গত সোমরার কাবাকে লক্ষ্য করে শিয়া হুথীদের মিসাইল হামলার নিন্দা ও
প্রতিবাদ জানায় অনেক সালাফি/আহলে হাদীস আলেম। আর ফেসবুকে অনেক দ্বীনি ভাই
এই ঘটনার তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানিয়ে গত ২ দিনে অনেক পোষ্ট করেন।
কিন্তু আমাদের দ্বীন কায়েমের সৈন্যরা জামাতী-ইখোয়ানীরা এই ঘটনার এখনও পর্যন্ত দলীয়ভাবে কোন নিন্দা তো দুরের কথা ফেসবুকে একটা পোষ্ট দিয়েও তারা বিরোধিতার কথা জানায়নি। অথচ তারা পৃথিবীতে ইসলাম কায়েম করে ফেলবে। এত বড় একটা ঘটনা ঘটে গেল তার পরও তাদের পক্ষ থেকে কোন প্রতিবাদ আসেনি।
আমি Mashood Saydee, Shameem Saydee, তারেক মনোয়ার, আবুল কালাম আজাদ, কন্ঠশিল্পী মিজানুর রহমান আজহারী, কমেডিয়ান বক্তা রফিকুল্লাহ আফসারী, মোল্লা নাজিম, ১৫০০ বছরের বক্তা আমির হামজা সহ নানা দ্বীন কায়েমের আন্দোলনের কর্মীদের ফেসবুক প্রোফাইল ঘুরে দেখলাম। তারা কেউ রাজনৈতিক পোষ্ট, কেউ শায়েখ মতিউর রহমান মাদানীর বিরুদ্ধে পোষ্ট কিংবা অন্যান্য পোষ্ট দিয়েছেন। কিন্তু এই বিষয়ে নিন্দা জানিয়ে একটি পোষ্টও কেউ করেনি।
কিন্তু আমাদের দ্বীন কায়েমের সৈন্যরা জামাতী-ইখোয়ানীরা এই ঘটনার এখনও পর্যন্ত দলীয়ভাবে কোন নিন্দা তো দুরের কথা ফেসবুকে একটা পোষ্ট দিয়েও তারা বিরোধিতার কথা জানায়নি। অথচ তারা পৃথিবীতে ইসলাম কায়েম করে ফেলবে। এত বড় একটা ঘটনা ঘটে গেল তার পরও তাদের পক্ষ থেকে কোন প্রতিবাদ আসেনি।
আমি Mashood Saydee, Shameem Saydee, তারেক মনোয়ার, আবুল কালাম আজাদ, কন্ঠশিল্পী মিজানুর রহমান আজহারী, কমেডিয়ান বক্তা রফিকুল্লাহ আফসারী, মোল্লা নাজিম, ১৫০০ বছরের বক্তা আমির হামজা সহ নানা দ্বীন কায়েমের আন্দোলনের কর্মীদের ফেসবুক প্রোফাইল ঘুরে দেখলাম। তারা কেউ রাজনৈতিক পোষ্ট, কেউ শায়েখ মতিউর রহমান মাদানীর বিরুদ্ধে পোষ্ট কিংবা অন্যান্য পোষ্ট দিয়েছেন। কিন্তু এই বিষয়ে নিন্দা জানিয়ে একটি পোষ্টও কেউ করেনি।
হাস্যকর একটি বিষয় চোখে পড়লো, তারেক মনোয়ার একটা পোষ্ট করেছেন, "অনেক বৃষ্টির মাঝেও মুসলমানরা তাওয়াফ করছেন" 🤣🤣🤣 কাবাকে ধ্বংস করার জন্য হামলা করা হলো, সে বিষয়ে তার কোন পোষ্ট নেই, তিনি কিভাবে বৃষ্টির মাঝে তাওয়াফ করছেন সে বিষয়ে পোষ্ট দিয়েছেন।😂😂😂
এদিকে আমাদের ইখোয়ানি খলীফা এরদোয়ানও কোন প্রতিক্রিয়া জানায়নি। আর শিয়া খোমেনীর দেশ ইরান তো হামলা করে, চুপ করে বসে আছে। গুহাবাসী খারেজী বক্তা তামীম আদনানীও এই বিষয়ে কোন গরম বার্তা দেয়নি। তাহলে বুঝা যাচ্ছে কাবার হামলার বিষয়ে তাদের কোন মাথা ব্যাথা নেই। আসলে তারা এটাই চায় সৌদি আরব যেন ধ্বংস হয়।
আমার গতকালকের পোষ্টের বাস্তবতা প্রমান এখানেই। শিয়া-খারেজী, খোমেনী, মওদুদি-জামাতী-ইখোয়ানী, হাসান আল বান্না, কুতুব এরা সবাই পরষ্পর ঘনিষ্ট বন্ধু। এরা শিয়া-খারেজী। এরা চায় কখন সৌদি আরব ধ্বংস হয়। সৌদির ধ্বংস চেয়ে কিভাবে এরা পৃথিবীতে ইসলাম কায়েম করবে, তা বুঝে আসে না। অথচ সৌদি আরব হলো তাওহীদের কেন্দ্র ভূমি। আসলে এরা শুধুই গদি চায়, আর প্রচার করে আমরা ইসলাম কায়েম করবো। তা না হলে কাবা ঘরে হামলার মত এত বড় ঘটনা ঘটে গেল, তার পরও তারা কেন চুপ?
এদিকে আমাদের ইখোয়ানি খলীফা এরদোয়ানও কোন প্রতিক্রিয়া জানায়নি। আর শিয়া খোমেনীর দেশ ইরান তো হামলা করে, চুপ করে বসে আছে। গুহাবাসী খারেজী বক্তা তামীম আদনানীও এই বিষয়ে কোন গরম বার্তা দেয়নি। তাহলে বুঝা যাচ্ছে কাবার হামলার বিষয়ে তাদের কোন মাথা ব্যাথা নেই। আসলে তারা এটাই চায় সৌদি আরব যেন ধ্বংস হয়।
আমার গতকালকের পোষ্টের বাস্তবতা প্রমান এখানেই। শিয়া-খারেজী, খোমেনী, মওদুদি-জামাতী-ইখোয়ানী, হাসান আল বান্না, কুতুব এরা সবাই পরষ্পর ঘনিষ্ট বন্ধু। এরা শিয়া-খারেজী। এরা চায় কখন সৌদি আরব ধ্বংস হয়। সৌদির ধ্বংস চেয়ে কিভাবে এরা পৃথিবীতে ইসলাম কায়েম করবে, তা বুঝে আসে না। অথচ সৌদি আরব হলো তাওহীদের কেন্দ্র ভূমি। আসলে এরা শুধুই গদি চায়, আর প্রচার করে আমরা ইসলাম কায়েম করবো। তা না হলে কাবা ঘরে হামলার মত এত বড় ঘটনা ঘটে গেল, তার পরও তারা কেন চুপ?
0 Comments