বিঃদ্রঃ বাংলাদেশে অনেকেই কাছাকাছি দেখতে তাই #সেলভেটর_মুন্ডি'কে #মোনালিসা বলে প্রচার করেছেন..!
"৪৫০ মিলিয়ন ডলার ব্যয় করে #সেলভেটর_মুন্ডি পেইন্টিং ক্রয় করলেন যুবরাজ বিন সালমান"...অনেকদিন ধরেই মিডিয়ায় এই নিউজটি ঘুরপাক খাচ্ছে।নিউজের প্রমান হলো "অমুক/তমুক নিউজ এজেন্সির বরাত"..! এসব ছারা নিউজের সপক্ষে গুজব ছারা কেউ কেনো প্রমান পেশ করতে পারেনি।অার অামরা প্রমাণহীন নিউজের সত্যতা চাইলে বলা হলো "মিথ্যা হলে প্রমান করে দেখাও...!"
বেপারটা এমন যে, কোনো ব্যক্তি অাপনাকে চোর বল্লে উক্ত ব্যক্তি চোর বলার সপক্ষে প্রমান পেশ করতে হবেনা,বরংচ অাপনি প্রমান করবেন অাপনি চোর নন! বোধ করি মগের মুল্লকেও এমন শর্ত ছিলো না!
বেপারটা এমন যে, কোনো ব্যক্তি অাপনাকে চোর বল্লে উক্ত ব্যক্তি চোর বলার সপক্ষে প্রমান পেশ করতে হবেনা,বরংচ অাপনি প্রমান করবেন অাপনি চোর নন! বোধ করি মগের মুল্লকেও এমন শর্ত ছিলো না!
যাই হোউক তার পরও সত্য গোপন থাকেনা,মানিওয়ালার মানও অাল্লাহ রক্ষা করেন!
নিউজটির গুজব শুরু হয় #ওয়াল_স্ট্রিট_জার্নাল এর এই দাবি নিয়ে যে নিউইয়র্কে অনুষ্ঠিত এক প্রদর্শনী থেকে সৌদি প্রিন্স #বদর_বিন_ফাহাদ_অাল_সৌদলিওনার্দো দা ভিঞ্চির বিখ্যাত পেইন্টিং #সেলভেটর_মুন্ডি অস্বাভাবিক উচ্চ মূল্যে ক্রয় করেন!
যদিও এই নিউজটির সপক্ষেও কোনো প্রমান ছিলো না!
যদিও এই নিউজটির সপক্ষেও কোনো প্রমান ছিলো না!
মজার কথা হচ্ছে কয়েকদিন পর হতেই এই একি নিউজে #যুবরাজ_মোহাম্মদ_বিন_সালমানের এর নাম প্রিন্স বদর বিন ফাহাদ এর নামের সাথে প্রচার হতে থাকে প্রমানের কোনো বাপ-মা ছারাই! এবং কিছু দিনের মাঝেই প্রিন্স ফাহাদের নাম বাদ দিয়ে শুধু যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের নাম ব্যবহার হতে থাকে!
যাই হোউক অাপনাদের জ্ঞাতার্থে জানাচ্ছি লিউনার্দো দা ভিঞ্চির এই #সেলভেটর_মুন্ডি পেইন্টিংটি অনেক অাগে থেকে দুবাই সরকারের সম্পত্তি! ২০১৭ সালের ৮ ডিসেম্বর দুবাই সরকার এর প্রদর্শনীও করে!
দুবাই সরকার এই পেইন্টিং নিউইয়র্কে কারোর কাছে বিক্রিও করেনি! এবং নিউইয়র্কে এই পেইন্টিং প্রদর্শনীর জন্যও দেয়া হয়নি! নিউইয়র্কে এই পেইন্টিং কিভাবে গেলো?
সব শেষে ভরা মাঠে ধরা খেয়ে মিথ্যুকরা বলে যুবরাজ অাসল ছবি কিনে নি! নকল ছবি কিনেছে! অাসলে এরা যেভাবেই হোউক যুবরাজকে এই পেইন্টিং কিনিয়েই ছারবে! যদি তা সপ্নেও সম্ভব হয় তবুও!
0 Comments