Subscribe Us

হে পথিক ভবিষ্যৎ বলে কিছু নাই ,আসোল ভবিষ্যৎ হলো পরোকাল

মুহাম্মাদ(সঃ) ফরয রোযার বাইরে আর কোন রোযার ব্যাপারে তাগিদ করেছেন ?



ডাঃ জাকির নায়েক, মুহাম্মাদ(সঃ) ফরয রোযার বাইরে আর কোন রোযার ব্যাপারে তাগিদ করেছেন ?

ডাঃ জাকির নায়েক, মুহাম্মাদ(সঃ)  ফরয রোযার বাইরে আর কোন রোযার ব্যাপারে তাগিদ করেছেন ?
ক)  মুহাররাম মাসের আশুরার রোযা খ) আরাফার দিনের রোযা গ) জিলহজ্জ মাসের প্রথম দশ দিনের রোযা  ঘ)  শাওয়াল মাসের রোযা ঙ) শাবান মাসের রোযা চ)  নিষিদ্ধ মাসের রোযা  ছ)  প্রত্যেক  ১৩,১৪ ও ১৫ তারিখের রোযা  জ) সপ্তাহের সোমবার ও বৃহস্পতিবারের রোযা  ঝ)  বছরে অন্যান্য দিনের রোযা

এই রোযাগুলোর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন  হচ্ছে, মাহাররমের ১০ তারিখের আশুরার রোযা।
১)        মুহাম্মাদ(সঃ) বলেছেন,  এক ব্যাক্তি তার কাছে জিজ্ঞাসা করলো  পাচ ওয়াক্ত নামাজের পর সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ন নামাজ কোনটি ও রমজানের রোযার পর সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ন রোযা কোনটি  ?  তিনি জবাব দিলেন নামায হোল ‘কিয়ামুল লাইল’ ও রোযা হোল  আশুরার দিনের রোযা।        মুসলিম রোযা –  ২৬১২
২)   “মুহাম্মাদ(সঃ) বলেছেন,  “আশুরার দিনে রোযা রাখলে পূর্বের বছরের  সকল গুনাহ ধুয়ে-মুছে যায়”।             তিরমিযী-রোযা- ৭৫২
৩)      ইবনে আব্বাস থেকে বর্নিত,  “মুহাম্মাদ(সঃ) মদীনায় পৌছে একজন ইহুদীকে জিজ্ঞাসা করলেন য, সে ১০ই মুহাররামের রোযা রাখে কিনা ? তখন মুহাম্মাদ(সঃ) বল্লেন, এই দিনে আল্লাহ বনী ইসরাইল জাতিকে শত্রুর হাত থেকে মুক্ত করেছিলেন এবঙ তাদের নবী এই দিনে রোযা রেখেছিলেন। অতপরঃ তিনি এই দিনে মুষরমানদে র  রোযা রাখার নির্দেশ দেন”।            বুখারী-রোযা-২০০৪
হাফসা(রা)  বলেন, “মুহাম্মাদ(সঃ)  কখনও  ৪টি জিনিস বাদ দিতেন না।সেগুলো হোলঃ-   ক) আশুরার দিনের রোযা খ)  যিলহজ্জ মাসের প্রথম ১০ দিনের রোযা  গ) প্রত্যেক মাসের ১৩,১৪ ও ১৫ তারিখের রোযা  ও  ঘ)  ফজরের নামাযের আগে ২ রাকাত সুন্নত নামায।

Post a Comment

0 Comments