Subscribe Us

হে পথিক ভবিষ্যৎ বলে কিছু নাই ,আসোল ভবিষ্যৎ হলো পরোকাল

"মুহাম্মদ বিন সালমানের একটা জিনিস খুব ভালো লাগে, সেটা হলো


"মুহাম্মদ বিন সালমানের একটা জিনিস খুব ভালো লাগে, সেটা হলো মজলিশ বা কোন ভিজিটে গেলে উনি বৃদ্ধদের অনেক শ্রদ্ধা করেন। কাছে গিয়ে হাসিমুখে হালত জিজ্ঞেস করেন।"
- জনৈক সৌদি প্রবাসী
"সৌদির টেহায় মাজায় আছেন তো, তাই এত ভালো লাগে। তাছাড়া নেতানিহুয়ান ট্রাম্পও বুড়া।"
- জনৈক ইন্টারনেট কিবোর্ড মুজাহিদ
ঘৃণাটা কেন জানি "আনএথিকেল", "ইল্যজিকাল", "পার্সোনাল" হয়ে গেছে। সেজন্যই কাফের মিডিয়া - ইরানী মিডিয়ার গুজবেও পিশাচের মতন উদযাপন করেন। হৃদয়টা ফেসবুকের ভুয়া এবং "অযোগ্য" লোকদের পোষ্ট পড়তে পড়তে কয়লার মতন হয়ে গেছে। বুদ্ধিহীনভাবে, ঘৃণা নিয়ে কথা বলাটা এখন যেন ট্রেন্ড।
তিনি এলাকায় একটা রাস্তার ভাঙ্গা ঠিক করতে মন্ত্রনালয় বরাত চিঠিটা লেখতে পারেন না, তিনি সমালোচনা করেন রাষ্ট্রপ্রধানদের, সমালোচনা তো ভালো কথা, তাদের মৃত্যুর ভুয়া নিউজে উৎফুল্ল হন। তিনি দশজন বস্তির মানুষকে রোজা রাখাতে পারেন না, নিজের বাসার কাছের টংয়ের দোকানটায় রোজার দিনেরবেলা বন্ধ করাতে পারেন না। তিনি বলেন রাষ্ট্রনেতারা নাকি "হিজরা" "পেইড" কারন ফিলিস্তিন স্বাধীন করতে পারেন না। অনেকে তো ঘরেরই পরিবর্তন করতে পারেন না। তারা আসলেন উম্মাহকে এক করে দেবার কথা বলতে। বলতে পারতেন। কিন্তু আপনি তো ঘৃণার মোহে বিহবল, আপনার হৃদয়ে ইসলাম নেই, পাশুন্ড এক পশুর জন্ম নিয়েছে। আপনার যোগ্যতার চাইতে মুখ চলে বেশি। যেমনটা শায়ত্বানের চলেছিলো।
আসুন রমাদ্বান মাসে প্রতিজ্ঞা করি - ফেসবুক দেখেই সবকিছু বিশ্বাস করবো না। "অযোগ্য" লোকদের কথায় গলে যাবো না। "সহনশীল" হবো। আর আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস রাখবো। যে দুআ করাটা জরুরী।
কেউ তর্ক করতে আসবেন না। মুহাম্মদ বিন সালমান কেমন, আমার দৃষ্টিতে কেমন সেটা আমি আপনাকে জাহির করবো না। আর উলামাদের দৃষ্টিতে কেমন তা ফেসবুকে খুঁজে পাবেন না।
5


"মুহাম্মদ বিন সালমানের একটা জিনিস খুব ভালো লাগে, সেটা হলো মজলিশ বা কোন ভিজিটে গেলে উনি বৃদ্ধদের অনেক শ্রদ্ধা করেন। কাছে গিয়ে হাসিমুখে হালত জিজ্ঞেস করেন।"
- জনৈক সৌদি প্রবাসী
"সৌদির টেহায় মাজায় আছেন তো, তাই এত ভালো লাগে। তাছাড়া নেতানিহুয়ান ট্রাম্পও বুড়া।"
- জনৈক ইন্টারনেট কিবোর্ড মুজাহিদ
ঘৃণাটা কেন জানি "আনএথিকেল", "ইল্যজিকাল", "পার্সোনাল" হয়ে গেছে। সেজন্যই কাফের মিডিয়া - ইরানী মিডিয়ার গুজবেও পিশাচের মতন উদযাপন করেন। হৃদয়টা ফেসবুকের ভুয়া এবং "অযোগ্য" লোকদের পোষ্ট পড়তে পড়তে কয়লার মতন হয়ে গেছে। বুদ্ধিহীনভাবে, ঘৃণা নিয়ে কথা বলাটা এখন যেন ট্রেন্ড।
তিনি এলাকায় একটা রাস্তার ভাঙ্গা ঠিক করতে মন্ত্রনালয় বরাত চিঠিটা লেখতে পারেন না, তিনি সমালোচনা করেন রাষ্ট্রপ্রধানদের, সমালোচনা তো ভালো কথা, তাদের মৃত্যুর ভুয়া নিউজে উৎফুল্ল হন। তিনি দশজন বস্তির মানুষকে রোজা রাখাতে পারেন না, নিজের বাসার কাছের টংয়ের দোকানটায় রোজার দিনেরবেলা বন্ধ করাতে পারেন না। তিনি বলেন রাষ্ট্রনেতারা নাকি "হিজরা" "পেইড" কারন ফিলিস্তিন স্বাধীন করতে পারেন না। অনেকে তো ঘরেরই পরিবর্তন করতে পারেন না। তারা আসলেন উম্মাহকে এক করে দেবার কথা বলতে। বলতে পারতেন। কিন্তু আপনি তো ঘৃণার মোহে বিহবল, আপনার হৃদয়ে ইসলাম নেই, পাশুন্ড এক পশুর জন্ম নিয়েছে। আপনার যোগ্যতার চাইতে মুখ চলে বেশি। যেমনটা শায়ত্বানের চলেছিলো।
আসুন রমাদ্বান মাসে প্রতিজ্ঞা করি - ফেসবুক দেখেই সবকিছু বিশ্বাস করবো না। "অযোগ্য" লোকদের কথায় গলে যাবো না। "সহনশীল" হবো। আর আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস রাখবো। যে দুআ করাটা জরুরী।
কেউ তর্ক করতে আসবেন না। মুহাম্মদ বিন সালমান কেমন, আমার দৃষ্টিতে কেমন সেটা আমি আপনাকে জাহির করবো না। আর উলামাদের দৃষ্টিতে কেমন তা ফেসবুকে খুঁজে পাবেন না।
5

Post a Comment

0 Comments