নিয়মিত আপডেট পেতে ভিজিট করুন sahih-akida.simplesite.com
https://rasikulindia.blogspot.com/
রমজানের রাতে কিয়ামুল লাইল চালু করেছে হযরত ওমর(রাঃ)
“এক রাতে হযরত মুহাম্মাদ(সঃ) মসজিদে গিয়ে দেখলেন, লোকেরা বিক্ষিত ভাবে একাকী রমযান মাসের কিয়ামুল লাইল আদায় করছে। তিনি নামাজে দাড়িয়ে গেলেন এবং লোকেরা তার পিছনে যোগ দিল।। পরের দিন এই সংবাদ প্রচার হয়ে গেল ও দ্বিতীয় রাতে মসজিদ পরিপূর্ন হয়ে গেল। বুখারী-তারাবী অধ্যায়- ২০১০
তৃতীয় রাতেও মসজিদ কানায় কানায় পরিপূর্ন হয়ে গেল। চতুর্থ রাতে মসজিদের ভিতরে ও বাহিরে লোকেরা অপেক্ষা করতে লাগলো। কিন্তু তিনি আর সেদিন নামাজ পড়ালেন না। কারন তিনি মনে করলেন, উম্মতরা এটাকে ফরয মনে করে কিনা ?
আমরা জানতে পারলাম মুহাম্মা(সঃ) এই জামাতের সূচনা করেছেন ও এটা মহানবীর সুন্নত।হাদিসে বলা হয়েছে, “কোন এক সাহাবী বলেন, তিনি একদিন ওমর(রাঃ)-এর সাথে হাটছিলেন। দেখলেন যে, কিছু লোক একাকী ‘কিয়ামুল লাইল’ আদায় করছে। কিছু লোক ছোট ছোট দলে নামায পড়ছে।তখন ওমর(রাঃ) সবাইকে ডেকে একত্রিত করলেন এবঙ বল।লেন, ‘চলো আমরা জামা’আতে নামায আদায় করি। তিনি উবাই বিন কাবকে(রাঃ)কে ইমাম নিয়াগ দিলেন ও সবাই তার পিছনে নামায আদায় করলো।তারপর কিছুদিন পর যখন তিনি রাতে মসজিদে এলেন, তিনি দেখলেন লোকজন ‘কিয়ামুল লাইল’ আদায় করছে।তিনি মন্তব্য করলেন ‘এই সময় যখন লোকজন ঘমিয়ে থাকে ,তখন নামায আদায় করা অধিক উত্তম’। বুখারী-অধ্যায়- তারাবী-২০১০
সুতরাং হযরত উমর(রাঃ) এটা চালু করেননি।
রমজানের রাতে কিয়ামুল লাইল চালু করেছে হযরত ওমর(রাঃ)
“এক রাতে হযরত মুহাম্মাদ(সঃ) মসজিদে গিয়ে দেখলেন, লোকেরা বিক্ষিত ভাবে একাকী রমযান মাসের কিয়ামুল লাইল আদায় করছে। তিনি নামাজে দাড়িয়ে গেলেন এবং লোকেরা তার পিছনে যোগ দিল।। পরের দিন এই সংবাদ প্রচার হয়ে গেল ও দ্বিতীয় রাতে মসজিদ পরিপূর্ন হয়ে গেল। বুখারী-তারাবী অধ্যায়- ২০১০
তৃতীয় রাতেও মসজিদ কানায় কানায় পরিপূর্ন হয়ে গেল। চতুর্থ রাতে মসজিদের ভিতরে ও বাহিরে লোকেরা অপেক্ষা করতে লাগলো। কিন্তু তিনি আর সেদিন নামাজ পড়ালেন না। কারন তিনি মনে করলেন, উম্মতরা এটাকে ফরয মনে করে কিনা ?
আমরা জানতে পারলাম মুহাম্মা(সঃ) এই জামাতের সূচনা করেছেন ও এটা মহানবীর সুন্নত।হাদিসে বলা হয়েছে, “কোন এক সাহাবী বলেন, তিনি একদিন ওমর(রাঃ)-এর সাথে হাটছিলেন। দেখলেন যে, কিছু লোক একাকী ‘কিয়ামুল লাইল’ আদায় করছে। কিছু লোক ছোট ছোট দলে নামায পড়ছে।তখন ওমর(রাঃ) সবাইকে ডেকে একত্রিত করলেন এবঙ বল।লেন, ‘চলো আমরা জামা’আতে নামায আদায় করি। তিনি উবাই বিন কাবকে(রাঃ)কে ইমাম নিয়াগ দিলেন ও সবাই তার পিছনে নামায আদায় করলো।তারপর কিছুদিন পর যখন তিনি রাতে মসজিদে এলেন, তিনি দেখলেন লোকজন ‘কিয়ামুল লাইল’ আদায় করছে।তিনি মন্তব্য করলেন ‘এই সময় যখন লোকজন ঘমিয়ে থাকে ,তখন নামায আদায় করা অধিক উত্তম’। বুখারী-অধ্যায়- তারাবী-২০১০
সুতরাং হযরত উমর(রাঃ) এটা চালু করেননি।
0 Comments