▌কোথাও ভুল হচ্ছে নাতো?
.
করোনা পরিস্থিতি দিনকে দিন খারাপের দিকে যাচ্ছে। নতুন নতুন দেশ ও মানুষজন আক্রান্ত হচ্ছে। এদিকে ইতালীর অবস্থা সবচেয়ে ভয়াবহ। সেখানে মৃত্যু হার প্রায় অর্ধেকের কাছাকাছি। বলা যেতে পারে, পৃথিবীর প্রায় এক তৃতীয়াংশ দেশে ছড়িয়ে পড়েছে এই মরণঘাতি ভাইরাস। এমতাবস্থায় সর্ব মহলের সর্তকতা ও সাবধানতা অবলম্বন করা জরুরী। এটাকে মোটেও হাল্কাভাবে নেয়ার অবকাশ নেই।
.
আরব শাসকরা স্থানীয় উলামায়ে কেরামের পরামর্শক্রমে আগাম সর্তকতাস্বরুপ মসজিদ, মাদরাসা, স্কুল - কলেজ, পার্ক, মার্কেটসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনাগুলি বন্ধ রেখেছে। তাতে মুলার জুসখোর বাঙালীদের মাথা নষ্ট হয়ে গেছে। অনেকটা ঘরের খেয়ে পরের মেষ তাড়ানোর মত। ভাবখানা এমন যেন, সেখানকার উলামায়ে কেরাম, শাসকশ্রেণী তাদের জনগণের ব্যাপারে কোনো সিদ্ধান্ত নেয়ার আগে বাঙালী তাক্বওয়া পুলিশদের জানানো ফরজ! অন্যের ব্যাপারে বাম হাত
ঢোকানোর বদ-স্বভাবটা আর গেল না!
.
আইচ্ছা, আপনি মশার কামড় থেকে বাঁচতে কয়েল জ্বালান কেন? আপনার কি আল্লাহর উপর তাওয়াক্কুল
নাই? আল্লাহ ভরসা বলে আগুনে ঝাঁপ দেয়ার নাম তাওয়াক্কুল? আপনার কি মনে হয়না যে, এই ভুয়ো তাওয়াক্কুলের নামে উল্টো আল্লাহকেই পরীক্ষা করছেন? আল ইয়াযু বিল্লাহ। আরে ভাই, আল্লাহর উপর তাওয়াক্কুলের অর্থ এই নয় যে, আপনি ঘরের দরজা খোলা রেখে চোরকে সুযোগ করে দিবেন। আমার মাঝে মাঝে মন চায়, এই তাক্বওয়া পুলিশদের নিজ টিকেটে ঊহান বা ইতালী পাঠিয়ে তাওয়াক্কুলের পরীক্ষা নিই। যত্তসব ___
.
আনাস বিন মালেক (রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু) থেকে বর্ণিত।
তিনি বলেন, এক ব্যক্তি (আল্লাহর উপর নির্ভর করার ধরন প্রসঙ্গে জিজ্ঞাসা করে) বলল, ‘হে আল্লাহর রসূল! আমি উট বেঁধে আল্লাহর উপর নির্ভর করব, নাকি উট ছেড়ে দিয়ে?’ উত্তরে রসূলুল্লাহ (ﷺ) বললেন, “বরং তুমি উট বেঁধে আল্লাহর উপর তাওয়াক্কুল (ভরসা) কর।” --- [তিরমিযী: ২৫১৭]
সুতরাং একজন সচেতন মুসলিম মহামারী থেকে বাঁচতে আগাম সতর্কতামুলক যেকোনো বৈধ উপায় গ্রহণ করতে পারেন। যেহেতু রোগটা ছোঁয়াছে তাই রাস্ট্র চাইলে স্কুল-কলেজ, মাদ্রাসা-মসজিদও বন্ধ রাখতে পারেন। আর রসূলুল্লাহ (ﷺ)-এর সুন্নাহ হলো সচেতনতা অবলম্বন করে তাক্বদীরে পূর্ণ বিশ্বাস রাখা।
.
মহান আল্লাহ্ আমাদেরকে ক্ষমা করুন - আমীন।
.
করোনা পরিস্থিতি দিনকে দিন খারাপের দিকে যাচ্ছে। নতুন নতুন দেশ ও মানুষজন আক্রান্ত হচ্ছে। এদিকে ইতালীর অবস্থা সবচেয়ে ভয়াবহ। সেখানে মৃত্যু হার প্রায় অর্ধেকের কাছাকাছি। বলা যেতে পারে, পৃথিবীর প্রায় এক তৃতীয়াংশ দেশে ছড়িয়ে পড়েছে এই মরণঘাতি ভাইরাস। এমতাবস্থায় সর্ব মহলের সর্তকতা ও সাবধানতা অবলম্বন করা জরুরী। এটাকে মোটেও হাল্কাভাবে নেয়ার অবকাশ নেই।
.
আরব শাসকরা স্থানীয় উলামায়ে কেরামের পরামর্শক্রমে আগাম সর্তকতাস্বরুপ মসজিদ, মাদরাসা, স্কুল - কলেজ, পার্ক, মার্কেটসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনাগুলি বন্ধ রেখেছে। তাতে মুলার জুসখোর বাঙালীদের মাথা নষ্ট হয়ে গেছে। অনেকটা ঘরের খেয়ে পরের মেষ তাড়ানোর মত। ভাবখানা এমন যেন, সেখানকার উলামায়ে কেরাম, শাসকশ্রেণী তাদের জনগণের ব্যাপারে কোনো সিদ্ধান্ত নেয়ার আগে বাঙালী তাক্বওয়া পুলিশদের জানানো ফরজ! অন্যের ব্যাপারে বাম হাত
ঢোকানোর বদ-স্বভাবটা আর গেল না!
.
আইচ্ছা, আপনি মশার কামড় থেকে বাঁচতে কয়েল জ্বালান কেন? আপনার কি আল্লাহর উপর তাওয়াক্কুল
নাই? আল্লাহ ভরসা বলে আগুনে ঝাঁপ দেয়ার নাম তাওয়াক্কুল? আপনার কি মনে হয়না যে, এই ভুয়ো তাওয়াক্কুলের নামে উল্টো আল্লাহকেই পরীক্ষা করছেন? আল ইয়াযু বিল্লাহ। আরে ভাই, আল্লাহর উপর তাওয়াক্কুলের অর্থ এই নয় যে, আপনি ঘরের দরজা খোলা রেখে চোরকে সুযোগ করে দিবেন। আমার মাঝে মাঝে মন চায়, এই তাক্বওয়া পুলিশদের নিজ টিকেটে ঊহান বা ইতালী পাঠিয়ে তাওয়াক্কুলের পরীক্ষা নিই। যত্তসব ___
.
আনাস বিন মালেক (রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু) থেকে বর্ণিত।
তিনি বলেন, এক ব্যক্তি (আল্লাহর উপর নির্ভর করার ধরন প্রসঙ্গে জিজ্ঞাসা করে) বলল, ‘হে আল্লাহর রসূল! আমি উট বেঁধে আল্লাহর উপর নির্ভর করব, নাকি উট ছেড়ে দিয়ে?’ উত্তরে রসূলুল্লাহ (ﷺ) বললেন, “বরং তুমি উট বেঁধে আল্লাহর উপর তাওয়াক্কুল (ভরসা) কর।” --- [তিরমিযী: ২৫১৭]
সুতরাং একজন সচেতন মুসলিম মহামারী থেকে বাঁচতে আগাম সতর্কতামুলক যেকোনো বৈধ উপায় গ্রহণ করতে পারেন। যেহেতু রোগটা ছোঁয়াছে তাই রাস্ট্র চাইলে স্কুল-কলেজ, মাদ্রাসা-মসজিদও বন্ধ রাখতে পারেন। আর রসূলুল্লাহ (ﷺ)-এর সুন্নাহ হলো সচেতনতা অবলম্বন করে তাক্বদীরে পূর্ণ বিশ্বাস রাখা।
.
মহান আল্লাহ্ আমাদেরকে ক্ষমা করুন - আমীন।
0 Comments