Subscribe Us

হে পথিক ভবিষ্যৎ বলে কিছু নাই ,আসোল ভবিষ্যৎ হলো পরোকাল

ইমাম আবু দাঊদ (রহঃ)-এর সংক্ষিপ্ত জীবনী


ইমাম আবু দাউদ (রহঃ) ইলমে হাদীসের সুবিশাল পরিমণ্ডলের এক উজ্জ্বল নক্ষত্র। হাদীসশাস্ত্রে অবদানের জন্য যে ক’জন মনীষী স্মরণীয় হয়ে আছেন তিনি তাঁদের অন্যতম। তিনি একজন ইমাম, শায়খুস সুন্নাহ, প্রথম সারির হাফিয ও উঁচ্চ মযাদা সম্পন্ন ব্যক্তি।
জন্ম ও বংশ :নাম সুলায়মান, কুনিয়াত আবু দাউদ। পিতার নাম আশাআস। তাঁর পুরো নাম আবু দাউদ সুলায়মান ইবনুল আশ’আস ইবনু শাদ্দাদ ইবনু আমর ইবনু ‘আমি। তাকে সুলায়মান ইবনুল আশ’আস ইবনু ইসহাকু আল-আসাদী আল-সিজিস্তানীও বলা হয়। ইমাম আবু দাউদ ২০২ হিজরী মোতাবেক ৮১৭ খ্রিষ্টাব্দে কান্দাহার ও চিশতের নিকটবর্তী সিজিস্তানে জন্ম গ্রহণ করেন।
শিক্ষা জীবন :
তাঁর প্রাথমিক শিক্ষা জীবন স্মপর্কে জানা যায় না। সম্ভবত তিনি নিজ গ্রামেই প্রাথমিক শিক্ষা লাভ করেন। ইমাম আবু দাউদের বয়স যখন দশ বছর তখন তিনি নিশাপুরের একটি মাদরাসায় ভর্তি হন এবং সেখানেই তিনি প্রখ্যাত মুহাদিস ইবনু আসলামের নিকট হাদীসশাস্ত্র অধ্যয়ন করেন। অতঃপর তিনি হাদীসে উচ্চ শিক্ষা লাভের জন্য মিশর, সিরিয়া, হিজাজ, ইরাক, খুরাসান প্রভৃতি বিখ্যাত হাদীস গবেষণা কেন্দ্র সমূহে ভ্রমণ করেন এবং তদানিন্তন সুবিখ্যাত মুদাদ্দিসগণের নিকট হাদীস শ্রবণ ও সংগ্রহ করেন।
চরিত্র :
ইমাম আবু দাউদ ছিলেন ইবাদাতগুযার, পরহেযগার, যাহিদ ও ন্যায়পরায়ণ লোক। দুনিয়ার ভোগ বিলাসের প্রতি তাঁর কোন মোহ ছিল না। ইমাম ইবনু দাসাহ উল্লেখ করেন যে, ইমাম আবু দাউদের জামার একটি হাতা প্রশস্ত ও একটি হাত সংকৃর্ণ ছিল। এর কারণ জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বলেন, যে হাতাটি প্রশস্ত তার মধ্যে আমি লিখিত হাদীসগুলো রেখে দেই এবং যে সংকৃর্ণ হাতার মধ্যে এ জাতীয় কিছুই নেই।
ইমাম আবু দাউদ সম্পর্কে মন্তব্য :
১। মূসা ইবনু হারুন বলেনঃ ইমাম আবু দাউদ দুনিয়াতে হাদীসের খিদমাতের জন্য এবং অখিরাতে জান্নাত লাভের জন্য সৃষ্টি হয়েছেন। আমি তাঁর থেকে উত্তম ব্যক্তি দেখিনি ।
২। ইমাম হাকিম বলেনঃ নিঃসন্দেহে ইমাম আবু দাউদ তাঁর সমসাময়িক মুহাদ্দিসগণের মধ্যে শ্রেষ্ঠ ছিলেন। তাঁর এই শ্রেষ্ঠত্ব ছিল নিরংকুশ ও অপ্রতিদ্বন্দ্বী ।
৩। ইমাম যাহাবী বলেনঃ ইমাম আবু দাউদ হাদীসের ইমাম হওয়ার পাশাপাশি একজন বড় মাপের ফাক্বীহ ছিলেন। তাঁর কিতাবই এর প্রমাণ বহণ করে।
৪। হাফিয আবু আবদুল্লাহ ইবনু মানদাহ বলেন যাঁরা হাদীস বর্ণনা করে তন্মধ্যকার দোষযুক্ত হাদীসগুলো থেকে প্রমাণযোগ্য হাদীসগুলোকে এবং ভুল থেকে শুদ্ধকে পৃথক করেছেন, তাঁরা হচ্ছেন চারজনঃ বুখারী, মুসলিম, আবু দাউদ ও নাসায়ী।
৫। ইবরাহীম ইবনু ইসহাক্ব বলেনঃ ইমাম আবু দাউদের জন্য হাদীসকে নরম ও সহজ করে দেয়া হয়েছিল ঠিক যেমনিভাবে নরম ও সহজ করে দেয়া হয়েছিল দাউদ নাবীর জন্য লৌহকে ।
৬। মাসলামাহ ইবনু ক্বানিম বলেনঃ আবু দাউদ ছিলেন নির্ভরযোগ্য, যাহিদ, হাদীস সম্পর্কে সম্যক অবগত এবং এ বিষয়ে তাঁর যুগের ইমাম ।
৭। আর-রাযী বলেনঃ আমি তাঁকে বাগদাদে দেখেছি। তিনি আমার পিতার কাছে আসতেন। তিনি একজন বিশ্বস্ত ব্যক্তি ছিলেন।
৮। ঐতিহাসিক ইবনু তাগরিদী বলেনঃ তিনি ছিরেন হাদীসের হাফিয, সমালোচক, সুক্ষাতিসুক্ষ ক্রটি সম্পর্কে অবহিত আল্লাহভীরু এক মহান ব্যক্তি।
শিক্ষকগণ :
বিভিন্নদেশ ও শহরে ইমাম আবু দাউদের শিক্ষকের সংখ্যা অসংখ্য। তিনি উঁচু মাপের বহু মুহাদ্দিসের কাছে হাদীস শিক্ষা, সংগ্রহ ও শ্রবণ করেছেন। তন্মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছেন মাক্বাহতে কা’নাবী, সুলায়মান ইবনু হারব, বাসরাহয় মুসলিম ইবনু ইবরাহীম, ‘আবদুল্লাহ ইবনু রাজা, আবুল ওয়ালীদ তায়ালিসি, মূসা ইবনু ইসমাঈল ও তাঁদের সমপর্যায়ের মুহাদ্দিসগণ হতে, কূফা শহরে হাসান ইবনু রবীঈ বুরানী, আহমাদ ইবনু ইউনূস ও একটি দল হতে, হালবে আবু তাওবাহ আর-রাবী’ ইবনু নাফি’ হতে, বাহরাইনে আবু জা’ফার নুফাইলী, আহমাদ ইবনু আবু শু’আইব ও আরো অনেকের কাছ থেকে, হিমসে হাইওয়াতাহ ইবনু শুরাইহ, ইয়াযীদ ইবনু ‘আবদে রাব্বী হতে, দামিস্কে সাফওয়ান ইবনু সালিহ ও হিশাম ইবনু আম্মার হতে, খুরাসানে ইসহাক্ব ইবনু রাহওয়াইহি ও তাঁর সমপর্যায়ের ব্যক্তিদের থেকে, বাগদাদে আহমাদ ইবনু হাম্বাল ও তাঁর সমপর্যায়ের মুহাদ্দিস হতে, বালখাতে কুতাইবাহ ইবনু সাবীদ হতে, মিসরে আহমাদ ইবনু সালিহ ও অন্যদের থেকে। এছাড়াও ইবরাহীম ইবনু বাশমার, ইবরাহীম ইবনু মূসা আর-অপররা, আলী ইবনুল মাদীনী, হাকাম ইবনু মূসা, সাঈদ ইবনু মানসূর, সাহল ইবনু বাক্কার, ‘আবদুর রহমান ইবনুল মুবারক আবু-আয়শী, আবদুস সারাম ইবনু মুত্ত্বাহহার, মুহাম্মদ ইবনু কাসীর, মু’আয ইবনু আসাদ, আলী ইবনুল জা’দ, খালফ ইবনু হিশাম, আমর ইবনু ‘আওন, ইয়াহইয়া ইবনু মাঈন ও অন্যান্য ইমামগণ।
ছাত্রবৃন্দ :
ইমাম আবু দাউদের ছাত্র সংখ্যাও অসংখ্য। তন্মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন- ইমাম আবু ঈসা তিরমিযী, আন-নাসায়ী, আবু আওয়ানাহ, আবু হামিদ আহমাদ ইবনু জাফার আশ’আরী আসবাহানী, আবূ ‘আমর আহমাদ ইবনু আলী ইবনু হাসান বাসরী, আহমাদ ইবনু মুহাম্মাদ খাল্লাল ফাক্বীহ, ইসহাক্ব ইবনু মূসা রমলী, ইসমাঈল ইবনু সাফফার, হুসাইন ইবনু ইদরীস আল-হারুবী, যাকারিয়্যাহ ইবনু ইয়াহইয়া সাজী, আবু বাকর ইবনু দুনয়া, আবু দাউদের পুত্র আবু বাকর, মুহাম্মাদ ইবনু জা’ফার ফিরয়াবী, আবূ বিশর দুলাবী, আবু ‘আলী মুহাম্মাদ ইবনু আহমাদ লু’লুয়ী, মুহাম্মাদ ইবনু রাজ বাসরী, আবূ সালিম মুহাম্মাদ ইবনু সাঈদ আদামী, মুহাম্মাদ ইবনু মুনযির, উসামাহ মুহাম্মাদ ইবনু ‘আবদুল মালিক, হাসান ইবনু ‘আবদুল্লাহ, মুহাম্মাদ ইবনু ইয়াহইয়া মরদাস, আবু বাকর মুহাম্মাদ ইবনু ইয়াহইয়া প্রমূখ।
ইমাম আবু দাউদ সূত্রে যাঁরা সুনান গ্রন্থখানি বর্ণনা করেছেনঃ
ইমাম আবু দাউদের নিকট হতে তাঁর এ গ্রন্থখানি ধারাবাহিক সূত্র পরম্পরায় প্রায় নয়-দশজন বড় বড় মুহাদিস কর্তৃক বর্ণিত হয়েছে- (মুকুদ্দামাহ গায়াতুল মাক্বসুদ)। যেমনঃ
১। আবু ত্বাইয়্যিব আহমাদ ইবনু ইবরাহীম আশনানী বাগদাদী।
২। আবু আমর আহমাদ ইবনু আলী ইবনু হাসান বাসরী।
৩। আবু সাউদ ইবনুল আ’রাবী ।
৪। আরী ইবনুল হাসান ইবনুল আবদ আল-আনসারী।
৫। আবু আলী মুহাম্মাদ ইবনু আহমাদ লু’লুয়ী ।
৬ মুহাম্মাদ ইবনু বাকর দাসাহ।
৭। আবু উসামাহ মুহাম্মাদ ইবনু আবদুল মালিক। এছাড়াও অন্যরা।
ইমাম আবু দাউদের রচিত গ্রন্থাবলীঃ
ইমাম আবু দাউদ বহু মূল্যবান গ্রন্থাবলী রচনা করেছেন। তন্মেধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছেঃ
১। ইবতিদাউল ওয়াহী।
২। আখবারুল খাওয়ারিজ।
৩। আ’লামুন নাবুয়্যাহ ।
৪। কিতাবু মা তাফাররাদা বিহী আহলুল আমসার।
৫। আদ-দু’আ।
৬। আয-যুহদ।
৭। কিতাবুস সুনান। যা ছয়টি প্রসিদ্ধ হাদীস গ্রন্থের একটি।
৮। কিতাবু ফাযায়িলে আনসার।
৯। আর রাদ্দু ‘আলাল ক্বাদরিয়্যাহ।
১০। আল-মারাসীল।
১১। আল-মাসায়িল।
১২। মুসনাদে মালিক ইবনু আনাস।
১৩। নাসিখ ওয়াল মানসূখ।
১৪ । মারিফাতুল আওকাত।
মৃত্যঃ ইলমে হাদীসের এ মহান ব্যক্তি ২৭৫ হিজরী সালের ১৬ শাওয়াল ৭৩ বছর বয়সে বাসরাহ নগরে ইন্তিকাল করেন।
সুনান আবু দাউদের ব্যাখ্যা গ্রন্থাবলীঃ
সুনান আবু দাউদের অনেকগুলো ব্যাখ্যা গ্রন্থ রচিত হয়েছে। তন্মধ্যে প্রসিদ্ধ কয়েকটি গ্রন্থ হচ্ছেঃ
১। ইমাম খাত্তাবীর মা’আলিমুস সুনান।
২। শামসুল হাক্ব ‘আযীমাবাদীর ‘আওনুল মা’বুদ।
৩। বাজলুল মাজহুদ ফী হাল্লি আবু দাউদ। এছাড়াও অন্যান্য।
সুনান আবু দাউদ গ্রন্থটির বৈশিষ্ট্য ও গ্রহণযোগ্যতাঃ
ইমাম আবু দাউদ (রহঃ)-এর সুনান গ্রন্থ স্বীয় বৈশিষ্ট্যে সমুজ্জ্বল। গ্রন্থখানির উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য হচ্ছেঃ এটি একটি সুনান গ্রন্থ। এতে শারী’আতের হুকুম-আহকাম এবং ব্যবহারিক জীবনের প্রয়োজনীয় নিয়ম-নীতি সম্পর্কিত হাদীস সমূহ রয়েছে এবং গ্রন্থটি ইমাম আবু দাউদ ফিক্বাহ কিতাবের ন্যায় অধ্যায় ও অনুচ্ছেদ সাজিয়েছেন এবং ফিক্বাহর দৃষ্টিভঙ্গিতে হাদীসসমূহ চয়ন করেছেন। তাইতো ফিকাহবিদগণ বলেছেনঃ “একজন মুজতাহিদের পক্ষে ফিক্বাহর মাসআলাহ বের করার জন্য আল্লাহর কিতাব কুরআন মাজীদের পরে এই সুনানে আবু দাউদ গ্রন্থই যথেষ্ট”-(আল-হাদীসুল মুহাদিসুন, পৃঃ ৪১১)।
ইমাম আবু দাউদ পাঁচ লক্ষ হাদীস থেকে অত্যধিক যাচাই বাছাই করে মাত্র প্রায় পাঁচ হাজার হাদীস এতে স্থান দিয়েছেন। তিনি নিজেই বলেছেন: “আমি রসূলুল্লাহ (সা.)-এর ৫ লক্ষ হাদীস লিপিবদ্ধ করেছিলাম। তার মধ্য থেকে যাচাই বাছাই করে মনোনীত হাদীস এ গ্রন্থে সন্নিবেশিত করেছি। এ গ্রন্থে সুলাসিয়ত অৰ্থাৎ সাহাবীর স্তর থেকে তাঁর পযন্ত তিনজন বর্ণনাকারী বিশিষ্ট অনেকগুলো হাদীস রয়েছে। ইমাম আবু দাউদ গ্রন্থটিতে সন্নিবেশিত হাদীসসমূহ ভিন্ন ভিন্ন শিরোনামে উপস্থাপন করেছেন এবং বর্ণিত হাদীস ও তার সানাদ সম্পর্কে আপত্তিকর কিছু দেখতে “ইমাম আবু দাউদ বলেছেন” বলে মন্তব্য পেশ করেছেন। এ গ্রন্থখানি সর্বজনগ্রাহ্য সংকলনের মর্যাদা অর্জন করেছে। এ সম্পর্কে স্বয়ং ইমাম আবু দাউদ (রহঃ) বলেনঃ “জনগন কর্তৃক সর্বসম্মতভাবে পরিত্যক্ত কোন হাদীসই আমি এতে উদ্ধৃত করি নাই”- (দেখুন, খাত্তাবীর মুকাদ্দামাহ মা’আলিমুস সুনান, পৃঃ ১৭)।
সর্বোপরি এটি বিজ্ঞ মুহাদিস ও মণীষীগণের নিকট সমধিক গ্রহণযোগ্য একটি গ্রন্থ। ইমাম আবু দাউদ গ্রন্থ সংকলন সমাপ্ত করার পর তাঁর উস্তাদ ইমাম আহমাদ ইবনু হাম্বালের সম্মুখে উপস্থাপিত করলে ইমাম আহমাদ গ্রন্থখানিকে খুবই পছন্দ করেন এবং একে একটি উত্তম হাদীস গ্রন্থ আখ্যায়িত করে প্রশংসা করেন- (তাযকিরাতুল হুফফায, মুনযিরীর মুকাদ্দামাহ তালখীস, পৃঃ ৫)। ইমাম আবু দাউদে ছাত্র হাফিয মুহামআদ ইবনু মাখরাস দুয়ারী (মৃত ৩৩১হিঃ) বলেনঃ “ইমাম আবু দাউদ যখন সুনান গ্রন্থখানি প্রণয়ন সম্পন্ন করলেন এবং তা লোকদের পাঠ করে শুনালেন, তখনি তা মুহাদিসগণের নিকট (কুরআনের মতই) অনুসরণীয় গ্রন্থ হয়ে গেল”- (তাহযীবুত তাহযীব)।
হাফিয আবু জা’ফর ইবনু যুবাইর গরনাতী বলেনঃ “ফিক্বাহ সম্পকিত হাদীসসমূহ সামগ্রিক ও নিরংকুশভাবে সংকলিত হওয়ার কারণে সুনান আবু দাউদের যে বিশেষত্ব, তা সিহাহ সিত্তার অপর কোন গ্রন্থেরই নেই”- (তাদরীবুর রাবী, পৃঃ ৫৬)।
ইমাম গাযযালী (রহঃ) বলেনঃ “হাদীসের মধ্যে এই একখানি গ্রন্থই মুজতাহিদের জন্য যথেষ্ট”- (সাখাবীর ফাতহুল মুগীস, পৃঃ ২৮)। মুহাদ্দিস যাকারিয়া সাজী বলেনঃ “ইসলামের মূল হচ্ছে আল্লাহর কিতাব, আর ইসলামের ফরমান হচ্ছে সুনানে আবু দাউদ”- (ইবনু ত্বাহিরের শুরুতুল আয়িম্মাহ, পৃঃ ১৭)।
ইমাম খাত্তাবী বলেনঃ “আবু দাউদের সুনান গ্রন্থ একটি মর্যাদাপূর্ণ গ্রন্থ। ইলমে দীন সম্পর্কে এর সমতুল্য কোন গ্রন্থ রচিত হয়নি”। মূলতঃ এ সুনান গ্রন্থখানি ইমাম আবু দাউদ (রহঃ)-কে হাদীসশাস্ত্রে অসাধারণ সম্মানের আসনে সমাসীন করেছে।
সূত্র: আলবানী একাডেমী থেকে প্রকশিত সুনান আবু দাউদ হতে সংকলিত
  https://rasikulindia.blogspot.com আপনি চাইলে -Whatapps-Facebook-Twitter-ব্লগ- আপনার বন্ধুদের Email Address সহ অন্য Social Networking-ওয়েবসাইটে শেয়ার করতে পারেন-মানবতার মুক্তির লক্ষ্যে ইসলামের আলো ছড়িয়ে দিন। "কেউ হেদায়েতের দিকে আহবান করলে যতজন তার অনুসরণ করবে প্রত্যেকের সমান সওয়াবের অধিকারী সে হবে, তবে যারা অনুসরণ করেছে তাদের সওয়াবে কোন কমতি হবেনা" [সহীহ্ মুসলিম: ২৬৭৪]-:-admin by rasikul islam নিয়মিত আপডেট পেতে ভিজিটকরুন -এই ওয়েবসাইটে -https://sarolpoth.blogspot.com/(জানা অজানা ইসলামিক জ্ঞান পেতে runing update)<> -https://rasikulindia.blogspot.com (ইসলামিক বিশুদ্ধ শুধু বই পেতে, পড়তে ও ডাউনলোড করতে পারবেন). Main Websaite-  https://rasikulindia.blogspot.comesoislamerpothecholi.in , comming soon my best world websaite

Post a Comment

0 Comments