকত, তাহলে হয়ত স্বয়ং শাসকবর্গ হক্বের উপর চলে আসত, আর এমন সত্যনিষ্ঠ শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত হত, যা আল্লাহ’র কিতাব ও রাসূলের সুন্নাহ অনুযায়ী শাসনকার্য পরিচালনা করে।”

► [দ্র.: www.rabee.net/ar/questions.php?cat=28&id=192]

❏ অনুবাদঃ ইছলাহ্ টিম।
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
► আপনার যদি পোস্টটি ভাল লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করুন ও পরবর্তী আপডেট পেতে পেজটি লাইক দিয়ে রাখুন। কেননা রাসূল (সাঃ) বলেছেন,
“যে ব্যক্তি মানুষকে হিদায়াতের দিকে ডাকে তার জন্য ঠিক ঐ পরিমাণ সাওয়াব রয়েছে, যে পরিমাণ পাবে তাকে অনুসরণকারীরা।” [সহীহ মুসলিম/২৬৭৪,৬৮০৪]

► ইছলাহ্ কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।
https://www.facebook.com/ichlah/

▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
Overview