নিয়মিত আপডেট পেতে ভিজিট করুন
https://rasikulindia.blogspot.com/ ইসলামিক বই
বুখারীর ৩য় খন্ডের ‘কিতাবুস সিয়াম’ এর ১৯৬৯ নং হাদিস,মুসলিম
তালহা ইবনে উবায়দুল্লাহ(রা:) বলেন, যখন রসুল নতুন চাদ দেখতেন, তখন সমসময় আল্লাহর প্রশংসা করতেন। বলতেন, হে! আল্লাহ, এই চাদকে আমাদের উপর উদিত করুন নিরাপত্তা,শান্তি,ঈমান ও ইসলামে সাথে( হে চাদ) তোমার ও আমার প্রভু একমাত্র আল্লাহ,হে আল্লাহ) এ চাদ যেন সঠিক পথের ও কল্যানের হয়। তিনি মানুষকে এই বরকতময় মাস আগমনের বিষয়ে সতর্ক করতেন।
প্রথমেই আমাদের আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করা।কারন তিনি আমাদের আবারও এই বরকতময় মাসে বেচে থাকার সুযোগ করে দিয়েছেন। মহান আল্লাহ যেন আমাদের এই মাসে সমস্ত গুনাহ ক্ষমা করে দেন।এই ব্যাক্তি আরো তাকওয়াবান(আল্লাহ ভীতি) হবেন।
এই মাস ধর্মীয় প্রশিক্ষনের মাস। এই মাসে রোযাদারদের পুরো শরীর-মনের সংস্কার চলে। যেমন বিভিন্ন মেশিনারীর ওভার হোলিং-এর কাজ চলে।মানব শরীর সবচেয়ে জটিল মেশিনারী। আমরা এই মাসে সবচেয়ে বেশী আন্তরিকতা প্রকাশ করবো ও কুরান-সুন্নাহর নির্দেশনা সঠিক ভাবে মেনে চলার চেষ্টা করবো।
আল্লাহ বলেন,
“এ কতিপয় নিদিষ্ট দিনের রোযা ৷ যদি তোমাদের কেউ হয়ে থাকে রোগগ্রস্ত অথবা মুসাফির তাহলে সে যেন অন্য দিনগুলোয় এই সংখ্যা পূর্ণ করে ৷ আর যাদের রোযা রাখার সামর্থ আছে (এরপরও রাখে না)তারা যেন ফিদিয়া দেয় ৷ একটি রোযার ফিদিয়া একজন মিসকিনকে খাওয়ানো৷ আর যে ব্যক্তি স্বেচ্ছায় ও সানন্দে কিছু বেশী সৎকাজ করে , তা তার জন্য ভালো ৷ তবে যদি তোমরা সঠিক বিষয় অনুধাবন করে থাকো ৷ ১৮৪ তাহলে তোমাদের জন্য রোযা রাখাই ভালো ৷” সুরা বাকারা – ১৮৪
ডঃ জাকির, মহানবীর(সঃ) রোজার প্রস্তুতির কথা বলুন
“আয়েশা (রা:) থেকে বর্নিত-তিনি বলেন, রাসুলুাল্লাহ(স:) শাবান মাস
অপেক্ষা বেশী আর কোন মাসে রোজা রাখতেন না।কারন শাবান মাসের অল্প কয়েকদিন
ছাড়া পুরো মাসই রোজা রাখতেন।বুখারীর ৩য় খন্ডের ‘কিতাবুস সিয়াম’ এর ১৯৬৯ নং হাদিস,মুসলিম
তালহা ইবনে উবায়দুল্লাহ(রা:) বলেন, যখন রসুল নতুন চাদ দেখতেন, তখন সমসময় আল্লাহর প্রশংসা করতেন। বলতেন, হে! আল্লাহ, এই চাদকে আমাদের উপর উদিত করুন নিরাপত্তা,শান্তি,ঈমান ও ইসলামে সাথে( হে চাদ) তোমার ও আমার প্রভু একমাত্র আল্লাহ,হে আল্লাহ) এ চাদ যেন সঠিক পথের ও কল্যানের হয়। তিনি মানুষকে এই বরকতময় মাস আগমনের বিষয়ে সতর্ক করতেন।
প্রথমেই আমাদের আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করা।কারন তিনি আমাদের আবারও এই বরকতময় মাসে বেচে থাকার সুযোগ করে দিয়েছেন। মহান আল্লাহ যেন আমাদের এই মাসে সমস্ত গুনাহ ক্ষমা করে দেন।এই ব্যাক্তি আরো তাকওয়াবান(আল্লাহ ভীতি) হবেন।
এই মাস ধর্মীয় প্রশিক্ষনের মাস। এই মাসে রোযাদারদের পুরো শরীর-মনের সংস্কার চলে। যেমন বিভিন্ন মেশিনারীর ওভার হোলিং-এর কাজ চলে।মানব শরীর সবচেয়ে জটিল মেশিনারী। আমরা এই মাসে সবচেয়ে বেশী আন্তরিকতা প্রকাশ করবো ও কুরান-সুন্নাহর নির্দেশনা সঠিক ভাবে মেনে চলার চেষ্টা করবো।
আল্লাহ বলেন,
“এ কতিপয় নিদিষ্ট দিনের রোযা ৷ যদি তোমাদের কেউ হয়ে থাকে রোগগ্রস্ত অথবা মুসাফির তাহলে সে যেন অন্য দিনগুলোয় এই সংখ্যা পূর্ণ করে ৷ আর যাদের রোযা রাখার সামর্থ আছে (এরপরও রাখে না)তারা যেন ফিদিয়া দেয় ৷ একটি রোযার ফিদিয়া একজন মিসকিনকে খাওয়ানো৷ আর যে ব্যক্তি স্বেচ্ছায় ও সানন্দে কিছু বেশী সৎকাজ করে , তা তার জন্য ভালো ৷ তবে যদি তোমরা সঠিক বিষয় অনুধাবন করে থাকো ৷ ১৮৪ তাহলে তোমাদের জন্য রোযা রাখাই ভালো ৷” সুরা বাকারা – ১৮৪
0 Comments