সারোগেসি (গর্ভ ভাড়া) কি জায়েজ? | আপনার জিজ্ঞাসা | পর্ব ২২৬২
এ প র্বে র স ব প্র শ্ন ■ আমি আমার স্বামীকে বলেছি আমার খোরপোষ যাতে হালাল টাকায় হয় এবং আমি আমার শ্বশুর-শাশুড়ির সাথে এক বাসায় থাকতে আগ্রহী নই, কারণ তাঁরা আমার প্রতিটি ব্যাপারে হস্তক্ষেপ করেন এবং বিভিন্ন রকম ঝামেলা করে থাকেন। তাঁরা আমার সাথে একই বিল্ডিংয়ে থাকুক, এতে আমার কোনো আপত্তি নেই। কারণ অসুস্থ অবস্থায় আমি তাঁদের সেবা করতে আগ্রহী। কিন্তু সে আমাকে খোরপোষ দেয় সঞ্চয়পত্র থেকে প্রাপ্ত লাভ থেকে, যা আমার জানা মতে হালাল নয়। আবার সে তার মা বাবাকে আমার মতের বিরুদ্ধে আমার সাথেই রাখবে। আমি তাকে অনেক ভাবে বোঝানোর চেষ্টা করেছি, লাভ হয়নি। সে শুধু একটা কথায় বলে, ‘মা বাবা থেকে আলাদা থাকলে মানুষ কী বলবে!’। তার কাছে আমার ইচ্ছের কোনো গুরুত্ব নেই। এমতাবস্থায় আমার কী করণীয়, জানালে উপকৃত হতাম? ■ সারোগেসি কি জায়েজ? ■ ইসলামি ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডে এমটিডিআর মুদারাবা মেয়াদি জমা হিসেবে আমার কিছু টাকা আছে। তিন মাস পরপর তারা ও্ই হিসাবে কিছু টাকা লাভ দেয়। ওই লাভ কি শরিয়াহ মতে জায়েজ? কাওমি মাদ্রাসার এক শিক্ষক বলছেন এই লাভ জায়েজ হবে না। তার যুক্তি হলো, তাদের নীতিমালা ঠিক থাকলেও অনেক সময় বাস্তব ক্ষেত্রে এই নীতিমালা অনুসরণ করা হয় না। এমতাবস্থায় আপনাদের সঠিক মতামত জানালে উপকৃত হতাম। ■ এক ব্যক্তির একাধিক জানাজা শরিয়াহ মতে জায়েজ কী? ■ আমি যখন জানতে পারলাম যে নামাজে বুকের ওপর হাত বাধা সুন্নাহ, এবং নবীজি (সা.) ৫ ওয়াক্ত নামাজের পর সম্মিলিতভাবে মোনাজাত করেননি, সম্মিলিতভাবে দাঁড়িয়ে কিয়াম পালনের কোনো দলিল নেই, তারপর থেকে মসজিদে গিয়ে বুকের ওপর হাত বাঁধতাম, মোনাজাত করতাম না এবং ভোরবেলা কিয়াম করার সময় নামাজ শেষ করে চলে আসতাম, কিয়াম করতাম না। আমাকে তারা বলেছিল, ‘তুই এগুলো করিস না, তুই অন্যরকম হয়ে গেছিস।’ হাত বুকের ওপরে বাধা নিয়ে বললাম যে এটা তো হাদিসে আছে, তখন আমাকে একজন বললেন, ‘তুই কয়টা হাদিস পড়েছিস? ’। আমি এগুলো করতাম এটা ভেবে যে নামাজ নবীজি (সা.)-এর সুন্নাহ মেনে পড়ব। হঠাৎ একদিন আসরের সময় নামাজ শেষে সবাই দাঁড়িয়েছিল। তখন গ্রামের একজন আমাকে বলল ‘তুই জামাতে নামাজ পড়বি না। জামাতের বাইরে নামাজ পড়বি’। আমি বললাম, ঠিক আছে। আমি এ নিয়ে কোনো ঝামেলা করতে চাইনি। আমি শুধু চেয়েছিলাম সুন্নাহ পালন করব। আমি কয়েকদিন মসজিদে গেলাম, তারপর অনেক কিছু শুনলাম। মসজিদে আর যেতে পারলাম না। আমার এগুলো দেখার পর আমার এক বন্ধুও সঠিকটা জেনে এগুলো মেনে চলত। তাকেও বারণ করে দেওয়া হয়েছিল। কয়েক মাস পর কয়েকজন ওই বন্ধুকে মসজিদে নামাজ পড়তে যেতে বলে এবং সে এখন যাচ্ছে। কিন্তু আমাকে যারা বারণ করেছিল তারা আমাকে মসজিদে যেতে বলেনি। তাই আমি এখন যেতে পারছি না। ওরা হয়তো ভাবছে যে এর দেখাদেখি অন্যজন করছে, তাই দয়া করে বলবেন- আমি এখন কী করব?
এ প র্বে র স ব প্র শ্ন ■ আমি আমার স্বামীকে বলেছি আমার খোরপোষ যাতে হালাল টাকায় হয় এবং আমি আমার শ্বশুর-শাশুড়ির সাথে এক বাসায় থাকতে আগ্রহী নই, কারণ তাঁরা আমার প্রতিটি ব্যাপারে হস্তক্ষেপ করেন এবং বিভিন্ন রকম ঝামেলা করে থাকেন। তাঁরা আমার সাথে একই বিল্ডিংয়ে থাকুক, এতে আমার কোনো আপত্তি নেই। কারণ অসুস্থ অবস্থায় আমি তাঁদের সেবা করতে আগ্রহী। কিন্তু সে আমাকে খোরপোষ দেয় সঞ্চয়পত্র থেকে প্রাপ্ত লাভ থেকে, যা আমার জানা মতে হালাল নয়। আবার সে তার মা বাবাকে আমার মতের বিরুদ্ধে আমার সাথেই রাখবে। আমি তাকে অনেক ভাবে বোঝানোর চেষ্টা করেছি, লাভ হয়নি। সে শুধু একটা কথায় বলে, ‘মা বাবা থেকে আলাদা থাকলে মানুষ কী বলবে!’। তার কাছে আমার ইচ্ছের কোনো গুরুত্ব নেই। এমতাবস্থায় আমার কী করণীয়, জানালে উপকৃত হতাম? ■ সারোগেসি কি জায়েজ? ■ ইসলামি ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডে এমটিডিআর মুদারাবা মেয়াদি জমা হিসেবে আমার কিছু টাকা আছে। তিন মাস পরপর তারা ও্ই হিসাবে কিছু টাকা লাভ দেয়। ওই লাভ কি শরিয়াহ মতে জায়েজ? কাওমি মাদ্রাসার এক শিক্ষক বলছেন এই লাভ জায়েজ হবে না। তার যুক্তি হলো, তাদের নীতিমালা ঠিক থাকলেও অনেক সময় বাস্তব ক্ষেত্রে এই নীতিমালা অনুসরণ করা হয় না। এমতাবস্থায় আপনাদের সঠিক মতামত জানালে উপকৃত হতাম। ■ এক ব্যক্তির একাধিক জানাজা শরিয়াহ মতে জায়েজ কী? ■ আমি যখন জানতে পারলাম যে নামাজে বুকের ওপর হাত বাধা সুন্নাহ, এবং নবীজি (সা.) ৫ ওয়াক্ত নামাজের পর সম্মিলিতভাবে মোনাজাত করেননি, সম্মিলিতভাবে দাঁড়িয়ে কিয়াম পালনের কোনো দলিল নেই, তারপর থেকে মসজিদে গিয়ে বুকের ওপর হাত বাঁধতাম, মোনাজাত করতাম না এবং ভোরবেলা কিয়াম করার সময় নামাজ শেষ করে চলে আসতাম, কিয়াম করতাম না। আমাকে তারা বলেছিল, ‘তুই এগুলো করিস না, তুই অন্যরকম হয়ে গেছিস।’ হাত বুকের ওপরে বাধা নিয়ে বললাম যে এটা তো হাদিসে আছে, তখন আমাকে একজন বললেন, ‘তুই কয়টা হাদিস পড়েছিস? ’। আমি এগুলো করতাম এটা ভেবে যে নামাজ নবীজি (সা.)-এর সুন্নাহ মেনে পড়ব। হঠাৎ একদিন আসরের সময় নামাজ শেষে সবাই দাঁড়িয়েছিল। তখন গ্রামের একজন আমাকে বলল ‘তুই জামাতে নামাজ পড়বি না। জামাতের বাইরে নামাজ পড়বি’। আমি বললাম, ঠিক আছে। আমি এ নিয়ে কোনো ঝামেলা করতে চাইনি। আমি শুধু চেয়েছিলাম সুন্নাহ পালন করব। আমি কয়েকদিন মসজিদে গেলাম, তারপর অনেক কিছু শুনলাম। মসজিদে আর যেতে পারলাম না। আমার এগুলো দেখার পর আমার এক বন্ধুও সঠিকটা জেনে এগুলো মেনে চলত। তাকেও বারণ করে দেওয়া হয়েছিল। কয়েক মাস পর কয়েকজন ওই বন্ধুকে মসজিদে নামাজ পড়তে যেতে বলে এবং সে এখন যাচ্ছে। কিন্তু আমাকে যারা বারণ করেছিল তারা আমাকে মসজিদে যেতে বলেনি। তাই আমি এখন যেতে পারছি না। ওরা হয়তো ভাবছে যে এর দেখাদেখি অন্যজন করছে, তাই দয়া করে বলবেন- আমি এখন কী করব?
0 Comments