আইএস মানে “ইসরাইল স্টেট”: আসাদুজ্জামান নূর
অালহামদুলিল্লাহ সরকারি একজন জনপ্রতিনিধির পৃথিবী ও ইসলাম সম্পর্কে এমন বাস্তব ধারনা অামাদের অাশার অালো দেখায়!
সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর বলেছেন, আইএস মানে ইসলামিক স্টেট নয়,
আমি ইসরাইলি স্টেট বুঝি। ভবিষ্যতে যদি আবিষ্কার হয়, আইএসের মূল হোতা ইসরাইল
তাহলে আমি বিস্মিত হবো না!
সম্প্রতি শ্রীলংকায় আইএস কর্তৃত সিরিজ বোমা হামলার দায় স্বীকার করার পর আসাদুজ্জামান নূরের এমন বক্তব্যের একটি ভিডিও অনলাইনে ভাইরাল হয়ে পড়ে। যেখানে তাকে এমন বক্তব্য দিতে দেখা যায়।
ভিডিওটি নিয়ে খোঁজ নিয়ে জানা যায় ২০১৮ সালের আগষ্ট মাসের দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ব্যবসায় প্রশাসন ইনস্টিটিউট (আইবিএ) মিলনায়তনে আয়োজিত জাতীয় শোক দিবসের এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।
এছাড়াও তিনি মৌলভিবাজারে একই বছর আয়োজিত এক শ্রমিক সমাবেশেও এমন বক্তব্য দিতে দেখা যায়। তিনি স্পষ্ট করে বলেন, আমি যতোটুকু বুঝি এখন সবার মুখে মুখে আইএস।
আইএসরা জার্মান, আমেরিকা, পাকিস্তানসহ বিশ্বের নানান দেশে হামলা চালায়। কিন্তু আমরা জানি ইসলামের সবচেয়ে বড় শত্রু হলো ইসরাইল। এই আইএসদের ঘাটি সিরিযায়।
সেখানে থেকে ইসরাইল মাত্র ৫০ মাইল দুরে। তারা কেন ইসরাইলে গিয়ে বোমা ফাটায় না?
তিনি বলেন, এজন্য আমি আইএস মানে ইসলামিক স্টেট বলি না। আমি বলি আইএস মানে ইসরাইল স্টেট। এরা সারা পৃথিবীতে ইসলামের ভাবমূর্তি নষ্ট করার জন্য এমন করছে। ভিডিওটিতে ইসলাম বিষয় তাঁর আরও বক্তব্য পাওয়া যায়। তিনি বলন,
রাসুল সা. যখন মক্কা বিজয় করে ফিরছেন তখন পতাকা হাতে একজন সাহাবা বললেন হে রাসুল আল্লাহ আজ তো আমরা সবকিছু শেষ করে ফেলবো।
রাসুল বললেন, আজ তো আমরা তাদের শেষ করতে যাচ্ছি না। আজ আমরা মুহাব্বাতের জন্য যাচ্ছি ভালবাাসার জন্য যাচ্ছি।
বিজয়ের আনন্দে শত্রুপক্ষের জন্য এমন কথা বলা খুবই স্বাভাবিক। আমরা যখন মুক্তিযুদ্ধ থেকে বিজয়ীবেশে ফিরছিলাম তখন আমাদের মধ্যেও এমন উত্তেজনা কাজ করেছে। অনেকে অঘটনও ঘটিয়েছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
তিনি বলেন আমি খুব ছোট মানুষ এ নিয়ে আমার দীর্ঘ বক্তব্য দেওয়া কোনো সুযোগ নেই। সবশেষে বলবো এখানে যারা তারা মাদরাসায় পড়েছে না ইংলিশ মিডিয়ামে পড়েছে সেটা দেখার বিষয় না তারা তো আমাদেরই সন্তান। ধান তো সেই জমিতে হয় সেটা ধান হওয়ার উপযোগী।
ধান হওযার আবহাওয়া না থাকলে সেই জামিতে ধান হবে না। তাই আমাদের দেখতে হবে এই আবহাওয়াটা কারা সৃষ্টি করছে।
এই ক্ষেত্রটা কারা সৃষ্টি করছে সেটা জানা সবচেয়ে জরুরী।এবং আমাদের সন্তানরা যেন সেই দিকে ধাবিদ না হয়, সেদিকে না যায় এটা খেয়াল রাখতে হবে আমাদেরই।
সম্প্রতি শ্রীলংকায় আইএস কর্তৃত সিরিজ বোমা হামলার দায় স্বীকার করার পর আসাদুজ্জামান নূরের এমন বক্তব্যের একটি ভিডিও অনলাইনে ভাইরাল হয়ে পড়ে। যেখানে তাকে এমন বক্তব্য দিতে দেখা যায়।
ভিডিওটি নিয়ে খোঁজ নিয়ে জানা যায় ২০১৮ সালের আগষ্ট মাসের দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ব্যবসায় প্রশাসন ইনস্টিটিউট (আইবিএ) মিলনায়তনে আয়োজিত জাতীয় শোক দিবসের এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।
এছাড়াও তিনি মৌলভিবাজারে একই বছর আয়োজিত এক শ্রমিক সমাবেশেও এমন বক্তব্য দিতে দেখা যায়। তিনি স্পষ্ট করে বলেন, আমি যতোটুকু বুঝি এখন সবার মুখে মুখে আইএস।
আইএসরা জার্মান, আমেরিকা, পাকিস্তানসহ বিশ্বের নানান দেশে হামলা চালায়। কিন্তু আমরা জানি ইসলামের সবচেয়ে বড় শত্রু হলো ইসরাইল। এই আইএসদের ঘাটি সিরিযায়।
সেখানে থেকে ইসরাইল মাত্র ৫০ মাইল দুরে। তারা কেন ইসরাইলে গিয়ে বোমা ফাটায় না?
তিনি বলেন, এজন্য আমি আইএস মানে ইসলামিক স্টেট বলি না। আমি বলি আইএস মানে ইসরাইল স্টেট। এরা সারা পৃথিবীতে ইসলামের ভাবমূর্তি নষ্ট করার জন্য এমন করছে। ভিডিওটিতে ইসলাম বিষয় তাঁর আরও বক্তব্য পাওয়া যায়। তিনি বলন,
রাসুল সা. যখন মক্কা বিজয় করে ফিরছেন তখন পতাকা হাতে একজন সাহাবা বললেন হে রাসুল আল্লাহ আজ তো আমরা সবকিছু শেষ করে ফেলবো।
রাসুল বললেন, আজ তো আমরা তাদের শেষ করতে যাচ্ছি না। আজ আমরা মুহাব্বাতের জন্য যাচ্ছি ভালবাাসার জন্য যাচ্ছি।
বিজয়ের আনন্দে শত্রুপক্ষের জন্য এমন কথা বলা খুবই স্বাভাবিক। আমরা যখন মুক্তিযুদ্ধ থেকে বিজয়ীবেশে ফিরছিলাম তখন আমাদের মধ্যেও এমন উত্তেজনা কাজ করেছে। অনেকে অঘটনও ঘটিয়েছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
তিনি বলেন আমি খুব ছোট মানুষ এ নিয়ে আমার দীর্ঘ বক্তব্য দেওয়া কোনো সুযোগ নেই। সবশেষে বলবো এখানে যারা তারা মাদরাসায় পড়েছে না ইংলিশ মিডিয়ামে পড়েছে সেটা দেখার বিষয় না তারা তো আমাদেরই সন্তান। ধান তো সেই জমিতে হয় সেটা ধান হওয়ার উপযোগী।
ধান হওযার আবহাওয়া না থাকলে সেই জামিতে ধান হবে না। তাই আমাদের দেখতে হবে এই আবহাওয়াটা কারা সৃষ্টি করছে।
এই ক্ষেত্রটা কারা সৃষ্টি করছে সেটা জানা সবচেয়ে জরুরী।এবং আমাদের সন্তানরা যেন সেই দিকে ধাবিদ না হয়, সেদিকে না যায় এটা খেয়াল রাখতে হবে আমাদেরই।
0 Comments