❒ আক্বীদাহ ও মানহাজ!
------------------------------------
একবিংশ শতাব্দীর শ্রেষ্ঠ ফ্বাকীহ, আশ শাইখুল আল্লামাহ, ইমাম সালিহ্ ইবনু ফাওযান আল ফাওযান হাফিয্বাহুল্লাহ বলেন,
একজন মুসলিম জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে যে নীতি বা পদ্ধতি অনুসরণ করে চলে, সেটাকেই মানহাজ বলে।
তাই দেখা যায় যে, ‘আক্বীদাহ-বিশ্বাস, চাল-চলন, আচার-ব্যবহার, লেন-দেন ইত্যাদি; একজন মুসলমানের জীবনের সর্ব বিষয়ে সর্বক্ষেত্রেই রয়েছে মানহাজের উপস্থিতি। পক্ষান্তরে ‘আক্বীদাহ বলতে মৌলিক ঈমান বা বিশ্বাস এবং শাহাদাতাইনের অর্থ, দাবি ও চাহিদাকে বুঝায়। তাই ‘আক্বীদাহ্র চেয়ে মানহাজ হলো অনেক ব্যাপক ও সাধারণ একটি বিষয়।
গৃহীতঃ
[আল আজওয়িবাতুল মুফীদাহ ‘আন আছইলাতিল মানাহিজিল জাদীদাহ- প্রশ্ন নং- ৪৪ ]
.
"মানহাজ ছ্বহীহ হওয়ার উপর কী জান্নাত, জাহান্নাম নির্ভর করে" এমন একটি প্রশ্নের জবাবে
শাইখ [ হাফিয্বাহুল্লাহ ] বলেন ---
نعم، المنهج إذا كان صحيحاً صار صاحبه من أهل الجنة؛ فإذا كان على منهج الرسول - صلى الله عليه وسلم - ومنهج السلف الصالح يصير من أهل الجنة بإذن الله، وإذا صار على منهج الضُّلاِّل فهو مُتَوَعَّدٌ بالنار.
فَصِحَّة المنهج من عدمها يترتب عليها جنة أو نار .
“জ্বী, মানহাজ ছ্বহীহ হলে ব্যক্তি জান্নাতী হবে; ব্যক্তি যদি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ও সালফে ছ্বলিহীনের মানহাজের উপর থাকে তাহলে ইনশাআল্লাহ জান্নাতী হবে। আর যদি ভ্রষ্টদের মানহাজের উপর থাকে তাহলে জাহান্নামের অঙ্গীকার প্রাপ্তদের অন্তর্ভুক্ত হবে। সুতরাং মানহাজ ছ্বহীহ হওয়া বা না হওয়ার উপর জান্নাত-জাহান্নাম নির্ভর করে।
তথ্যসুত্রঃ
[মানহাজ [কর্মপদ্ধতি] - পৃঃ১২০-১২১]
▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂
► আপনার যদি পোস্টটি ভাল লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করুন ও পরবর্তী আপডেট পেতে পেজটি লাইক দিয়ে রাখুন। কেননা রাসূল (সাঃ) বলেছেন,“যে ব্যক্তি মানুষকে হিদায়াতের দিকে ডাকে তার জন্য ঠিক ঐ পরিমাণ সাওয়াব রয়েছে, যে পরিমাণ পাবে তাকে অনুসরণকারীরা।” [সহীহ মুসলিম/২৬৭৪,৬৮০৪]
► আমাদের পোস্টগুলি কপিরাইট মুক্ত! সুতরাং আপনি চাইলে পেজের কনটেন্টগুলো হুবহু কপি করে ফেসবুক বা যেকোন মাধ্যমে দাওয়াতের উদ্দেশ্যে প্রচার করতে পারেন বিনা অনুমতিতে।
জায্বাকুমুল্লাহ।
► ইছলাহ্'র সাথে, আগামীর পথে ...
► https://www.facebook.com/ichlah/
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
তাই দেখা যায় যে, ‘আক্বীদাহ-বিশ্বাস, চাল-চলন, আচার-ব্যবহার, লেন-দেন ইত্যাদি; একজন মুসলমানের জীবনের সর্ব বিষয়ে সর্বক্ষেত্রেই রয়েছে মানহাজের উপস্থিতি। পক্ষান্তরে ‘আক্বীদাহ বলতে মৌলিক ঈমান বা বিশ্বাস এবং শাহাদাতাইনের অর্থ, দাবি ও চাহিদাকে বুঝায়। তাই ‘আক্বীদাহ্র চেয়ে মানহাজ হলো অনেক ব্যাপক ও সাধারণ একটি বিষয়।
গৃহীতঃ
[আল আজওয়িবাতুল মুফীদাহ ‘আন আছইলাতিল মানাহিজিল জাদীদাহ- প্রশ্ন নং- ৪৪ ]
.
"মানহাজ ছ্বহীহ হওয়ার উপর কী জান্নাত, জাহান্নাম নির্ভর করে" এমন একটি প্রশ্নের জবাবে
শাইখ [ হাফিয্বাহুল্লাহ ] বলেন ---
نعم، المنهج إذا كان صحيحاً صار صاحبه من أهل الجنة؛ فإذا كان على منهج الرسول - صلى الله عليه وسلم - ومنهج السلف الصالح يصير من أهل الجنة بإذن الله، وإذا صار على منهج الضُّلاِّل فهو مُتَوَعَّدٌ بالنار.
فَصِحَّة المنهج من عدمها يترتب عليها جنة أو نار .
“জ্বী, মানহাজ ছ্বহীহ হলে ব্যক্তি জান্নাতী হবে; ব্যক্তি যদি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ও সালফে ছ্বলিহীনের মানহাজের উপর থাকে তাহলে ইনশাআল্লাহ জান্নাতী হবে। আর যদি ভ্রষ্টদের মানহাজের উপর থাকে তাহলে জাহান্নামের অঙ্গীকার প্রাপ্তদের অন্তর্ভুক্ত হবে। সুতরাং মানহাজ ছ্বহীহ হওয়া বা না হওয়ার উপর জান্নাত-জাহান্নাম নির্ভর করে।
তথ্যসুত্রঃ
[মানহাজ [কর্মপদ্ধতি] - পৃঃ১২০-১২১]
▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂
► আপনার যদি পোস্টটি ভাল লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করুন ও পরবর্তী আপডেট পেতে পেজটি লাইক দিয়ে রাখুন। কেননা রাসূল (সাঃ) বলেছেন,“যে ব্যক্তি মানুষকে হিদায়াতের দিকে ডাকে তার জন্য ঠিক ঐ পরিমাণ সাওয়াব রয়েছে, যে পরিমাণ পাবে তাকে অনুসরণকারীরা।” [সহীহ মুসলিম/২৬৭৪,৬৮০৪]
► আমাদের পোস্টগুলি কপিরাইট মুক্ত! সুতরাং আপনি চাইলে পেজের কনটেন্টগুলো হুবহু কপি করে ফেসবুক বা যেকোন মাধ্যমে দাওয়াতের উদ্দেশ্যে প্রচার করতে পারেন বিনা অনুমতিতে।
জায্বাকুমুল্লাহ।
► ইছলাহ্'র সাথে, আগামীর পথে ...
► https://www.facebook.com/ichlah/
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
0 Comments