❒ বর্তমান পরিস্থিতি : [ সর্তকতা ও সচেতনতা ]
--------------------------------------------------------------------
🔸এক,
বিশ্বপরিস্থিতি ধীরে ধীরে জটিল থেকে জটিলতর হচ্ছে। মায়নমারের রুহীংগা সংঘাতপূর্ণ পরিস্থিতি, লাখ লাখ মুসলিমের উদ্বাস্তু জীবন-যাপন, প্যারিসে হামলা-পরবর্তী নানা ঘোষণা ও পদক্ষেপ ইত্যাদি সব কিছুর বিশ্লেষণ বেশ জটিল ও কঠিন। নানামুখী সংবাদ ও বিশ্লেষণ থেকে নিশ্চিত সত্য বের করে আনা খুব সহজ নয়। দেশের ভিতরেও নানা ঘটনা ও ঘটনা-পরবর্তী পরিস্থিতি কোনো কিছুই খুব স্বাভাবিক নয়। এ ধরনের অস্বচ্ছতা ও অস্পষ্টতার পরিবেশে দ্বীন ও ইলমের ধারক-বাহকগণের অনেক বেশি সতর্কতা ও সচেতনতা কাম্য। আচরণ-উচ্চারণ সব কিছুই সংযত হওয়া দরকার। শুধু মন্তব্যের জন্য মন্তব্য বা আনুমানিক তথ্যের ভিত্তিতে আলোচনা-সমালোচনা কাম্য নয়।
.
দাওয়াত ও তালীমের মেহনত সকল দ্বীনী কাজের প্রাণ। এ মেহনত জারি থাকা ও জারি রাখতে সক্ষম হওয়া অতি প্রয়োজন। নতুবা দ্বীন পালন ও দ্বীনী কর্মতৎপরতা প্রতিকুলতার শিকার হওয়া বা বাধাগ্রস্ত হওয়ার আশংকা প্রবল। এক্ষেত্রে সবার আগে প্রয়োজন আল্লাহর দিকে অভিমুখী হওয়া। তিনিই ঐ সত্তা যিনি মৃত থেকে জীবিতকে বের করে আনেন। আর জীবিত থেকে মৃতকে বের করেন। পরিবেশ-পরিস্থিতি এবং পরিণাম ও ফলাফল সব তারই হাতে। প্রতিকূল পরিস্থিতি থেকে তিনি আনেন অনুকল ফলাফল আবার অনুকূল পরিস্থিতি থেকে বের করেন প্রতিকল ফলাফল। একারণে তাঁরই দিকে রুজু করা মুমিনের প্রথম কাজ।
.
🔸দুই,
দ্বায়ীদের কাজ হল নিষ্ঠা ও ঐকান্তিকতার সাথে নিজ নিজ দায়িত্বে কর্মব্যস্ত থাকা। দ্বায়ীগণের গোটা জামাত সবাই মিলে একটি একক। সকল অংশ যদি নিজ নিজ জায়গায় সচল থাকে তাহলে দাওয়াতের গোটা এককটি সচল থাকবে। পক্ষান্তরে কোনো একটি অংশ অচল হয়ে পড়লে গোটা এককটিই অচল হয়ে পড়তে পারে। একারণে কোনো অংশেরই অবকাশ নেই নিজ দায়িত্ব ও কর্তব্যে অবহেলার। চারপাশের পরিবেশ পরিস্থিতির কারণে প্রভাবিত হয়ে বা কোনো অস্পষ্ট আহবানে সাড়া দিয়ে আপন কর্তব্য থেকে বিচ্যুত হলে তা অশুভ পরিণাম বয়ে আনতে পারে। মুমিনের এক বৈশিষ্ট্য, ‘মুমিন প্রতারণা করে না এবং প্রতারিতও হয় না’। খলীফায়ে রাশেদ হযরত ওমর ইবনুল খাত্তাব রা.-এর বাণী ﻟﺴﺖ ﺑﺨﺐ ﻭﻻ ﺍﻟﺨﺐ ﻳﺨﺪﻋﻨﻲ
‘আমি নিজেও প্রতারক নই আবার কোনো প্রতারকও আমাকে প্রতারিত করতে পারবে না’। বস্তুত এটিই সতর্ক ও সচেতন মুমিনের শান।
.
চারপাশের পরিবেশ-পরিস্থিতি সম্পর্কে চোখ বন্ধ রাখাও দ্বায়ীর শান নয়। পরিস্থিতির প্রতিকুলতা সঠিকভাবে উপলব্ধি করতে পারা এবং সে প্রতিকুলতা জয় করার ইসলামী পন্থা অবলম্বন করা দ্বায়ীর কর্তব্য। আর এর জন্য দ্বীনের সঠিক প্রজ্ঞা ও প্রজ্ঞাবান ব্যক্তিদের সাহচর্য এক বিকল্পহীন বিষয়। সবর ও ধৈর্যের সাথে নিয়মানুযায়ী নিজ নিজ অঙ্গনে কর্মতৎপর থাকাই দ্বায়ীর শান।
.
🔸তিন,
বর্তমানে মুসলিম উম্মাহ এক ক্লান্তিকাল সময় পার করছে। ঠিক এই সময়টাকে কাজে লাগিয়ে একদল লোক হ্যামিলনের বাশিওয়ালার মত আবেগ-প্রবণ যুবসমাজকে মিসগাইড করে অন্ধকার গহভরে নিয়ে যাচ্ছে! এই ব্যপারে দ্বায়ীগন নিজে সতর্ক থাকা এবং যুব-সমাজকে সতর্কতার সহিত দিক-নিদেশনা দেওয়া অপরিহার্য।
.
যাহোক, এই কঠিন পরিস্থিতি দেখে অনেকেই হয়ত ভাবছেন, পুরো দুনিয়াতে কেন শুধু মুসলিমরাই লাঞ্ছিত,অপমানিত, যুলম-নির্যাতনের শিকার?
এমনটা তো হওয়ার কথা ছিল না!?
ঠিক এই প্রশ্নের উত্তরেই ইমাম মুহাম্মদ ইবনে উছাইমীন রাহিমাহুল্লাহ বলেছিলেন,
“ওহুদ যুদ্ধে মাত্র অল্প কয়জন সাহাবী রাসুলু্লাহ সাল্লাল্লাহু আ’লাইহি ওয়া সাল্লাম এর ‘একটি মাত্র আদেশ’ অমান্য করার কারণে গোটা মুসলিম বাহিনীর নিশ্চিত জয় হাতছাড়া হয়ে তাদের উপর বড় বিপর্যয় নেমে এসেছিলো। সেখানে বর্তমানে আমরা কি করে আমাদের শত্রুদের বিরুদ্ধে জয়ী হওয়ার আশা করতে পারি, যেখানে আমাদের মাঝে বেশিরভাগ লোকই হচ্ছে পাপী, আর আমাদের পাপের সংখ্যা হচ্ছে অগণিত?"
.
উমার ইবনুল খাত্তাব রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেছিলেন,
“আমরা তো মর্যাদাহীন জাতি ছিলাম, আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে ইসলাম এর নিয়ামত দিয়ে সম্মানিত করেছেন। সুতরাং, আল্লাহ আমাদেরকে যা দ্বারা সম্মানিত করেছেন, আমরা যদি সেই ইসলাম থেকে দূরে সরে গিয়ে অন্য কোথাও সম্মান খুঁজি, তাহলে আল্লাহ পুনরায় আমাদেরকে অপমানিত করবেন।”
.
এই বিপর্যয় থেকে মুক্তির পথ সম্পর্কে ইমাম মালেক রাহিমাহুল্লাহ (মৃত্যুঃ ১৭৯ হিজরী) বলেছিলেন,
“এই উম্মতের শেষ লোকদেরকে কেবলমাত্র ঐ জিনিসই সংশোধন করতে পারে, যা তাদের পূর্ববর্তীদেরকে (অর্থাৎ সাহাবাদেরকে) সংশোধন করেছিলো।”
.
এর ব্যাখ্যায় ইমাম ইবনু উছাইমীন রাহিমাহুল্লাহ বলেন,
“সাহাবাদেরকে যেই জিনিস সংশোধন করেছিলো তা হচ্ছে, আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআ'লার আনুগত্য ও পাপাচার থেকে বিরত থাকা।”
.
অতএব, আসুন একাগ্রচিত্তে আল্লাহর দরবারে তাওবা করি, পাপাচার থেকে বিরত থাকি এবং পরকালমুখী হই।
আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআ'লা আমাদের হক্ব কথা বুঝার ও মেনে চলার এবং প্রতিকুল পরিস্থিতিতেও ফিতনা থেকে বাচার ও আল্লাহর রজ্জুকে শক্ত করে আঁকড়ে ধরে রাখার তাওফীক দান করুন। আমীন।
▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂
► আপনার যদি পোস্টটি ভাল লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করুন ও পরবর্তী আপডেট পেতে পেজটি লাইক দিয়ে রাখুন। কেননা রাসূল (সাঃ) বলেছেন,“যে ব্যক্তি মানুষকে হিদায়াতের দিকে ডাকে তার জন্য ঠিক ঐ পরিমাণ সাওয়াব রয়েছে, যে পরিমাণ পাবে তাকে অনুসরণকারীরা।” [সহীহ মুসলিম/২৬৭৪,৬৮০৪]
► আমাদের পোস্টগুলি কপিরাইট মুক্ত! সুতরাং আপনি চাইলে পেজের কনটেন্টগুলো হুবহু কপি করে ফেসবুক বা যেকোন মাধ্যমে দাওয়াতের উদ্দেশ্যে প্রচার করতে পারেন বিনা অনুমতিতে।
জায্বাকুমুল্লাহ।
► ইছলাহ্'র সাথে, আগামীর পথে ...
► https://www.facebook.com/ichlah/
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
--------------------------------------------------------------------
🔸এক,
বিশ্বপরিস্থিতি ধীরে ধীরে জটিল থেকে জটিলতর হচ্ছে। মায়নমারের রুহীংগা সংঘাতপূর্ণ পরিস্থিতি, লাখ লাখ মুসলিমের উদ্বাস্তু জীবন-যাপন, প্যারিসে হামলা-পরবর্তী নানা ঘোষণা ও পদক্ষেপ ইত্যাদি সব কিছুর বিশ্লেষণ বেশ জটিল ও কঠিন। নানামুখী সংবাদ ও বিশ্লেষণ থেকে নিশ্চিত সত্য বের করে আনা খুব সহজ নয়। দেশের ভিতরেও নানা ঘটনা ও ঘটনা-পরবর্তী পরিস্থিতি কোনো কিছুই খুব স্বাভাবিক নয়। এ ধরনের অস্বচ্ছতা ও অস্পষ্টতার পরিবেশে দ্বীন ও ইলমের ধারক-বাহকগণের অনেক বেশি সতর্কতা ও সচেতনতা কাম্য। আচরণ-উচ্চারণ সব কিছুই সংযত হওয়া দরকার। শুধু মন্তব্যের জন্য মন্তব্য বা আনুমানিক তথ্যের ভিত্তিতে আলোচনা-সমালোচনা কাম্য নয়।
.
দাওয়াত ও তালীমের মেহনত সকল দ্বীনী কাজের প্রাণ। এ মেহনত জারি থাকা ও জারি রাখতে সক্ষম হওয়া অতি প্রয়োজন। নতুবা দ্বীন পালন ও দ্বীনী কর্মতৎপরতা প্রতিকুলতার শিকার হওয়া বা বাধাগ্রস্ত হওয়ার আশংকা প্রবল। এক্ষেত্রে সবার আগে প্রয়োজন আল্লাহর দিকে অভিমুখী হওয়া। তিনিই ঐ সত্তা যিনি মৃত থেকে জীবিতকে বের করে আনেন। আর জীবিত থেকে মৃতকে বের করেন। পরিবেশ-পরিস্থিতি এবং পরিণাম ও ফলাফল সব তারই হাতে। প্রতিকূল পরিস্থিতি থেকে তিনি আনেন অনুকল ফলাফল আবার অনুকূল পরিস্থিতি থেকে বের করেন প্রতিকল ফলাফল। একারণে তাঁরই দিকে রুজু করা মুমিনের প্রথম কাজ।
.
🔸দুই,
দ্বায়ীদের কাজ হল নিষ্ঠা ও ঐকান্তিকতার সাথে নিজ নিজ দায়িত্বে কর্মব্যস্ত থাকা। দ্বায়ীগণের গোটা জামাত সবাই মিলে একটি একক। সকল অংশ যদি নিজ নিজ জায়গায় সচল থাকে তাহলে দাওয়াতের গোটা এককটি সচল থাকবে। পক্ষান্তরে কোনো একটি অংশ অচল হয়ে পড়লে গোটা এককটিই অচল হয়ে পড়তে পারে। একারণে কোনো অংশেরই অবকাশ নেই নিজ দায়িত্ব ও কর্তব্যে অবহেলার। চারপাশের পরিবেশ পরিস্থিতির কারণে প্রভাবিত হয়ে বা কোনো অস্পষ্ট আহবানে সাড়া দিয়ে আপন কর্তব্য থেকে বিচ্যুত হলে তা অশুভ পরিণাম বয়ে আনতে পারে। মুমিনের এক বৈশিষ্ট্য, ‘মুমিন প্রতারণা করে না এবং প্রতারিতও হয় না’। খলীফায়ে রাশেদ হযরত ওমর ইবনুল খাত্তাব রা.-এর বাণী ﻟﺴﺖ ﺑﺨﺐ ﻭﻻ ﺍﻟﺨﺐ ﻳﺨﺪﻋﻨﻲ
‘আমি নিজেও প্রতারক নই আবার কোনো প্রতারকও আমাকে প্রতারিত করতে পারবে না’। বস্তুত এটিই সতর্ক ও সচেতন মুমিনের শান।
.
চারপাশের পরিবেশ-পরিস্থিতি সম্পর্কে চোখ বন্ধ রাখাও দ্বায়ীর শান নয়। পরিস্থিতির প্রতিকুলতা সঠিকভাবে উপলব্ধি করতে পারা এবং সে প্রতিকুলতা জয় করার ইসলামী পন্থা অবলম্বন করা দ্বায়ীর কর্তব্য। আর এর জন্য দ্বীনের সঠিক প্রজ্ঞা ও প্রজ্ঞাবান ব্যক্তিদের সাহচর্য এক বিকল্পহীন বিষয়। সবর ও ধৈর্যের সাথে নিয়মানুযায়ী নিজ নিজ অঙ্গনে কর্মতৎপর থাকাই দ্বায়ীর শান।
.
🔸তিন,
বর্তমানে মুসলিম উম্মাহ এক ক্লান্তিকাল সময় পার করছে। ঠিক এই সময়টাকে কাজে লাগিয়ে একদল লোক হ্যামিলনের বাশিওয়ালার মত আবেগ-প্রবণ যুবসমাজকে মিসগাইড করে অন্ধকার গহভরে নিয়ে যাচ্ছে! এই ব্যপারে দ্বায়ীগন নিজে সতর্ক থাকা এবং যুব-সমাজকে সতর্কতার সহিত দিক-নিদেশনা দেওয়া অপরিহার্য।
.
যাহোক, এই কঠিন পরিস্থিতি দেখে অনেকেই হয়ত ভাবছেন, পুরো দুনিয়াতে কেন শুধু মুসলিমরাই লাঞ্ছিত,অপমানিত, যুলম-নির্যাতনের শিকার?
এমনটা তো হওয়ার কথা ছিল না!?
ঠিক এই প্রশ্নের উত্তরেই ইমাম মুহাম্মদ ইবনে উছাইমীন রাহিমাহুল্লাহ বলেছিলেন,
“ওহুদ যুদ্ধে মাত্র অল্প কয়জন সাহাবী রাসুলু্লাহ সাল্লাল্লাহু আ’লাইহি ওয়া সাল্লাম এর ‘একটি মাত্র আদেশ’ অমান্য করার কারণে গোটা মুসলিম বাহিনীর নিশ্চিত জয় হাতছাড়া হয়ে তাদের উপর বড় বিপর্যয় নেমে এসেছিলো। সেখানে বর্তমানে আমরা কি করে আমাদের শত্রুদের বিরুদ্ধে জয়ী হওয়ার আশা করতে পারি, যেখানে আমাদের মাঝে বেশিরভাগ লোকই হচ্ছে পাপী, আর আমাদের পাপের সংখ্যা হচ্ছে অগণিত?"
.
উমার ইবনুল খাত্তাব রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেছিলেন,
“আমরা তো মর্যাদাহীন জাতি ছিলাম, আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে ইসলাম এর নিয়ামত দিয়ে সম্মানিত করেছেন। সুতরাং, আল্লাহ আমাদেরকে যা দ্বারা সম্মানিত করেছেন, আমরা যদি সেই ইসলাম থেকে দূরে সরে গিয়ে অন্য কোথাও সম্মান খুঁজি, তাহলে আল্লাহ পুনরায় আমাদেরকে অপমানিত করবেন।”
.
এই বিপর্যয় থেকে মুক্তির পথ সম্পর্কে ইমাম মালেক রাহিমাহুল্লাহ (মৃত্যুঃ ১৭৯ হিজরী) বলেছিলেন,
“এই উম্মতের শেষ লোকদেরকে কেবলমাত্র ঐ জিনিসই সংশোধন করতে পারে, যা তাদের পূর্ববর্তীদেরকে (অর্থাৎ সাহাবাদেরকে) সংশোধন করেছিলো।”
.
এর ব্যাখ্যায় ইমাম ইবনু উছাইমীন রাহিমাহুল্লাহ বলেন,
“সাহাবাদেরকে যেই জিনিস সংশোধন করেছিলো তা হচ্ছে, আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআ'লার আনুগত্য ও পাপাচার থেকে বিরত থাকা।”
.
অতএব, আসুন একাগ্রচিত্তে আল্লাহর দরবারে তাওবা করি, পাপাচার থেকে বিরত থাকি এবং পরকালমুখী হই।
আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআ'লা আমাদের হক্ব কথা বুঝার ও মেনে চলার এবং প্রতিকুল পরিস্থিতিতেও ফিতনা থেকে বাচার ও আল্লাহর রজ্জুকে শক্ত করে আঁকড়ে ধরে রাখার তাওফীক দান করুন। আমীন।
▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂
► আপনার যদি পোস্টটি ভাল লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করুন ও পরবর্তী আপডেট পেতে পেজটি লাইক দিয়ে রাখুন। কেননা রাসূল (সাঃ) বলেছেন,“যে ব্যক্তি মানুষকে হিদায়াতের দিকে ডাকে তার জন্য ঠিক ঐ পরিমাণ সাওয়াব রয়েছে, যে পরিমাণ পাবে তাকে অনুসরণকারীরা।” [সহীহ মুসলিম/২৬৭৪,৬৮০৪]
► আমাদের পোস্টগুলি কপিরাইট মুক্ত! সুতরাং আপনি চাইলে পেজের কনটেন্টগুলো হুবহু কপি করে ফেসবুক বা যেকোন মাধ্যমে দাওয়াতের উদ্দেশ্যে প্রচার করতে পারেন বিনা অনুমতিতে।
জায্বাকুমুল্লাহ।
► ইছলাহ্'র সাথে, আগামীর পথে ...
► https://www.facebook.com/ichlah/
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
0 Comments