🔴ইসলাম প্রচারে সৌদি সরকারের ভূমিকা।
➖➖➖➖➖➖🇸🇦➖➖➖➖➖➖
⭕প্রারম্ভিকা:
➡ সৌদি আরব। নামটি কর্ণকুহরে প্রবিষ্ট হতেই, স্মৃতিপটে ভেসে উঠে ইসলাম প্রচারে রাসূল সাঃ এর বীরত্বপূর্ণ আত্মত্যাগের কড়চা। বাংলায় প্রবাদ বাক্য আছেঃ
"মূল যেদিকে যায়, শাখা- প্রশাখা
সেদিকেই যায়।
উক্ত প্রবাদই প্রতিফলিত হচ্ছে ইসলাম প্রচারে উদারহস্ত সৌদি সরকারের মাঝে। তাদের অক্লান্ত পরিশ্রম ও রকমারি অবদনে বিশ্বব্যাপী ইসলামের দ্বৈরথ আজ প্রবল আকার ধারণ করেছে। নিম্নে ইসলাম প্রচারে সৌদি সরকারের কিছু ভূমিকা তুলে ধরা হলোঃ
⭕আধুনিক সৌদি আরব পরিচিতিঃ
➡বর্তমান আরব উপদ্বীপ এক সময় তুর্কিরা শাসন করতো। অতপর আব্দুল আযীয বিন সউদ ১৯০২ সালে রিয়াদ, ১৯২২ সালে নাজদ এবং ১৯২৫ সালে হেজায দখল করেন।অতপর তিনি এই অঞ্চলগুলো নিয়ে ১৯৩২ সালে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করেন। যার নাম রাখেন " Kingdom of Sawdi Arabia" যার আয়তন :২২ লক্ষ ৫০ হাজার বর্গ কিলোমিটার । যার জনসংখ্যাঃ প্রায়৩ কোটি ২২ লক্ষ ।
⭕ বিনামূল্যে মুসহাফ বিতরণ করে বিশ্বব্যাপী ইসলাম প্রচার:
➡১৪০৩ হিজরী মোতাবেক ১৯৮৫ সালে মদীনাতে তাবুক রোডের পাশে ২ লাখ ৩০ হাজার বর্গমিটার জমি নিয়ে নির্মিত হয় “বাদশাহ ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স”।
এ কমপ্লেক্স শুরু থেকে অদ্যাবধি প্রায় ১৫ কোটির অধিক কুরআন এবং লক্ষ লক্ষ কপি অডিও ক্যাসেট বিতরণ করছে এবং বাংলাসহ পৃথিবীর প্রধান ৫৭ টি ভাষায় প্রকাশ করত: বিশ্বের বিভিন্ন মুসলিম দেশে ইসলাম প্রচারের জন্য এই সংস্থা থেকে বছরে ৭০ লক্ষ কপি কুরআন ছাপানো হয়।
⭕ ইসলামের মূলকেন্দ্র মসজিদ নির্মাণ:
১]ইসলাম প্রচারে সৌদি সরকারের বহুমুখী পদক্ষেপ রয়েছে তার মধ্যে অন্যতম মসজিদ নির্মাণ।
২]যেমন: বসনিয়া - হার্জেগোভিনা মুসলমানদের সৌদি সরকার ৬০০ টি মসজিদ তৈরি করে দেয়।
৩]জার্মানি রিফিউজিদের জন্য ২০০ মিলিয়ন ডলার দিয়ে ২০০ টি মসজিদ তৈরী করে দেয়।
৪] সুইজারল্যান্ডের জেনেভাতে ইউরোপের সর্ববৃহৎ মসজিদ তৈরি করে দেয়,ব্যয় হয় ১৬ মিলিয়ন রিয়াল।
৫] আর সম্প্রতি বাংলাদেশে ৫৬০ মসজিদ নির্মাণের কার্যক্রম শুরু হওয়ার পাশাপাশি সৌদি সরকারের নামে বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ মসজিদ তৈরি হতে যাচ্ছে; যার জন্য তারা ১৫ মিলিয়ন ডলার বরাদ্দ করেছে। তাদের এই নিরলস প্রচেষ্টা ইসলাম প্রচারে অনুপ ভূমিকা পালন করছে।
⭕ ইসলামী সংস্থা ও বিনামূল্যে বই বিতরণ:
➡মুসলিম ও আরব বিশ্বের মধ্যে সংহতি প্রতিষ্ঠা এবং বিশ্বব্যাপী ইসলামের দাওয়াত প্রচারের জন্য সৌদি আরব জাতীয় ও আন্তর্জাতিক মানের কয়েকটি সংস্থা প্রতিষ্ঠা করেছে। তা হলো: OIC , WAMY,IIRO, রাবেতা আল-আলম আল-ইসলামী, বাদশাহ ফয়সাল ফাউন্ডেশন, বাদশাহ ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স। আর দাঈদের মাধ্যমে বিশ্বের দিক - দিগন্তে বিনামূল্যে বই বিতরণ করে যাচ্ছে।
⭕ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা ও শিক্ষাবৃত্তি প্রদান:
➡বহির্বিশ্বে বিভিন্ন মুসলিম জনগোষ্ঠীর শিশু ও যুবকদের জন্য ইসলামী ও আরবি শিক্ষার সুযোগ করার পাশাপাশি প্রতিষ্ঠিত মসজিদ ও ইসলামী কেন্দ্রসমূহকে বিদ্যালয় হিসেবে ব্যাবহার করছে। উত্তর আমেরিকা ও ইউরোপের প্রধান বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ইসলামী শিক্ষা বিভাগ এবং মস্কোতে ইসলামী বিভাগ প্রতিষ্ঠা করেছে। তন্মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলোঃ
➡:- হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘ল’ স্কুল
➡, ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়,
➡ লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়।
➡অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়।
এছাড়া সৌদি সংখ্যালঘু মুসলিম ছাত্রদের জন্য শিক্ষাবৃত্তির ব্যবস্থা করত: সৌদির বিভিন্ন বিশ্ববদ্যালয়গুলোতে অধ্যয়ন করার সুযোগ পাচ্ছে। সম্প্রতি জামিয়া আল- কাসিমসহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে সুযোগ পাচ্ছে। এবং তারা প্রত্যেক ছাত্রদের পিছনে বছরে ১৬ লক্ষ টাকা খরচ ও মাসিক ১ হাজার ৯০০ রিয়াল বৃত্তি দিচ্ছে। সর্বোপরি থিসিস প্রিন্টের জন্য ৪ হাজার রিয়াল ও সর্বশেষে দেশে পাঠানোর জন্য ২ হাজার ৭০০ রিয়াল প্রদান করেন।
⭕নির্যাতিত মুসলিমদের পাশে সৌদি সরকারঃ
➡সৌদি সরকার শুধু বিশ্বব্যাপী মসজিদ ও ইসলামী কেন্দ্র নির্মাণ করেই ক্ষান্ত হয়নি ;বরং যেখানেই মুসলিমরা নির্যাতিত, লাঞ্ছিত অপমানিত হয়েছে সেখানেই অগ্নিস্ফুলিঙ্গের ন্যায় ইসলাম প্রচারের স্বার্থে পৌঁছেছে তাদের সাহায্য । নিম্নে কিছু তুলে ধরা হলোঃ
✅২০১২ সালে মিয়ানমারের মুসলমানদের গণহত্যা করা হলে ৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং সৌদিতে ৫০ হাজার আরাকানীদের নাগরিকত্ব প্রদান করা হয়।
✅ সম্প্রতি রোহিঙ্গাদের ১৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ও এর আগে ৪ হাজার কোটি টাকা অনুদান দেয়।এমনকি ৫০ টন খাবার,ঔষধ এবং চিকিৎসা পাঠায়।
✅ইয়েমেনে গৃহযুদ্ধ ক্ষতিগ্রস্তদের ২৮৪ মিলিয়ন ডলার দান করা হয়।
✅বাংলাদেশে সাইক্লোন ক্ষতিগ্রস্তদের ১০০ মিলিয়ন ডলার অনুদান দেয়।
✅বালুচিস্তানে পানীয় জল সরবরাহ, খাদ্য সরবরাহ ও রিফিউজিদের জন্য শত শত মিলিয়ন ডলার অনুদান দেয়।
✅২০১৮ সালের জুলাই ও ২০১৭ সালের আগষ্ট মাসে ফিলিস্তিনী বাজেটে সৌদি সরকার যথাক্রমে ৮০ মিলিয়ন ও ৩০.৮ মিলিয়ন ডলার অনুদান দেয়। তাদের পাহাড় সমতুল্য এসব অনুদান ইসলাম প্রচারের দুর্গ গড়ে তুলছে।
⭕পরিসমাপ্তিঃ
➡ইসলাম প্রচারে সৌদি সরকারের ভূমিকা অনস্বীকার্য। ১৯৩২ সাল থেকে আজ পর্যন্ত বহির্বিশ্বে তাদের সীমাহীন অনুদান, অশ্রান্ত -অনলস সাহায্য, অজস্র দাঈ ও বিনামূল্যে বই বিতরণ, ঈমানের তাগিদে গোপন কার্যক্রম ইত্যাদি এটাই প্রমাণ বহন করে মুসলিম বিশ্বে সৌদি সরকারের ভূমিকা অপূর্ব।কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের বিষয় কিছু দুষ্কৃতিকারীরা সৌদি সরকারের নামে বিভিন্ন অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছে।
সুতরাং আমাদের সকলের উচিৎ জনগনকে এই সম্পর্কে জানানো এবং সৌদি সরকারের প্রতি শ্রদ্বা ও ভালোবাসা জ্ঞপন করা।
লেখকঃ- এ,এস,এম মাহবুবুর রহমান।
[বিঃদ্রঃ- এখানে তাদের অবদানের সামান্য কিছু নমুনা দেখানো হয়েছে মাত্র। ]
প্রচারেঃ-সৌদি আরবঃ-The Land Of Tawheed🇸🇦❤
শেয়ার করে সবাইকে জানিয়ে দিন।
➖➖➖➖➖➖🇸🇦➖➖➖➖➖➖
⭕প্রারম্ভিকা:
➡ সৌদি আরব। নামটি কর্ণকুহরে প্রবিষ্ট হতেই, স্মৃতিপটে ভেসে উঠে ইসলাম প্রচারে রাসূল সাঃ এর বীরত্বপূর্ণ আত্মত্যাগের কড়চা। বাংলায় প্রবাদ বাক্য আছেঃ
"মূল যেদিকে যায়, শাখা- প্রশাখা
সেদিকেই যায়।
উক্ত প্রবাদই প্রতিফলিত হচ্ছে ইসলাম প্রচারে উদারহস্ত সৌদি সরকারের মাঝে। তাদের অক্লান্ত পরিশ্রম ও রকমারি অবদনে বিশ্বব্যাপী ইসলামের দ্বৈরথ আজ প্রবল আকার ধারণ করেছে। নিম্নে ইসলাম প্রচারে সৌদি সরকারের কিছু ভূমিকা তুলে ধরা হলোঃ
⭕আধুনিক সৌদি আরব পরিচিতিঃ
➡বর্তমান আরব উপদ্বীপ এক সময় তুর্কিরা শাসন করতো। অতপর আব্দুল আযীয বিন সউদ ১৯০২ সালে রিয়াদ, ১৯২২ সালে নাজদ এবং ১৯২৫ সালে হেজায দখল করেন।অতপর তিনি এই অঞ্চলগুলো নিয়ে ১৯৩২ সালে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করেন। যার নাম রাখেন " Kingdom of Sawdi Arabia" যার আয়তন :২২ লক্ষ ৫০ হাজার বর্গ কিলোমিটার । যার জনসংখ্যাঃ প্রায়৩ কোটি ২২ লক্ষ ।
⭕ বিনামূল্যে মুসহাফ বিতরণ করে বিশ্বব্যাপী ইসলাম প্রচার:
➡১৪০৩ হিজরী মোতাবেক ১৯৮৫ সালে মদীনাতে তাবুক রোডের পাশে ২ লাখ ৩০ হাজার বর্গমিটার জমি নিয়ে নির্মিত হয় “বাদশাহ ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স”।
এ কমপ্লেক্স শুরু থেকে অদ্যাবধি প্রায় ১৫ কোটির অধিক কুরআন এবং লক্ষ লক্ষ কপি অডিও ক্যাসেট বিতরণ করছে এবং বাংলাসহ পৃথিবীর প্রধান ৫৭ টি ভাষায় প্রকাশ করত: বিশ্বের বিভিন্ন মুসলিম দেশে ইসলাম প্রচারের জন্য এই সংস্থা থেকে বছরে ৭০ লক্ষ কপি কুরআন ছাপানো হয়।
⭕ ইসলামের মূলকেন্দ্র মসজিদ নির্মাণ:
১]ইসলাম প্রচারে সৌদি সরকারের বহুমুখী পদক্ষেপ রয়েছে তার মধ্যে অন্যতম মসজিদ নির্মাণ।
২]যেমন: বসনিয়া - হার্জেগোভিনা মুসলমানদের সৌদি সরকার ৬০০ টি মসজিদ তৈরি করে দেয়।
৩]জার্মানি রিফিউজিদের জন্য ২০০ মিলিয়ন ডলার দিয়ে ২০০ টি মসজিদ তৈরী করে দেয়।
৪] সুইজারল্যান্ডের জেনেভাতে ইউরোপের সর্ববৃহৎ মসজিদ তৈরি করে দেয়,ব্যয় হয় ১৬ মিলিয়ন রিয়াল।
৫] আর সম্প্রতি বাংলাদেশে ৫৬০ মসজিদ নির্মাণের কার্যক্রম শুরু হওয়ার পাশাপাশি সৌদি সরকারের নামে বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ মসজিদ তৈরি হতে যাচ্ছে; যার জন্য তারা ১৫ মিলিয়ন ডলার বরাদ্দ করেছে। তাদের এই নিরলস প্রচেষ্টা ইসলাম প্রচারে অনুপ ভূমিকা পালন করছে।
⭕ ইসলামী সংস্থা ও বিনামূল্যে বই বিতরণ:
➡মুসলিম ও আরব বিশ্বের মধ্যে সংহতি প্রতিষ্ঠা এবং বিশ্বব্যাপী ইসলামের দাওয়াত প্রচারের জন্য সৌদি আরব জাতীয় ও আন্তর্জাতিক মানের কয়েকটি সংস্থা প্রতিষ্ঠা করেছে। তা হলো: OIC , WAMY,IIRO, রাবেতা আল-আলম আল-ইসলামী, বাদশাহ ফয়সাল ফাউন্ডেশন, বাদশাহ ফাহাদ কুরআন প্রিন্টিং কমপ্লেক্স। আর দাঈদের মাধ্যমে বিশ্বের দিক - দিগন্তে বিনামূল্যে বই বিতরণ করে যাচ্ছে।
⭕ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা ও শিক্ষাবৃত্তি প্রদান:
➡বহির্বিশ্বে বিভিন্ন মুসলিম জনগোষ্ঠীর শিশু ও যুবকদের জন্য ইসলামী ও আরবি শিক্ষার সুযোগ করার পাশাপাশি প্রতিষ্ঠিত মসজিদ ও ইসলামী কেন্দ্রসমূহকে বিদ্যালয় হিসেবে ব্যাবহার করছে। উত্তর আমেরিকা ও ইউরোপের প্রধান বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ইসলামী শিক্ষা বিভাগ এবং মস্কোতে ইসলামী বিভাগ প্রতিষ্ঠা করেছে। তন্মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলোঃ
➡:- হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘ল’ স্কুল
➡, ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়,
➡ লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়।
➡অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়।
এছাড়া সৌদি সংখ্যালঘু মুসলিম ছাত্রদের জন্য শিক্ষাবৃত্তির ব্যবস্থা করত: সৌদির বিভিন্ন বিশ্ববদ্যালয়গুলোতে অধ্যয়ন করার সুযোগ পাচ্ছে। সম্প্রতি জামিয়া আল- কাসিমসহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে সুযোগ পাচ্ছে। এবং তারা প্রত্যেক ছাত্রদের পিছনে বছরে ১৬ লক্ষ টাকা খরচ ও মাসিক ১ হাজার ৯০০ রিয়াল বৃত্তি দিচ্ছে। সর্বোপরি থিসিস প্রিন্টের জন্য ৪ হাজার রিয়াল ও সর্বশেষে দেশে পাঠানোর জন্য ২ হাজার ৭০০ রিয়াল প্রদান করেন।
⭕নির্যাতিত মুসলিমদের পাশে সৌদি সরকারঃ
➡সৌদি সরকার শুধু বিশ্বব্যাপী মসজিদ ও ইসলামী কেন্দ্র নির্মাণ করেই ক্ষান্ত হয়নি ;বরং যেখানেই মুসলিমরা নির্যাতিত, লাঞ্ছিত অপমানিত হয়েছে সেখানেই অগ্নিস্ফুলিঙ্গের ন্যায় ইসলাম প্রচারের স্বার্থে পৌঁছেছে তাদের সাহায্য । নিম্নে কিছু তুলে ধরা হলোঃ
✅২০১২ সালে মিয়ানমারের মুসলমানদের গণহত্যা করা হলে ৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং সৌদিতে ৫০ হাজার আরাকানীদের নাগরিকত্ব প্রদান করা হয়।
✅ সম্প্রতি রোহিঙ্গাদের ১৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ও এর আগে ৪ হাজার কোটি টাকা অনুদান দেয়।এমনকি ৫০ টন খাবার,ঔষধ এবং চিকিৎসা পাঠায়।
✅ইয়েমেনে গৃহযুদ্ধ ক্ষতিগ্রস্তদের ২৮৪ মিলিয়ন ডলার দান করা হয়।
✅বাংলাদেশে সাইক্লোন ক্ষতিগ্রস্তদের ১০০ মিলিয়ন ডলার অনুদান দেয়।
✅বালুচিস্তানে পানীয় জল সরবরাহ, খাদ্য সরবরাহ ও রিফিউজিদের জন্য শত শত মিলিয়ন ডলার অনুদান দেয়।
✅২০১৮ সালের জুলাই ও ২০১৭ সালের আগষ্ট মাসে ফিলিস্তিনী বাজেটে সৌদি সরকার যথাক্রমে ৮০ মিলিয়ন ও ৩০.৮ মিলিয়ন ডলার অনুদান দেয়। তাদের পাহাড় সমতুল্য এসব অনুদান ইসলাম প্রচারের দুর্গ গড়ে তুলছে।
⭕পরিসমাপ্তিঃ
➡ইসলাম প্রচারে সৌদি সরকারের ভূমিকা অনস্বীকার্য। ১৯৩২ সাল থেকে আজ পর্যন্ত বহির্বিশ্বে তাদের সীমাহীন অনুদান, অশ্রান্ত -অনলস সাহায্য, অজস্র দাঈ ও বিনামূল্যে বই বিতরণ, ঈমানের তাগিদে গোপন কার্যক্রম ইত্যাদি এটাই প্রমাণ বহন করে মুসলিম বিশ্বে সৌদি সরকারের ভূমিকা অপূর্ব।কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের বিষয় কিছু দুষ্কৃতিকারীরা সৌদি সরকারের নামে বিভিন্ন অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছে।
সুতরাং আমাদের সকলের উচিৎ জনগনকে এই সম্পর্কে জানানো এবং সৌদি সরকারের প্রতি শ্রদ্বা ও ভালোবাসা জ্ঞপন করা।
লেখকঃ- এ,এস,এম মাহবুবুর রহমান।
[বিঃদ্রঃ- এখানে তাদের অবদানের সামান্য কিছু নমুনা দেখানো হয়েছে মাত্র। ]
প্রচারেঃ-সৌদি আরবঃ-The Land Of Tawheed🇸🇦❤
শেয়ার করে সবাইকে জানিয়ে দিন।
0 Comments