▌মক্কায় মিসাইল অ্যাটাক!
----------------------------------------
মক্কা মুকাররামাহকে টার্গেট করে ইয়েমেনের হুসী সম্প্রদায়ের মিসাইল অ্যাটাকের ব্যাপারে ইমাম রাবী‘ আল-মাদখালী (হাফিযাহুল্লাহ)’র বক্তব্য
বর্তমান যুগে জারাহ ওয়াত তা‘দীলের ঝাণ্ডাবাহী মুজাহিদ আশ-শাইখুল ‘আল্লামাহ আল-মুহাদ্দিসুল ফাক্বীহ ইমাম রাবী‘ বিন হাদী বিন ‘উমাইর আল-মাদখালী (হাফিযাহুল্লাহ) [জন্ম: ১৩৫১ হি./১৯৩২ খ্রি.] বলেছেন—
“পরম করুণাময় অসীম দয়ালু মহান আল্লাহ’র নামে শুরু করছি। যাবতীয় প্রশংসা আল্লাহ’র জন্য। দয়া ও শান্তি বর্ষিত হোক রাসূলুল্লাহ’র প্রতি এবং তাঁর পরিবার পরিজন, সাহাবীবর্গ ও তাঁর আদর্শ অবলম্বনকারী ব্যক্তিবর্গের ওপর।
অতঃপর: মুসলিমরা অবগত হয়েছে যে, রাফিদ্বী শিয়াদের নিকট কত বড়ো বড়ো ভ্রষ্টতা রয়েছে, যার কোনো হিসাব নেই। সেসব ভ্রষ্টতার অন্যতম হলো—তারা সাহাবীগণ (রাদ্বিয়াল্লাহু ‘আনহুম) ও মুসলিমদেরকে কাফির ফাতওয়া দেয়, সম্মানিত নাবী পরিবারের ক্ষেত্রে বাড়াবাড়ি করে থাকে। আল্লাহ তাঁদেরকে (নাবী পরিবার) রাফিদ্বী শিয়া ও তাদের বাড়াবাড়িমূলক কর্মকাণ্ড থেকে মুক্ত করেছেন।
তাদের বাড়াবাড়ি ও চরমপন্থার অন্তর্ভুক্ত হলো—(নিজেদের) ইমামদের ব্যাপারে তাদের এ কথা বলা যে, তাঁরা গায়েব জানেন এবং বিশ্বজগতের প্রতিটি অণুতে স্বীয় ক্ষমতা প্রয়োগ করতে পারেন! তাহলে রাফিদ্বী শিয়ারা এই বিশ্বজগতে আল্লাহ’র জন্য কী অবশিষ্ট রাখল? এই ক্ষেত্রে তাদের কতই না কুফরি রয়েছে!
বর্তমান সংকটসংকুল সময়ে রাফিদ্বী শিয়ারা মুসলিমদের দেশে—যেমন ইয়েমেন, সিরিয়া প্রভৃতি—ধ্বংসাত্মক যুদ্ধের আগুন প্রজ্বলিত করেছে। যেসব যুদ্ধে তারা লাখো মুসলিমের রক্ত হালাল গণ্য করছে, মুসলিম সন্তানদের নষ্ট করছে, তাদেরকে রাফিদ্বী শিয়া হিসেবে কনভার্ট করছে। ফলে তারা রাফিদ্বীদের সাথে যোগ দিয়েছে, তাদের কুফরি ‘আক্বীদাহর ক্ষেত্রে এবং তাদের পরিবারের লোকজনের রক্তপাত ঘটানোর ক্ষেত্রে।
তারা এসব জঘন্য কাজ করেই ক্ষান্ত হয়নি। বরং তাদের গুপ্ত হিংসা তাদেরকে মক্কা মুকাররমাহ’র দিকে ব্যালেস্টিক মিসাইল নিক্ষেপ করতে প্ররোচিত করেছে। আর তারা এসব করেছে আল্লাহ’র মর্যাদা লঙ্ঘন করার জন্য, যে মর্যাদার প্রতি তারা বিশ্বাস করে না এবং তার কানাকড়ি মূল্যও দেয় না।
মহান আল্লাহ এ ব্যাপারে বলেছেন, وَمَنْ يُرِدْ فِيهِ بِإِلْحَادٍ بِظُلْمٍ نُذِقْهُ مِنْ عَذَابٍ أَلِيمٍ “আর যে ব্যক্তি সীমালঙ্ঘন করে সেখানে (মাসজিদে হারামে) পাপকাজ করতে চায়, তাকে আমি যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি আস্বাদন করাব।” (সূরাহ হাজ্ব: ২৫)
ইতঃপূর্বে এদের পূর্বসূরি ক্বারামিত্বাহ শিয়ারা এই সীমালঙ্ঘন করেছিল। তারা আল্লাহ’র হারাম মাসে ও তাঁর প্রাচীন গৃহে শত শত হাজিকে হত্যা করেছিল, হাজারে আসওয়াদ নিয়ে তাদের সীমালঙ্ঘনমূলক কর্মকাণ্ডের রাষ্ট্র ‘হাজার’ তথা ‘আল-আহসা’ নামক জায়গায় অবস্থিত—তাদের (কথিত) কা‘বার মধ্যে তা স্থাপন করেছিল।
মূলত রাফিদ্বী হুসীদের এই কাজ তাদের পূর্বসূরি নেতৃবর্গ তথা ক্বারামিত্বাহ শিয়াদের স্বপ্নের বাস্তবায়ন। হুসাইন আল-মূসাউয়ী তাঁর ‘লিল্লাহি সুম্মা লিত-তারীখ’ গ্রন্থে (পৃ. ৯১-৯২) খোমেনীর সাথে তার সাক্ষাৎ প্রসঙ্গে আলোচনা করতে গিয়ে বলেছে, “ইমামের (খোমেনী) সাথে এক খাস বৈঠকে থাকা অবস্থায় তিনি আমাকে বললেন, সাইয়্যিদ হুসাইন, ইমামদের—আল্লাহ তাঁদের ওপর দয়া বর্ষণ করুন—অছিয়ত বাস্তবায়নের সময় ঘনিয়ে এসেছে। অচিরেই আমরা নাসিবীদের রক্ত প্রবাহিত করব, তাদের মধ্যে যারা পুরুষ—তাদেরকে হত্যা করব, আর নারীদের বাঁচিয়ে রাখব। আমরা তাদের একজনকেও ছাড়ব না, যে এই শাস্তি থেকে নিষ্কৃতি পাবে। অচিরেই তাদের ধনসম্পদ কেবল নাবী পরিবারের শিয়াদের মালিকানাভুক্ত হবে। আমরা মক্কা-মদিনাকে ভূপৃষ্ঠ থেকে নিশ্চিহ্ন করে দিব। কেননা এ দুই শহর ওয়াহাবীদের আশ্রয়স্থলে পরিণত হয়েছে। অবশ্যই আল্লাহ’র পবিত্র ও বরকমতময় ভূখণ্ড কারবালাই হবে মানুষের নামাজের ক্বিবলাহ (দিক)। এর মাধ্যমে আমরা ইমামগণের (‘আলাইহিমুস সালাম) স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দিব। ইতোমধ্যে আমাদের রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেছে, যে রাষ্ট্রকে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য আমরা দীর্ঘ কয়েক বছর ধরে সংগ্রাম করেছি। এখন কেবল (স্বপ্ন) বাস্তবায়ন করাই বাকি আছে।”
আমি (রাবী‘) বলছি, এটি অসম্ভব নয় যে, হুসীরা ইয়েমেনে তাদের উৎক্ষেপিত বড়ো ফিতনাহ’র মধ্যে মক্কা ও সৌদি আরবের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে, এই নিকৃষ্ট মতাদর্শের কারণে। যে মতাদর্শকে রাফিদ্বী খোমেনী নাবী পরিবারের দিকে সম্পৃক্ত করে থাকে, যা থেকে আল্লাহ তাঁদেরকে মুক্ত ও পবিত্র করেছেন। আর হুসীরা তাদের চেপে রাখা স্বপ্ন বাস্তবায়নের কার্যক্রম চালাচ্ছে, মক্কা-মদিনা ধ্বংস করার মাধ্যমে এবং মূর্তিপূজার স্থান কারবালার দিকে ক্বিবলাহ পরিবর্তন করার মাধ্যমে। যে কারবালাকে খোমেনী অন্যায় ও মিথ্যাচার করে ‘পবিত্র’ বলে আখ্যা দিয়েছে। অথচ একই জায়গায় মক্কা-মদিনার নাম নেওয়ার সময় অত্র স্থান দুটিকে ‘পবিত্র’ বলতে সায় দেয়নি তার অন্তর।
আল্লাহ মুনাফিক্ব রাফিদ্বীদের আশা ও প্রত্যাশাকে ব্যর্থতায় পর্যবসিত করুন, তাদের অপরাধকর্ম থেকে দুই হারামের দেশকে (সৌদি আরব) হেফাজত করুন, ইসলাম ও মুসলিমদেরকে তাদের ওপর বিজয়ী করুন এবং তাদের রাষ্ট্রকে ধ্বংস করুন, যেমনভাবে তিনি তাদের পূর্বসূরি বাত্বিনী ও ক্বারামিত্বাহ শিয়াদের রাষ্ট্র ধ্বংস করেছিলেন। নিশ্চয়ই তিনি দু‘আ কবুলকারী।”
·
তথ্যসূত্র:
http://rabee.net/ar/articles.php?cat=8&id=324।
·
অনুবাদক: মুহাম্মাদ ‘আব্দুল্লাহ মৃধা [ আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআ'লা অনুবাদক'কে উত্তম প্রতিদান দিন। আমীন]
ইছলাহ্
----------------------------------------
মক্কা মুকাররামাহকে টার্গেট করে ইয়েমেনের হুসী সম্প্রদায়ের মিসাইল অ্যাটাকের ব্যাপারে ইমাম রাবী‘ আল-মাদখালী (হাফিযাহুল্লাহ)’র বক্তব্য
বর্তমান যুগে জারাহ ওয়াত তা‘দীলের ঝাণ্ডাবাহী মুজাহিদ আশ-শাইখুল ‘আল্লামাহ আল-মুহাদ্দিসুল ফাক্বীহ ইমাম রাবী‘ বিন হাদী বিন ‘উমাইর আল-মাদখালী (হাফিযাহুল্লাহ) [জন্ম: ১৩৫১ হি./১৯৩২ খ্রি.] বলেছেন—
“পরম করুণাময় অসীম দয়ালু মহান আল্লাহ’র নামে শুরু করছি। যাবতীয় প্রশংসা আল্লাহ’র জন্য। দয়া ও শান্তি বর্ষিত হোক রাসূলুল্লাহ’র প্রতি এবং তাঁর পরিবার পরিজন, সাহাবীবর্গ ও তাঁর আদর্শ অবলম্বনকারী ব্যক্তিবর্গের ওপর।
অতঃপর: মুসলিমরা অবগত হয়েছে যে, রাফিদ্বী শিয়াদের নিকট কত বড়ো বড়ো ভ্রষ্টতা রয়েছে, যার কোনো হিসাব নেই। সেসব ভ্রষ্টতার অন্যতম হলো—তারা সাহাবীগণ (রাদ্বিয়াল্লাহু ‘আনহুম) ও মুসলিমদেরকে কাফির ফাতওয়া দেয়, সম্মানিত নাবী পরিবারের ক্ষেত্রে বাড়াবাড়ি করে থাকে। আল্লাহ তাঁদেরকে (নাবী পরিবার) রাফিদ্বী শিয়া ও তাদের বাড়াবাড়িমূলক কর্মকাণ্ড থেকে মুক্ত করেছেন।
তাদের বাড়াবাড়ি ও চরমপন্থার অন্তর্ভুক্ত হলো—(নিজেদের) ইমামদের ব্যাপারে তাদের এ কথা বলা যে, তাঁরা গায়েব জানেন এবং বিশ্বজগতের প্রতিটি অণুতে স্বীয় ক্ষমতা প্রয়োগ করতে পারেন! তাহলে রাফিদ্বী শিয়ারা এই বিশ্বজগতে আল্লাহ’র জন্য কী অবশিষ্ট রাখল? এই ক্ষেত্রে তাদের কতই না কুফরি রয়েছে!
বর্তমান সংকটসংকুল সময়ে রাফিদ্বী শিয়ারা মুসলিমদের দেশে—যেমন ইয়েমেন, সিরিয়া প্রভৃতি—ধ্বংসাত্মক যুদ্ধের আগুন প্রজ্বলিত করেছে। যেসব যুদ্ধে তারা লাখো মুসলিমের রক্ত হালাল গণ্য করছে, মুসলিম সন্তানদের নষ্ট করছে, তাদেরকে রাফিদ্বী শিয়া হিসেবে কনভার্ট করছে। ফলে তারা রাফিদ্বীদের সাথে যোগ দিয়েছে, তাদের কুফরি ‘আক্বীদাহর ক্ষেত্রে এবং তাদের পরিবারের লোকজনের রক্তপাত ঘটানোর ক্ষেত্রে।
তারা এসব জঘন্য কাজ করেই ক্ষান্ত হয়নি। বরং তাদের গুপ্ত হিংসা তাদেরকে মক্কা মুকাররমাহ’র দিকে ব্যালেস্টিক মিসাইল নিক্ষেপ করতে প্ররোচিত করেছে। আর তারা এসব করেছে আল্লাহ’র মর্যাদা লঙ্ঘন করার জন্য, যে মর্যাদার প্রতি তারা বিশ্বাস করে না এবং তার কানাকড়ি মূল্যও দেয় না।
মহান আল্লাহ এ ব্যাপারে বলেছেন, وَمَنْ يُرِدْ فِيهِ بِإِلْحَادٍ بِظُلْمٍ نُذِقْهُ مِنْ عَذَابٍ أَلِيمٍ “আর যে ব্যক্তি সীমালঙ্ঘন করে সেখানে (মাসজিদে হারামে) পাপকাজ করতে চায়, তাকে আমি যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি আস্বাদন করাব।” (সূরাহ হাজ্ব: ২৫)
ইতঃপূর্বে এদের পূর্বসূরি ক্বারামিত্বাহ শিয়ারা এই সীমালঙ্ঘন করেছিল। তারা আল্লাহ’র হারাম মাসে ও তাঁর প্রাচীন গৃহে শত শত হাজিকে হত্যা করেছিল, হাজারে আসওয়াদ নিয়ে তাদের সীমালঙ্ঘনমূলক কর্মকাণ্ডের রাষ্ট্র ‘হাজার’ তথা ‘আল-আহসা’ নামক জায়গায় অবস্থিত—তাদের (কথিত) কা‘বার মধ্যে তা স্থাপন করেছিল।
মূলত রাফিদ্বী হুসীদের এই কাজ তাদের পূর্বসূরি নেতৃবর্গ তথা ক্বারামিত্বাহ শিয়াদের স্বপ্নের বাস্তবায়ন। হুসাইন আল-মূসাউয়ী তাঁর ‘লিল্লাহি সুম্মা লিত-তারীখ’ গ্রন্থে (পৃ. ৯১-৯২) খোমেনীর সাথে তার সাক্ষাৎ প্রসঙ্গে আলোচনা করতে গিয়ে বলেছে, “ইমামের (খোমেনী) সাথে এক খাস বৈঠকে থাকা অবস্থায় তিনি আমাকে বললেন, সাইয়্যিদ হুসাইন, ইমামদের—আল্লাহ তাঁদের ওপর দয়া বর্ষণ করুন—অছিয়ত বাস্তবায়নের সময় ঘনিয়ে এসেছে। অচিরেই আমরা নাসিবীদের রক্ত প্রবাহিত করব, তাদের মধ্যে যারা পুরুষ—তাদেরকে হত্যা করব, আর নারীদের বাঁচিয়ে রাখব। আমরা তাদের একজনকেও ছাড়ব না, যে এই শাস্তি থেকে নিষ্কৃতি পাবে। অচিরেই তাদের ধনসম্পদ কেবল নাবী পরিবারের শিয়াদের মালিকানাভুক্ত হবে। আমরা মক্কা-মদিনাকে ভূপৃষ্ঠ থেকে নিশ্চিহ্ন করে দিব। কেননা এ দুই শহর ওয়াহাবীদের আশ্রয়স্থলে পরিণত হয়েছে। অবশ্যই আল্লাহ’র পবিত্র ও বরকমতময় ভূখণ্ড কারবালাই হবে মানুষের নামাজের ক্বিবলাহ (দিক)। এর মাধ্যমে আমরা ইমামগণের (‘আলাইহিমুস সালাম) স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দিব। ইতোমধ্যে আমাদের রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেছে, যে রাষ্ট্রকে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য আমরা দীর্ঘ কয়েক বছর ধরে সংগ্রাম করেছি। এখন কেবল (স্বপ্ন) বাস্তবায়ন করাই বাকি আছে।”
আমি (রাবী‘) বলছি, এটি অসম্ভব নয় যে, হুসীরা ইয়েমেনে তাদের উৎক্ষেপিত বড়ো ফিতনাহ’র মধ্যে মক্কা ও সৌদি আরবের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে, এই নিকৃষ্ট মতাদর্শের কারণে। যে মতাদর্শকে রাফিদ্বী খোমেনী নাবী পরিবারের দিকে সম্পৃক্ত করে থাকে, যা থেকে আল্লাহ তাঁদেরকে মুক্ত ও পবিত্র করেছেন। আর হুসীরা তাদের চেপে রাখা স্বপ্ন বাস্তবায়নের কার্যক্রম চালাচ্ছে, মক্কা-মদিনা ধ্বংস করার মাধ্যমে এবং মূর্তিপূজার স্থান কারবালার দিকে ক্বিবলাহ পরিবর্তন করার মাধ্যমে। যে কারবালাকে খোমেনী অন্যায় ও মিথ্যাচার করে ‘পবিত্র’ বলে আখ্যা দিয়েছে। অথচ একই জায়গায় মক্কা-মদিনার নাম নেওয়ার সময় অত্র স্থান দুটিকে ‘পবিত্র’ বলতে সায় দেয়নি তার অন্তর।
আল্লাহ মুনাফিক্ব রাফিদ্বীদের আশা ও প্রত্যাশাকে ব্যর্থতায় পর্যবসিত করুন, তাদের অপরাধকর্ম থেকে দুই হারামের দেশকে (সৌদি আরব) হেফাজত করুন, ইসলাম ও মুসলিমদেরকে তাদের ওপর বিজয়ী করুন এবং তাদের রাষ্ট্রকে ধ্বংস করুন, যেমনভাবে তিনি তাদের পূর্বসূরি বাত্বিনী ও ক্বারামিত্বাহ শিয়াদের রাষ্ট্র ধ্বংস করেছিলেন। নিশ্চয়ই তিনি দু‘আ কবুলকারী।”
·
তথ্যসূত্র:
http://rabee.net/ar/articles.php?cat=8&id=324।
·
অনুবাদক: মুহাম্মাদ ‘আব্দুল্লাহ মৃধা [ আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআ'লা অনুবাদক'কে উত্তম প্রতিদান দিন। আমীন]
ইছলাহ্
0 Comments