এইতো কয়েক মাস পুর্বেই ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনজামিন নেতানিয়াহু ওমানের রাজধানী মাসকাটে রাজকীয় অভ্যর্থনায় ভূসিত হলেন! 🇴🇲🇮🇱
তার কিছুদিন পরই সংবাদ অাসলো নেতানিয়াহু জর্ডানে তার এয়ারক্রাফট পাঠিয়েছে সাহায্যের জন্য! 🇯🇴🇮🇱
তার দুই-একদিন অাগেই একটি ইসরায়লি জিমনাস্টিক টিম কাতাররে দোহায় পৌছলো যার একজন সদস্য ইসরায়েলি অার্মির প্রাক্তন সদস্য! 🇶🇦🇮🇱
এসবকিছুই ঘটছে মিডিয়ার নামকাওয়াস্তে প্রচারণা দ্বারা! যেনো কোনমতে এসব নিউজ পেরিয়ে যেতে পারলেই বাচা যায়!
এর কারন একটাই!
এসব ঘটনার সাথে সৌদি অারবের কোনো সম্পৃক্ততা নেই বা এসব ঘটনার সাথে একটু ঘি মিশিয়ে সৌদি অারবকে সম্পৃক্ত করা যায় নি বা এসব ঘটনাকে কেন্দ্র করে সৌদ বীরোধি মিথ্যা প্রোপাগান্ডা করা যায়নি!!🇸🇦😎
সৌদি অারবকে যদি এসব কিছু করতেই হতো, জেনে রাখুন, সৌদি অারব তা প্রকাশ্য দিবালোকেই করতে পারতো! সৌদি অারব কারোর কাছেই ঋনগ্রস্ত বা দ্বায়গ্রস্ত নয় যে গোপনে কাউকে মদদ দিতে হবে!
সৌদি অারব সারা বিশ্বকে দান করে, সারা বিশ্ব সৌদি অারবের কাছে দ্বায়গ্রস্ত! সুতরাং সৌদির কারোর ভয়ে গোপনে কোনো কাজ করতে হবেনা!
সৌদি অারব সেই দেশ যার জন্য বাংলাদেশের মতো দেশও ইসরায়েলকে এখনও স্বকৃীতি দেয় নি! যদিও কিছু গাদ্দার দেশ (প্রথম গাদ্দার তুরস্ক) একে একে ইসরায়েলকে স্বকৃীতি দিচ্ছে!
অার মিডিয়ার বৌদলতে এসব গাদ্দার দেশগুলো এবং এসব দেশের শাষকগুলো হয়ে যাচ্ছে মুসলমানদের হিরো! অার সৌদি অারব সহ এন্টি-ইসরায়েল দেশগুলো এবং এর শাসকগোষ্ঠী হয়ে যাচ্ছে মুসলমানদের শত্রু!!!
কারনটা কি????
কারোর উর্বর মস্তিষ্কে কি কখনও এই চিন্তা উদিত হয়নি? কেনো মিডিয়া ২৪/৭ সৌদির বীরুদ্ধে নিউজ করে যাচ্ছে? মিডিয়া সৌদিকে নিয়ে যেসব নিউজ করে যাচ্ছে বা সৌদিকে যেভাবে ফুটিয়ে তুলতে চেষ্টা করছে , সৌদি যদি সত্যিকার অর্থেই এমন হতো তাহলে মিডিয়া কি অাদৌ এসব প্রচার করতো?
সৌদি যদি সত্যিকার অর্থেই ইহুদিদের এজেন্ডা নিয়ে কাজ করতো, সৌদি যদি সত্যিই মুসলমানদের স্বার্থের বীরুদ্ধে কাজ করতো, সৌদি যদি সত্যিই নিজেদের ভোগ বিলাশে ব্যাস্ত থাকতো, সৌদি যদি কাফেরদের অন্যতম বন্ধুরাষ্ট্র হতো.... তাহলে ৯৯% কাফেরদের নিয়ন্ত্রিত মিডিয়া হরহামেশাই সৌদির বীরুদ্ধে নিউজ করতো কি??
ইসলাম ধর্মের ক্যান্টনমেন্ট হলো সৌদি অারব তথা মক্কা-মদিনা, সেখান থেকেই বিশুদ্ধ তাওহীদের বাণী সারা পৃথিবীতে ছরিয়ে পরে!
গেলো ১৪০০ বছর ধরে কাফেরদের ইসলামকে ধ্বংশ করার হাজারো পদ্ধতি ও কর্মপন্থা শুধুমাত্র এই তাওহীদের ভুমির কারনে নষ্ট হয়ে গেছে!
বেশি দুর না! প্রায় অর্ধ শতাব্দী পুর্বে খ্রিস্টানদের একটি মিশন শুরু হয়! তা হলো ২০২০ সাল নাগাদ তামাম পৃথিবীর মুসলিম সংখ্যা গরিষ্ঠ দেশগুলোকে খ্রিস্টান সংখ্যাগরিষ্ঠ করা! এবং এই প্রোজেক্টের অংশ হিসেবে দরিদ্র পীরিত ও অশিক্ষিত অাফ্রিকানরা ছিলো তাদের প্রধান টার্গেট!
কিন্তু তাওহীদ এর ভুমি সৌদি অারব এই ষড়যন্ত্রের প্রেক্ষিতে তাদের বড় বড় দাঈদের অাফ্রিকায় পাঠালো এবং অাহমাদ দিদাত এর মতো দাঈকে সম্পুর্ন ফিনান্স করে ইসলামের দাওয়াত দেওয়ার জন্য নিয়োগ করলো!
ফলশ্রুতিতে যেসব পাদ্রীরা মানুষকে খ্রিস্টান ধর্মের দীক্ষা দিতে অাসলো তাদের বেশিরভাগই মুসলমান হয়ে গেলো!
এগুলো কাফেররা সরাসরি বলতে পারেনা, তাই মুসলমানদের কাছে সৌদিকে বদনাম করে যাচ্ছে এবং মুসলমানদেরকে বিশুদ্ধ শিক্ষার কেন্দভুমি হতে সরিয়ে দিতে চাচ্ছে! কাফেরদের এই কাজে সহায়তার জন্য মোনাফেক শিয়াগোষ্ঠি তো অাছেই, সাথে যোগ হয়েছে গেলো শতাব্দীর তৈরি হওয়া খারেজি সংগঠন ইখওয়ানুন মুসলেমিন বা জামাত ইসলামির মতো দল!
তাদের এই এন্টি-সৌদি প্রোপাগাণ্ডার
উদ্দেশ্য দুইটিঃ
১। মুসলমানদের ইসলামের বিশুদ্ধ শিক্ষা হতে দুরে রাখা
এবং
২। সৌদিকে মিথ্যা প্রোপাগান্ডা দ্বারা মুসলমানদের মন থেকে তুলে ফেলে একঘরে করে ফেলা! যাতে ইসলামকে ধ্বংস করার জন্য কাফেরদের সম্মিলিত অাক্রমনে সৌদি যেনো মুসলমানদের সাহায্য না পায়!
◼ইশতিয়াক অাহমেদ
তার কিছুদিন পরই সংবাদ অাসলো নেতানিয়াহু জর্ডানে তার এয়ারক্রাফট পাঠিয়েছে সাহায্যের জন্য! 🇯🇴🇮🇱
তার দুই-একদিন অাগেই একটি ইসরায়লি জিমনাস্টিক টিম কাতাররে দোহায় পৌছলো যার একজন সদস্য ইসরায়েলি অার্মির প্রাক্তন সদস্য! 🇶🇦🇮🇱
এসবকিছুই ঘটছে মিডিয়ার নামকাওয়াস্তে প্রচারণা দ্বারা! যেনো কোনমতে এসব নিউজ পেরিয়ে যেতে পারলেই বাচা যায়!
এর কারন একটাই!
এসব ঘটনার সাথে সৌদি অারবের কোনো সম্পৃক্ততা নেই বা এসব ঘটনার সাথে একটু ঘি মিশিয়ে সৌদি অারবকে সম্পৃক্ত করা যায় নি বা এসব ঘটনাকে কেন্দ্র করে সৌদ বীরোধি মিথ্যা প্রোপাগান্ডা করা যায়নি!!🇸🇦😎
সৌদি অারবকে যদি এসব কিছু করতেই হতো, জেনে রাখুন, সৌদি অারব তা প্রকাশ্য দিবালোকেই করতে পারতো! সৌদি অারব কারোর কাছেই ঋনগ্রস্ত বা দ্বায়গ্রস্ত নয় যে গোপনে কাউকে মদদ দিতে হবে!
সৌদি অারব সারা বিশ্বকে দান করে, সারা বিশ্ব সৌদি অারবের কাছে দ্বায়গ্রস্ত! সুতরাং সৌদির কারোর ভয়ে গোপনে কোনো কাজ করতে হবেনা!
সৌদি অারব সেই দেশ যার জন্য বাংলাদেশের মতো দেশও ইসরায়েলকে এখনও স্বকৃীতি দেয় নি! যদিও কিছু গাদ্দার দেশ (প্রথম গাদ্দার তুরস্ক) একে একে ইসরায়েলকে স্বকৃীতি দিচ্ছে!
অার মিডিয়ার বৌদলতে এসব গাদ্দার দেশগুলো এবং এসব দেশের শাষকগুলো হয়ে যাচ্ছে মুসলমানদের হিরো! অার সৌদি অারব সহ এন্টি-ইসরায়েল দেশগুলো এবং এর শাসকগোষ্ঠী হয়ে যাচ্ছে মুসলমানদের শত্রু!!!
কারনটা কি????
কারোর উর্বর মস্তিষ্কে কি কখনও এই চিন্তা উদিত হয়নি? কেনো মিডিয়া ২৪/৭ সৌদির বীরুদ্ধে নিউজ করে যাচ্ছে? মিডিয়া সৌদিকে নিয়ে যেসব নিউজ করে যাচ্ছে বা সৌদিকে যেভাবে ফুটিয়ে তুলতে চেষ্টা করছে , সৌদি যদি সত্যিকার অর্থেই এমন হতো তাহলে মিডিয়া কি অাদৌ এসব প্রচার করতো?
সৌদি যদি সত্যিকার অর্থেই ইহুদিদের এজেন্ডা নিয়ে কাজ করতো, সৌদি যদি সত্যিই মুসলমানদের স্বার্থের বীরুদ্ধে কাজ করতো, সৌদি যদি সত্যিই নিজেদের ভোগ বিলাশে ব্যাস্ত থাকতো, সৌদি যদি কাফেরদের অন্যতম বন্ধুরাষ্ট্র হতো.... তাহলে ৯৯% কাফেরদের নিয়ন্ত্রিত মিডিয়া হরহামেশাই সৌদির বীরুদ্ধে নিউজ করতো কি??
ইসলাম ধর্মের ক্যান্টনমেন্ট হলো সৌদি অারব তথা মক্কা-মদিনা, সেখান থেকেই বিশুদ্ধ তাওহীদের বাণী সারা পৃথিবীতে ছরিয়ে পরে!
গেলো ১৪০০ বছর ধরে কাফেরদের ইসলামকে ধ্বংশ করার হাজারো পদ্ধতি ও কর্মপন্থা শুধুমাত্র এই তাওহীদের ভুমির কারনে নষ্ট হয়ে গেছে!
বেশি দুর না! প্রায় অর্ধ শতাব্দী পুর্বে খ্রিস্টানদের একটি মিশন শুরু হয়! তা হলো ২০২০ সাল নাগাদ তামাম পৃথিবীর মুসলিম সংখ্যা গরিষ্ঠ দেশগুলোকে খ্রিস্টান সংখ্যাগরিষ্ঠ করা! এবং এই প্রোজেক্টের অংশ হিসেবে দরিদ্র পীরিত ও অশিক্ষিত অাফ্রিকানরা ছিলো তাদের প্রধান টার্গেট!
কিন্তু তাওহীদ এর ভুমি সৌদি অারব এই ষড়যন্ত্রের প্রেক্ষিতে তাদের বড় বড় দাঈদের অাফ্রিকায় পাঠালো এবং অাহমাদ দিদাত এর মতো দাঈকে সম্পুর্ন ফিনান্স করে ইসলামের দাওয়াত দেওয়ার জন্য নিয়োগ করলো!
ফলশ্রুতিতে যেসব পাদ্রীরা মানুষকে খ্রিস্টান ধর্মের দীক্ষা দিতে অাসলো তাদের বেশিরভাগই মুসলমান হয়ে গেলো!
এগুলো কাফেররা সরাসরি বলতে পারেনা, তাই মুসলমানদের কাছে সৌদিকে বদনাম করে যাচ্ছে এবং মুসলমানদেরকে বিশুদ্ধ শিক্ষার কেন্দভুমি হতে সরিয়ে দিতে চাচ্ছে! কাফেরদের এই কাজে সহায়তার জন্য মোনাফেক শিয়াগোষ্ঠি তো অাছেই, সাথে যোগ হয়েছে গেলো শতাব্দীর তৈরি হওয়া খারেজি সংগঠন ইখওয়ানুন মুসলেমিন বা জামাত ইসলামির মতো দল!
তাদের এই এন্টি-সৌদি প্রোপাগাণ্ডার
উদ্দেশ্য দুইটিঃ
১। মুসলমানদের ইসলামের বিশুদ্ধ শিক্ষা হতে দুরে রাখা
এবং
২। সৌদিকে মিথ্যা প্রোপাগান্ডা দ্বারা মুসলমানদের মন থেকে তুলে ফেলে একঘরে করে ফেলা! যাতে ইসলামকে ধ্বংস করার জন্য কাফেরদের সম্মিলিত অাক্রমনে সৌদি যেনো মুসলমানদের সাহায্য না পায়!
◼ইশতিয়াক অাহমেদ
0 Comments