#চোখ_খুলুন_সত্য_জানুন
ছবিঃ #গ্লোবাল_ফিনান্স_ম্যাগাজিন কর্তৃক ২০১৮ সালে প্রকাশিত #পৃথিবীর_শান্তিপুর্নদেশ এর তালিকা।
অাইসল্যান্ড ও নিউজিল্যান্ড যথাক্রমে ১ম ও ২য় স্থানে , বাংলাদেশ ৯৩তম স্থানে এবং অালোচ্য #সৌদি_অারব কে ১২৯ তম স্থানে স্থান দেয়া হয়েছে।
গ্লোবাল ফিনান্স ম্যাগাজিন এর মতো প্রতি বছর অনেক ওয়েবসাইট ও ম্যগাজিন এই তালিকা প্রকাশ করে। সেই তালিকাগুলোতে সামান্য রদবদল বাদে শান্তিতে টপ লিস্টেট দেশগুলো এই তালিকার মতোই। মজার ব্যপার হলো এই লিস্টটাতে #সৌদি_অারব কে যেমন ১২৯তম স্থানে স্থন দেয়া হয়েছে তেমন প্রতিটি ওয়েবসাইট ও ম্যাগাজিনে সৌদির অবস্থান প্রায় একই! বড়জোর কয়েকটা সাইটে ৫০ এর নিচে স্থান দেয়া হয়েছে! এবং এসব তালিকায় মুসলিম দেশগুলোর অবস্থান পেছনের কাতারে তবে সৌদির অাগে!
এখন প্রশ্ন হলো মুসলিম দেশগুলোর এমন অবস্থানের কারন কি❓
সুরা মায়েদা অায়াত-১৬ লক্ষ করুনঃ
يَهْدِي بِهِ اللّهُ مَنِ اتَّبَعَ رِضْوَانَهُ سُبُلَ السَّلاَمِ) وَيُخْرِجُهُم مِّنِ الظُّلُمَاتِ إِلَى النُّورِ بِإِذْنِهِ وَيَهْدِيهِمْ إِلَى صِرَاطٍ مُّسْتَقِيمٍ
এর দ্বারা আল্লাহ যারা তাঁর সন্তুষ্টি কামনা করে, তাদেরকে নিরাপত্তার পথ প্রদর্শন করেন এবং তাদেরকে স্বীয় নির্দেশ দ্বারা অন্ধকার থেকে বের করে আলোর দিকে আনয়ন করেন এবং সরল পথে পরিচালনা করেন।
Wherewith Allah guideth all who seek His good pleasure to ways of peace and safety, and leadeth them out of darkness, by His will, unto the light,- guideth them to a path that is straight)
স্পস্টত ইসলামি জীবন বিধানই একমাত্র সঠিক পথ। মানুষকে অন্ধকার থেকে অালোতে অানার একমাত্র মাধ্যম ইসলাম।
"ইসলাম" শব্দটির অর্থই শান্তি। ইসলাম ছারা অন্যকোথাও শান্তি খোজা শুধুই অরণ্যে রোদন। সাময়িক মোহ, স্থায়ি হতাশা ও অবক্ষয় এবং সর্বপরি নিজের ধ্বংশ, এগুলোই ইসলামবিহীন জীবনের প্রাপ্তি।
ইসলাম ব্যক্তি ও সমাজ জীবনে মানুষের শান্তি নিশ্চিত করে।মুসলমান এই শান্তির বাহক।
যদি ধরে নেই মুসলিম দেশগুলোতে ইসলামি মুল্যবোধের দুর্ভিক্ষ চলছে তারপরও কি অমুসলিম দেশগুলোর সাপেক্ষে মুসলিম দেশগুলোতে অধিক শান্তি থাকার কথা নয়?
অাল্লাহ তাঅালা শুখ-শান্তি রাখলেন ইসলামে,অার এই শান্তির তালিকায় মুসলমানদেরই নাম নাই! অথচ অাল্লাহ বলছেন শান্তিতো কেবল ইসলামেই!
তাহলে ব্যপারটা কি দাড়ালো?
অাল্লাহ তাঅালা ভুল(নাউজুবিল্লাহ) বলেছেন? নাকি যারা এই লিস্ট বা পরিসংখ্যান তৈরি করে তারা মিথ্যা বলছে?
স্পস্টত যারা এসব পরিসংখ্যান তৈরি করে তারা মিথ্যুক।
পরিসংখ্যান দুইটি বিষয়ের সমন্বয়ে প্রাপ্ত ফলাফলের ভিত্তিতে হয়। প্রথমটা #পাবলিক_অপিনিয়ন এবং দ্বীতিয়টা বিষয়ভিত্তিক-অর্জন। এসব পরিসংখ্যান এর পাবলিক অপিনিয়ন এ যারা ভোট দেয় তারা বেশিরভাগই অমুসলিম, তাদের কাছে শুখের সংগা অালাদা,তারা প্রচন্ড ইসলাম বিদ্বেষি। অার যারা বিষয়ভিত্তিক-অর্জন এ নাম্বারিং করেন তারাও অমুসলিম,ইসলাম বীদ্বেষি,তাদের কাছেও শুখের সংগা অন্যকিছু।
এবার মুল বিষয় থেকে একটু দুরে নিয়ে যাচ্ছি অাপনাদের।
সম্ভবত ১৯৮৫ সালে সমগ্র বিশ্বের খ্রিস্টান মিশনারিদের এক সম্মেলন হয় এবং সেখানে সিদ্ধান্ত নেয়া হয় ২০০০ সাল নাগাদ বিশ্বের অধিকাংশ মুসলিম অধ্যুশিত দেশগুলোকে খ্রিস্টান অধ্যুশিত করা হবে! এবং এর জন্য অর্থ ও পরিকল্পনা দিয়ে মিশনারিদের পৃথিবীতে ছরিয়ে দেয়া হয়।অাফ্রিকা হয় তাদের প্রধান অাক্রমনস্থল। ইসলাম সম্পর্কে অজ্ঞ তারউপর দারিদ্রের কষাঘাতে জর্জরিত অাফ্রিকানরা সাধারনভাবেই তাদের মুল টার্গেটে পরিনত হয়। কিন্তু মহাপরিকল্পনাকারি অাল্লাহ ঐ সময়ের অাগেই একজন ইসলামি দাঈ তৈরি করে
রাখেন অাফ্রিকায় যার সামনে দারানোর মতো কোন খ্রিস্টান পন্ডিত তার জীবদ্দশায় ছিলো না। অালহামদুলিল্লাহ।
কিন্তু ইসলাম প্রচারের জন্য বিপুল অর্থ প্রয়োজন! দাঈ নিজেই দরিদ্র!
১৯৮৫ সালের খ্রিস্টানদের পরিকল্পনা সম্পর্কে ওয়াকেবহাল #সৌদি_অারব সরকার সেই দাঈ #অাহমেদ_দিদাতকে সম্পুর্ন অর্থনৈতীক সাপোর্ট দিয়ে এগিয়ে অাসলো। তাকে বলা হলো অর্থ কোনো সমস্যা নয় অাপনি ইসলাম প্রচার করুন। সাথে অনেক ইংরেজি শিক্ষিত দাঈ প্রেরন করলো সৌদি সরকার অাফ্রিকায়।
ফলাফল দাড়ালো, যেসব খ্রিস্টান পন্ডিত অাফ্রিকানদের খ্রিস্টান বানাতে অাসলো তারা নিজেরাই মুসলমান হয়ে গেলো! অালহামদুলিল্লাহ!
১৯৮৫ সালের পরিকল্পনাকারিরা মনে মনে জ্বলে পুরে মরলো কিন্তু সরাসরি প্রকাশ করলো না। তারা বুঝতে পারলো এই সৌদি অারব ইসলামের ক্যান্টনমেন্ট,তাই ইসলামকে ধ্বংশ করতে হলে সৌদিকে ধ্বংশ করতে হবে। কিন্তু কিভাবে? তারা মিডিয়া যন্ত্র হাতে নিয়ে ইসলাম হতে খারিজ হয়ে যাওয়া কিছু দলকে দিয়ে সৌদিকে বদনাম করতে লাগলো।
এবার মুল অালোচনায় অাসি। সৌদি অারবে ৫ ওয়াক্ত নামাজ বাধ্যতামুলক। নারী-পুরুষের হিজাব বাধ্যতামুলক, দেশের সর্বস্তরে বিচার ব্যবস্থা সম্পুর্ন কোরঅান মোতাবেগ হয়ে থাকে। তাহলে সৌদি শান্তির তালিকায় ১২৯ তম কেনো? কোরঅান যে দেশের সংবিধান সেদেশে শান্তি না থাকলে কেয়ামত তো কবেই হয়ে যাওয়ার কথা!
উত্তর খুব সহজ,সৌদি অারব যদি শান্তির তালিকায় টপ লিস্টেড হয় তাহলে মানুষ দলে দলে ইসলাম গ্রহন করবে, কারন মানুষ শান্তি খোজে,শান্তিতে থাকতে চায়। কিন্তু তারা শুখি দেশ হিসেবে অাইসল্যান্ড ও নিউজিল্যান্ড কে দেখাবে কারন তার চায় মানুষ এসব দেশের জীবন-যাপন কে শুখ ভাবুক।
কিন্তু এসব দেশ কি অাসলেই শুখে অাছে?
পরুন অাইসলেন্ডে সমকামীদের জন্য স্বর্গরাজ্যঃ https:// www.twobadtourists.com/ 2016/02/09/ 7-awesome-mostly-gay-reason s-to-visit-iceland/
২০০৯ তে অাইসলেন্ডে পতিতাবৃত্তিকে লিগেল করে অাইন পাশ করা হয়ঃ https:// en.m.wikipedia.org/wiki/ Prostitution_in_Iceland
নিউজিল্যান্ডে সমকামীতাঃ https:// en.m.wikipedia.org/wiki/ LGBT_in_New_Zealand
বৈধ পতিতাবৃত্তির দেশ নিউজিল্যান্ডঃ
https:// en.m.wikipedia.org/wiki/ Prostitution_in_New_Zealand
এগুলো মানে শুখ -শান্তি?
নাকি বলবেন এসব দেশের অর্থনীতি সৌদির চেয়ে শক্তিশালী? তাহলে বলবো সৌদি এসব দেশকে টাকা দিয়ে কিনতে পারবে!
সুধি! সাবধান!
অাপনার মগজে মিডিয়া এসব ঢুকিয়ে দেবার অাগে সাবধান হউন। যখনি মিডিয়া সৌদি অারবকে নিয়ে এবং মুসলমানদের নিয়ে নেতিবাচক ও বিদ্বেষমূলক নিউজ করবে তখনি সাবধান হয়ে যান। অাল্লাহ অামাদের সবাইকে এই মিডিয়া সন্ত্রাসদের হাত থেকে রক্ষা করুন।অামিন।
ইশতিয়াক অাহমেদ
ছবিঃ #গ্লোবাল_ফিনান্স_ম্যাগাজিন কর্তৃক ২০১৮ সালে প্রকাশিত #পৃথিবীর_শান্তিপুর্নদেশ এর তালিকা।
অাইসল্যান্ড ও নিউজিল্যান্ড যথাক্রমে ১ম ও ২য় স্থানে , বাংলাদেশ ৯৩তম স্থানে এবং অালোচ্য #সৌদি_অারব কে ১২৯ তম স্থানে স্থান দেয়া হয়েছে।
গ্লোবাল ফিনান্স ম্যাগাজিন এর মতো প্রতি বছর অনেক ওয়েবসাইট ও ম্যগাজিন এই তালিকা প্রকাশ করে। সেই তালিকাগুলোতে সামান্য রদবদল বাদে শান্তিতে টপ লিস্টেট দেশগুলো এই তালিকার মতোই। মজার ব্যপার হলো এই লিস্টটাতে #সৌদি_অারব কে যেমন ১২৯তম স্থানে স্থন দেয়া হয়েছে তেমন প্রতিটি ওয়েবসাইট ও ম্যাগাজিনে সৌদির অবস্থান প্রায় একই! বড়জোর কয়েকটা সাইটে ৫০ এর নিচে স্থান দেয়া হয়েছে! এবং এসব তালিকায় মুসলিম দেশগুলোর অবস্থান পেছনের কাতারে তবে সৌদির অাগে!
এখন প্রশ্ন হলো মুসলিম দেশগুলোর এমন অবস্থানের কারন কি❓
সুরা মায়েদা অায়াত-১৬ লক্ষ করুনঃ
يَهْدِي بِهِ اللّهُ مَنِ اتَّبَعَ رِضْوَانَهُ سُبُلَ السَّلاَمِ) وَيُخْرِجُهُم مِّنِ الظُّلُمَاتِ إِلَى النُّورِ بِإِذْنِهِ وَيَهْدِيهِمْ إِلَى صِرَاطٍ مُّسْتَقِيمٍ
এর দ্বারা আল্লাহ যারা তাঁর সন্তুষ্টি কামনা করে, তাদেরকে নিরাপত্তার পথ প্রদর্শন করেন এবং তাদেরকে স্বীয় নির্দেশ দ্বারা অন্ধকার থেকে বের করে আলোর দিকে আনয়ন করেন এবং সরল পথে পরিচালনা করেন।
Wherewith Allah guideth all who seek His good pleasure to ways of peace and safety, and leadeth them out of darkness, by His will, unto the light,- guideth them to a path that is straight)
স্পস্টত ইসলামি জীবন বিধানই একমাত্র সঠিক পথ। মানুষকে অন্ধকার থেকে অালোতে অানার একমাত্র মাধ্যম ইসলাম।
"ইসলাম" শব্দটির অর্থই শান্তি। ইসলাম ছারা অন্যকোথাও শান্তি খোজা শুধুই অরণ্যে রোদন। সাময়িক মোহ, স্থায়ি হতাশা ও অবক্ষয় এবং সর্বপরি নিজের ধ্বংশ, এগুলোই ইসলামবিহীন জীবনের প্রাপ্তি।
ইসলাম ব্যক্তি ও সমাজ জীবনে মানুষের শান্তি নিশ্চিত করে।মুসলমান এই শান্তির বাহক।
যদি ধরে নেই মুসলিম দেশগুলোতে ইসলামি মুল্যবোধের দুর্ভিক্ষ চলছে তারপরও কি অমুসলিম দেশগুলোর সাপেক্ষে মুসলিম দেশগুলোতে অধিক শান্তি থাকার কথা নয়?
অাল্লাহ তাঅালা শুখ-শান্তি রাখলেন ইসলামে,অার এই শান্তির তালিকায় মুসলমানদেরই নাম নাই! অথচ অাল্লাহ বলছেন শান্তিতো কেবল ইসলামেই!
তাহলে ব্যপারটা কি দাড়ালো?
অাল্লাহ তাঅালা ভুল(নাউজুবিল্লাহ) বলেছেন? নাকি যারা এই লিস্ট বা পরিসংখ্যান তৈরি করে তারা মিথ্যা বলছে?
স্পস্টত যারা এসব পরিসংখ্যান তৈরি করে তারা মিথ্যুক।
পরিসংখ্যান দুইটি বিষয়ের সমন্বয়ে প্রাপ্ত ফলাফলের ভিত্তিতে হয়। প্রথমটা #পাবলিক_অপিনিয়ন এবং দ্বীতিয়টা বিষয়ভিত্তিক-অর্জন। এসব পরিসংখ্যান এর পাবলিক অপিনিয়ন এ যারা ভোট দেয় তারা বেশিরভাগই অমুসলিম, তাদের কাছে শুখের সংগা অালাদা,তারা প্রচন্ড ইসলাম বিদ্বেষি। অার যারা বিষয়ভিত্তিক-অর্জন এ নাম্বারিং করেন তারাও অমুসলিম,ইসলাম বীদ্বেষি,তাদের কাছেও শুখের সংগা অন্যকিছু।
এবার মুল বিষয় থেকে একটু দুরে নিয়ে যাচ্ছি অাপনাদের।
সম্ভবত ১৯৮৫ সালে সমগ্র বিশ্বের খ্রিস্টান মিশনারিদের এক সম্মেলন হয় এবং সেখানে সিদ্ধান্ত নেয়া হয় ২০০০ সাল নাগাদ বিশ্বের অধিকাংশ মুসলিম অধ্যুশিত দেশগুলোকে খ্রিস্টান অধ্যুশিত করা হবে! এবং এর জন্য অর্থ ও পরিকল্পনা দিয়ে মিশনারিদের পৃথিবীতে ছরিয়ে দেয়া হয়।অাফ্রিকা হয় তাদের প্রধান অাক্রমনস্থল। ইসলাম সম্পর্কে অজ্ঞ তারউপর দারিদ্রের কষাঘাতে জর্জরিত অাফ্রিকানরা সাধারনভাবেই তাদের মুল টার্গেটে পরিনত হয়। কিন্তু মহাপরিকল্পনাকারি অাল্লাহ ঐ সময়ের অাগেই একজন ইসলামি দাঈ তৈরি করে
রাখেন অাফ্রিকায় যার সামনে দারানোর মতো কোন খ্রিস্টান পন্ডিত তার জীবদ্দশায় ছিলো না। অালহামদুলিল্লাহ।
কিন্তু ইসলাম প্রচারের জন্য বিপুল অর্থ প্রয়োজন! দাঈ নিজেই দরিদ্র!
১৯৮৫ সালের খ্রিস্টানদের পরিকল্পনা সম্পর্কে ওয়াকেবহাল #সৌদি_অারব সরকার সেই দাঈ #অাহমেদ_দিদাতকে সম্পুর্ন অর্থনৈতীক সাপোর্ট দিয়ে এগিয়ে অাসলো। তাকে বলা হলো অর্থ কোনো সমস্যা নয় অাপনি ইসলাম প্রচার করুন। সাথে অনেক ইংরেজি শিক্ষিত দাঈ প্রেরন করলো সৌদি সরকার অাফ্রিকায়।
ফলাফল দাড়ালো, যেসব খ্রিস্টান পন্ডিত অাফ্রিকানদের খ্রিস্টান বানাতে অাসলো তারা নিজেরাই মুসলমান হয়ে গেলো! অালহামদুলিল্লাহ!
১৯৮৫ সালের পরিকল্পনাকারিরা মনে মনে জ্বলে পুরে মরলো কিন্তু সরাসরি প্রকাশ করলো না। তারা বুঝতে পারলো এই সৌদি অারব ইসলামের ক্যান্টনমেন্ট,তাই ইসলামকে ধ্বংশ করতে হলে সৌদিকে ধ্বংশ করতে হবে। কিন্তু কিভাবে? তারা মিডিয়া যন্ত্র হাতে নিয়ে ইসলাম হতে খারিজ হয়ে যাওয়া কিছু দলকে দিয়ে সৌদিকে বদনাম করতে লাগলো।
এবার মুল অালোচনায় অাসি। সৌদি অারবে ৫ ওয়াক্ত নামাজ বাধ্যতামুলক। নারী-পুরুষের হিজাব বাধ্যতামুলক, দেশের সর্বস্তরে বিচার ব্যবস্থা সম্পুর্ন কোরঅান মোতাবেগ হয়ে থাকে। তাহলে সৌদি শান্তির তালিকায় ১২৯ তম কেনো? কোরঅান যে দেশের সংবিধান সেদেশে শান্তি না থাকলে কেয়ামত তো কবেই হয়ে যাওয়ার কথা!
উত্তর খুব সহজ,সৌদি অারব যদি শান্তির তালিকায় টপ লিস্টেড হয় তাহলে মানুষ দলে দলে ইসলাম গ্রহন করবে, কারন মানুষ শান্তি খোজে,শান্তিতে থাকতে চায়। কিন্তু তারা শুখি দেশ হিসেবে অাইসল্যান্ড ও নিউজিল্যান্ড কে দেখাবে কারন তার চায় মানুষ এসব দেশের জীবন-যাপন কে শুখ ভাবুক।
কিন্তু এসব দেশ কি অাসলেই শুখে অাছে?
পরুন অাইসলেন্ডে সমকামীদের জন্য স্বর্গরাজ্যঃ https://
২০০৯ তে অাইসলেন্ডে পতিতাবৃত্তিকে লিগেল করে অাইন পাশ করা হয়ঃ https://
নিউজিল্যান্ডে সমকামীতাঃ https://
বৈধ পতিতাবৃত্তির দেশ নিউজিল্যান্ডঃ
https://
এগুলো মানে শুখ -শান্তি?
নাকি বলবেন এসব দেশের অর্থনীতি সৌদির চেয়ে শক্তিশালী? তাহলে বলবো সৌদি এসব দেশকে টাকা দিয়ে কিনতে পারবে!
সুধি! সাবধান!
অাপনার মগজে মিডিয়া এসব ঢুকিয়ে দেবার অাগে সাবধান হউন। যখনি মিডিয়া সৌদি অারবকে নিয়ে এবং মুসলমানদের নিয়ে নেতিবাচক ও বিদ্বেষমূলক নিউজ করবে তখনি সাবধান হয়ে যান। অাল্লাহ অামাদের সবাইকে এই মিডিয়া সন্ত্রাসদের হাত থেকে রক্ষা করুন।অামিন।
ইশতিয়াক অাহমেদ
0 Comments