Subscribe Us

হে পথিক ভবিষ্যৎ বলে কিছু নাই ,আসোল ভবিষ্যৎ হলো পরোকাল

এক ব্যাক্তি নিজদেশে রোযা শুরু করলো,তারপর অন্য দেশে ভ্রমন করার জন্য গেল।



ইউসুফ চেম্বার to ডাঃ জাকির নায়েক- এক ব্যাক্তি নিজদেশে রোযা শুরু করলো,তারপর অন্য দেশে ভ্রমন করার জন্য গেল।দ্বিতীয় দেশে তার দুদিন পরে মাস শুরু হবে।এ অবস্থায় সে কি করবে ? কারন ভ্রমনরত দেশের হিসাবে রোজা করলে তার রোজা, ৩১/৩২ টা হয়ে যাবে।

ইউসুফ চেম্বার to ডাঃ জাকির নায়েক- এক ব্যাক্তি নিজদেশে রোযা শুরু করলো,তারপর অন্য দেশে ভ্রমন করার জন্য গেল।দ্বিতীয় দেশে তার দুদিন পরে মাস শুরু হবে।এ অবস্থায় সে কি করবে ? কারন ভ্রমনরত দেশের হিসাবে রোজা করলে তার রোজা, ৩১/৩২ টা হয়ে যাবে।
#          মুহাম্মাদ(সঃ)  বলেছেন, ‘তোমরা যখন নূতন চাদ দেখবে, তখন রোযা রাখবে এবং নূতন দেখলে রোযা  ছাড়বে’।     বুখারী ১৯০৭,১৯০৯
#         “ রোযা ঐদিনে আরম্ভ হবে যেদিন সকলে রোযা রাখবে, আর ঐদিন রোযা ভাংগবে ,যেদিন সকলে ভাঙ্গবে এবং কুরবানী করতে হবে ঐদিনে যেদিন সকলে কুরবানি করে”।     তিরমিযী-৬৯৭

এখানে  সংঘবদ্ধ  ভাবে  রোযা পালন করতে বলা হয়েছে। একাকী করতে বলা হয়নি। সুতরাং  কোন ব্যাক্তিকে  রোযার জন্য ভ্রমনকালীন দেশের নিয়ম অনুসরন করতে হবে, যদিও তাকে ২/৩ টা  রোযা বেশী রাখতে হবে। যদি ভ্রমনকালীন দেশে রোজা  আগে আরম্ভ হয়, তাহলে তাকে তাদের সাথে  ঈদ করতে হবে। যদিও তার রোজা হয়তো ২৮টা। ঈদের পরে  তাকে অবশ্যই ১/২ টা রোজা রাখতে হবে। কারন রোজা কখনও  ২৮ টা হয়না। সুতরাং তাকে দুইটা রোজা ক্ষতিপূরন দিতে হবে।

Post a Comment

0 Comments