আহমদ শফী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাথে মুসাফা করেছেন, সেটা আপত্তিকর! আর সৌদি যুবরাজ মুহাম্মাদ বিন সালমানের সাথে আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাথে মুসাফা করলেন! এই বিষয় নিয়ে কেন আপত্তি উঠে না?
এই প্রশ্নটা বর্তমানে ভাইরাল করতে চাচ্ছেন, খারেজী ইখোয়ানী-জামাতী ভাইয়েরা। এই বিষয়ে কিছু লিখার নিয়ত ছিল না। কিন্তু বাধ্য হয়ে কিছু লিখলাম। আহমদ শফী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাথে মুসাফাঃ
আহমদ শফী একজন আলেম আর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একজন শাসক, কোন আলেম নন।
আর শাসক হিসেবে তিনি হাত বাড়াতেই পারেন, এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু একজন আলেম
হিসেবে আহমদ শফীর উচিৎ ছিল হাত না বাড়ানো। এখানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার
কোন ভুল নেই, শাসক হিসেবে। তবে মুসলিম হিসেবে ভুল ছিল এবং তা পাপ। আহমদ
শফীও পাপ করেছেন মুসাফা করে। আর তিনি একজন আলেম হয়ে একটু বেশিই পাপের
ভাগীদার (আল্লাহই ভাল জানেন)।
সৌদি যুবরাজ মুহাম্মাদ বিন সালমানের সাথে আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাথে মুসাফাঃ
এখানে দুজন শাসকের সাথে মুসাফা। যদি রাষ্ট্র প্রধান হিসেবে ভাবি, তাহলে এটা কোন আপত্তিকর বিষয় নয়, এটা স্বাভাবিক একটা বিষয়। কিন্তু যদি ইসলামিক হিসেবে ভাবি, তাহলে তা অবশ্যই পাপ। এটা আমরা সবাই স্বীকার করি।
এখন যদি কেউ আহমদ শফীর সাথে মুহাম্মাদ বিন সালমানের তুলনা করেন, তাহলে তা বোকামী ছাড়া আর কিছুই নয়। কারন, আলেম আর শাসক এক বিষয় নয়। এক জন শাসক, অবস্থার প্রেক্ষিতে অনেক কিছু করতে বাধ্য হন। দুজন শাসকের একজন হাত বাড়ানোর পর দ্বিতীয় জন যদি হাত না বাড়ান, তাহলে তা প্রথম জনের জন্য অপমান জনক। কিন্তু একজন আলেমকে যদি কোন নারী শাসক মুসাফার জন্য হাত বাড়ান, তখন হাত না বাড়ানোই, ঐ আলেমের জন্য ঠিক। এটাই একজন আলেমের জন্য শ্রেয়।
যারা শাসকের এই রাষ্ট্রীয় বিষয় নিয়ে বাড়াবাড়ি করছেন, আশা করি তারা বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন। আর না বুঝলে, এর প্রতিবাদে হরতাল-অবরোধ ডাক।
🖋 Jahid Bin Belayet
সৌদি যুবরাজ মুহাম্মাদ বিন সালমানের সাথে আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাথে মুসাফাঃ
এখানে দুজন শাসকের সাথে মুসাফা। যদি রাষ্ট্র প্রধান হিসেবে ভাবি, তাহলে এটা কোন আপত্তিকর বিষয় নয়, এটা স্বাভাবিক একটা বিষয়। কিন্তু যদি ইসলামিক হিসেবে ভাবি, তাহলে তা অবশ্যই পাপ। এটা আমরা সবাই স্বীকার করি।
এখন যদি কেউ আহমদ শফীর সাথে মুহাম্মাদ বিন সালমানের তুলনা করেন, তাহলে তা বোকামী ছাড়া আর কিছুই নয়। কারন, আলেম আর শাসক এক বিষয় নয়। এক জন শাসক, অবস্থার প্রেক্ষিতে অনেক কিছু করতে বাধ্য হন। দুজন শাসকের একজন হাত বাড়ানোর পর দ্বিতীয় জন যদি হাত না বাড়ান, তাহলে তা প্রথম জনের জন্য অপমান জনক। কিন্তু একজন আলেমকে যদি কোন নারী শাসক মুসাফার জন্য হাত বাড়ান, তখন হাত না বাড়ানোই, ঐ আলেমের জন্য ঠিক। এটাই একজন আলেমের জন্য শ্রেয়।
যারা শাসকের এই রাষ্ট্রীয় বিষয় নিয়ে বাড়াবাড়ি করছেন, আশা করি তারা বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন। আর না বুঝলে, এর প্রতিবাদে হরতাল-অবরোধ ডাক।
🖋 Jahid Bin Belayet
0 Comments