Subscribe Us

হে পথিক ভবিষ্যৎ বলে কিছু নাই ,আসোল ভবিষ্যৎ হলো পরোকাল

❑যে সকল আলামত ঝাড়ফুঁক করার পূর্বে রোগীর মাঝে দেখা যায়।👇Part-13

 

যে সকল আলামত ঝাড়ফুঁক করার পূর্বে রোগীর মাঝে দেখা যায়👇

নিশ্চয় নজরলাগা, জাদু ও জ্বীনের আসরের কিছু আলামত ও উপসর্গ রয়েছে যা রোগীর মাঝে দেখা যায়। এগুলো একটি অপরটির সদৃশ্যপূর্ণ যার পার্থক্য করা বড় কঠিন। রোগীর মধ্যে এর সবগুলোই এক সঙ্গে পাওয়া শর্ত নয়। বরং কখনো কিছু আলামত প্রকাশ পেয়ে থাকে। আবার কখনো শারীরিক বা মানসিক রোগের কারণে হয়ে থাকে, যার নজরলাগা বা জাদু কিংবা জ্বীনের আসরের সাথে কোন সম্পর্ক থাকে না। এসব ব্যাপারে সতর্ক থাকা জরুরি। উপসর্গ ও আলামতগুলোকে দু'ভাগে ভাগ করা যেতে পারে। যেমন:

যে সকল আলামত ঝাড়ফুঁক করার পূর্বে রোগীর মাঝে দেখা যায়: সেই গুলি👇

🔘১. হঠাৎ করে কোন ভালবাসার জিনিস ঘৃণা বা ঘৃণীত জিনিস ভালাবাসায় পরিণত হওয়া।

🔘২. সুস্পষ্ট কোন ডাক্তারী কারণ ছাড়াই বিভিন্ন ধরণের ও বেশি বেশি রোগ হওয়া।

🔘৩. অন্তরে সঙ্কীর্ণতা অনুভব করা, বিশেষ করে আসর ও মাগরিবের সালাতের পর।

🔘৪. কাজ করতে অপছন্দ, সমাজ ও লেখাপড়ার প্রতি অনীহা এবং একাকী থাকা পছন্দ করা।

🔘৫. বিভিন্ন কাজ করেছে মনে করা কিন্তু সে আসলে করেনি এমন হওয়া।

🔘৬. চেহারা ফ্যাকাশে হওয়া অথবা হলুদ হওয়া কিংবা কোন কারণ জানা ছাড়াই শরীরে নীল বা বাদামী রঙ্গের দাগ প্রকাশ পাওয়া।

🔘৭. বারবার মাথা ব্যথা বা হঠাৎ করে জ্বর হওয়া।

🔘৮. স্বামী-স্ত্রীর মাঝে ঝগড়া-বিবাদ লেগে থাকা এবং দু’জনের মাঝে ঘৃণা বাড়তেই থাকা। অথবা পরিবারের সদস্যদের মধ্যে তুচ্ছ ও সামান্য কারণে সম্পর্ক ছিন্ন হওয়া।

🔘৯. জাগ্রত অবস্থায় বিভিন্ন খেয়ালের স্বপ্ন দেখার ধারণা হওয়া।

🔘১০. অলসতা ও নিষ্ক্রিয়তা, সর্বদা ক্লান্ত অনুভব করা এবং খানাপিনার রুচি না থাকা।

🔘১১. চলতে বারবার ভারসাম্য না থাকা অনুভব করা।

🔘১২. দুই কানে বা এক কানে বারবার শো শো আয়াজ শুনা।

🔘১৩. মহিলাদের নিচ পেটে ব্যথা হওয়া বা রক্ত খরণ হওয়া, বিশেষ করে মাসিক চলা কালিন। অথবা বারবার ইস্তেহাযা তথা প্রদর-লিকুরিয়া স্ত্রীরোগ হওয়া।

🔘১৪. ছোট কারণে ভিষণ রাগ হওয়া।

🔘১৫. সবসময় ঘুমের ইচ্ছা হওয়া এবং গভীর ঘুম হতে জাগার পর কষ্ট পাওয়া।

🔘১৬. কে যেন তার নাম ধরে ডাকতেছে এমন শুনা কিন্তু কাউকে দেখে না।

🔘১৭. পিঠের শেষ ভাগে বা মধ্যখানে কিংবা দুই কাঁধের মাঝে সর্বদা চলমান ব্যথা অনুভব করা।

🔘১৮. চর্ম এলার্জি যা চুলকায় এবং পেট ফুলে-ফেঁপে ও কখনো কখনো শরীরে দানা প্রকাশ পাওয়া।

১৯. বারবার কঠিৎ আমাশা হওয়া অথবা পেটে বেশি বেশি গ্যাস কিংবা অম্ল বা জ্বালা-পুড়া অথবা স্থায়ী কোষ্টকাঠিন্য হওয়া।

🔘২০. দৃষ্টিশক্তি লোপ পাওয়া ও দেখাতে সুস্পষ্ট বাঁকা দেখা।

🔘২১. সবসময় দুশ্চিন্তা, অনিদ্রা, অস্থিরতা, আতঙ্ক ও ভিষণ ভয় পাওয়া।

🔘২২. মনের ভিতর কঠিন শক্ত ওয়াসওয়াসা(সন্দেহ-সংশয়) জাগা।

🔘২৩. সর্বদা মন-মগজ চঞ্চল ও বেশি বেশি ভুলে যাওয়া।

🔘২৪. আল্লাহ্‌র জিকিরে বাধা এবং এবাদত করতে ঘৃণা সৃষ্টি হওয়া।

🔘২৫. অস্বাভাবিক ঘামের গন্ধ বা আশ্চর্য ধরণের দুর্গন্ধ কিংবা এমন গন্ধ যা রোগী পায় কিন্তু পাশের অন্য কেউ পায় না। এ ছাড়া এর সঙ্গে বেশি বেশি ঘাম বের হওয়া কিংবা বারবার পেশাব হওয়া।

🔘২৬. যৌনশক্তি দুর্বল হওয়া ও স্বামী কিংবা স্ত্রীর পক্ষ থেকে সহবাসের অনীহা প্রকাশ করা কষ্টদায়ক জীবজন্তু দেখা। যেমন: কালো সাপ বা কালো কুকুর কিংবা কালো বিড়াল। এছাড়া অন্য কিছু যেমন: উট কিংবা কবরস্থান বা ময়লা ফেলার স্থান বা উপর থেকে পড়ে যাওয়া অথবা গভীর পানিতে ডুবে যাওয়া ইত্যাদি দেখা।

🔘২৮. ঘুমের ঘরে বারবার কথা বলা, শব্দ করে দাঁত কিড়মিড় করা, দীর্ঘশ্বাস ফেলা ও হঠাৎ করে কান্না করা।

🔘২৯. ঘুমের ঘরে বারবার বুকের উপরে প্রচুর ভারী অনুভব করা।

🔘৩০. ঘুমের ঘরে বারবার চলাফিরা করা কিংবা বারবার অনিদ্রা অথবা ঘুম হতে আতঙ্কিত অবস্থায় দাড়ানো। বুকঃ রুকিয়াহ, সুত্রঃ IRD

প্রচারেঃ রাসিকুল ইসলাম, তাঃ ৩১-০৫-২০২৩ ওয়েবঃ sarolpoth.blogspot.com

যে সকল আলামত ঝাড়ফুঁক করার পূর্বে রোগীর মাঝে দেখা যায়👇

নিশ্চয় নজরলাগা, জাদু ও জ্বীনের আসরের কিছু আলামত ও উপসর্গ রয়েছে যা রোগীর মাঝে দেখা যায়। এগুলো একটি অপরটির সদৃশ্যপূর্ণ যার পার্থক্য করা বড় কঠিন। রোগীর মধ্যে এর সবগুলোই এক সঙ্গে পাওয়া শর্ত নয়। বরং কখনো কিছু আলামত প্রকাশ পেয়ে থাকে। আবার কখনো শারীরিক বা মানসিক রোগের কারণে হয়ে থাকে, যার নজরলাগা বা জাদু কিংবা জ্বীনের আসরের সাথে কোন সম্পর্ক থাকে না। এসব ব্যাপারে সতর্ক থাকা জরুরি। উপসর্গ ও আলামতগুলোকে দু'ভাগে ভাগ করা যেতে পারে। যেমন:

যে সকল আলামত ঝাড়ফুঁক করার পূর্বে রোগীর মাঝে দেখা যায়: সেই গুলি👇

🔘১. হঠাৎ করে কোন ভালবাসার জিনিস ঘৃণা বা ঘৃণীত জিনিস ভালাবাসায় পরিণত হওয়া।

🔘২. সুস্পষ্ট কোন ডাক্তারী কারণ ছাড়াই বিভিন্ন ধরণের ও বেশি বেশি রোগ হওয়া।

🔘৩. অন্তরে সঙ্কীর্ণতা অনুভব করা, বিশেষ করে আসর ও মাগরিবের সালাতের পর।

🔘৪. কাজ করতে অপছন্দ, সমাজ ও লেখাপড়ার প্রতি অনীহা এবং একাকী থাকা পছন্দ করা।

🔘৫. বিভিন্ন কাজ করেছে মনে করা কিন্তু সে আসলে করেনি এমন হওয়া।

🔘৬. চেহারা ফ্যাকাশে হওয়া অথবা হলুদ হওয়া কিংবা কোন কারণ জানা ছাড়াই শরীরে নীল বা বাদামী রঙ্গের দাগ প্রকাশ পাওয়া।

🔘৭. বারবার মাথা ব্যথা বা হঠাৎ করে জ্বর হওয়া।

🔘৮. স্বামী-স্ত্রীর মাঝে ঝগড়া-বিবাদ লেগে থাকা এবং দু’জনের মাঝে ঘৃণা বাড়তেই থাকা। অথবা পরিবারের সদস্যদের মধ্যে তুচ্ছ ও সামান্য কারণে সম্পর্ক ছিন্ন হওয়া।

🔘৯. জাগ্রত অবস্থায় বিভিন্ন খেয়ালের স্বপ্ন দেখার ধারণা হওয়া।

🔘১০. অলসতা ও নিষ্ক্রিয়তা, সর্বদা ক্লান্ত অনুভব করা এবং খানাপিনার রুচি না থাকা।

🔘১১. চলতে বারবার ভারসাম্য না থাকা অনুভব করা।

🔘১২. দুই কানে বা এক কানে বারবার শো শো আয়াজ শুনা।

🔘১৩. মহিলাদের নিচ পেটে ব্যথা হওয়া বা রক্ত খরণ হওয়া, বিশেষ করে মাসিক চলা কালিন। অথবা বারবার ইস্তেহাযা তথা প্রদর-লিকুরিয়া স্ত্রীরোগ হওয়া।

🔘১৪. ছোট কারণে ভিষণ রাগ হওয়া।

🔘১৫. সবসময় ঘুমের ইচ্ছা হওয়া এবং গভীর ঘুম হতে জাগার পর কষ্ট পাওয়া।

🔘১৬. কে যেন তার নাম ধরে ডাকতেছে এমন শুনা কিন্তু কাউকে দেখে না।

🔘১৭. পিঠের শেষ ভাগে বা মধ্যখানে কিংবা দুই কাঁধের মাঝে সর্বদা চলমান ব্যথা অনুভব করা।

🔘১৮. চর্ম এলার্জি যা চুলকায় এবং পেট ফুলে-ফেঁপে ও কখনো কখনো শরীরে দানা প্রকাশ পাওয়া।

১৯. বারবার কঠিৎ আমাশা হওয়া অথবা পেটে বেশি বেশি গ্যাস কিংবা অম্ল বা জ্বালা-পুড়া অথবা স্থায়ী কোষ্টকাঠিন্য হওয়া।

🔘২০. দৃষ্টিশক্তি লোপ পাওয়া ও দেখাতে সুস্পষ্ট বাঁকা দেখা।

🔘২১. সবসময় দুশ্চিন্তা, অনিদ্রা, অস্থিরতা, আতঙ্ক ও ভিষণ ভয় পাওয়া।

🔘২২. মনের ভিতর কঠিন শক্ত ওয়াসওয়াসা(সন্দেহ-সংশয়) জাগা।

🔘২৩. সর্বদা মন-মগজ চঞ্চল ও বেশি বেশি ভুলে যাওয়া।

🔘২৪. আল্লাহ্‌র জিকিরে বাধা এবং এবাদত করতে ঘৃণা সৃষ্টি হওয়া।

🔘২৫. অস্বাভাবিক ঘামের গন্ধ বা আশ্চর্য ধরণের দুর্গন্ধ কিংবা এমন গন্ধ যা রোগী পায় কিন্তু পাশের অন্য কেউ পায় না। এ ছাড়া এর সঙ্গে বেশি বেশি ঘাম বের হওয়া কিংবা বারবার পেশাব হওয়া।

🔘২৬. যৌনশক্তি দুর্বল হওয়া ও স্বামী কিংবা স্ত্রীর পক্ষ থেকে সহবাসের অনীহা প্রকাশ করা কষ্টদায়ক জীবজন্তু দেখা। যেমন: কালো সাপ বা কালো কুকুর কিংবা কালো বিড়াল। এছাড়া অন্য কিছু যেমন: উট কিংবা কবরস্থান বা ময়লা ফেলার স্থান বা উপর থেকে পড়ে যাওয়া অথবা গভীর পানিতে ডুবে যাওয়া ইত্যাদি দেখা।

🔘২৮. ঘুমের ঘরে বারবার কথা বলা, শব্দ করে দাঁত কিড়মিড় করা, দীর্ঘশ্বাস ফেলা ও হঠাৎ করে কান্না করা।

🔘২৯. ঘুমের ঘরে বারবার বুকের উপরে প্রচুর ভারী অনুভব করা।

🔘৩০. ঘুমের ঘরে বারবার চলাফিরা করা কিংবা বারবার অনিদ্রা অথবা ঘুম হতে আতঙ্কিত অবস্থায় দাড়ানো। বুকঃ রুকিয়াহ, সুত্রঃ IRD

প্রচারেঃ রাসিকুল ইসলাম, তাঃ ৩১-০৫-২০২৩ ওয়েবঃ salafimp3web.blogspot.com

যে সকল আলামত ঝাড়ফুঁক করার পূর্বে রোগীর মাঝে দেখা যায়👇

নিশ্চয় নজরলাগা, জাদু ও জ্বীনের আসরের কিছু আলামত ও উপসর্গ রয়েছে যা রোগীর মাঝে দেখা যায়। এগুলো একটি অপরটির সদৃশ্যপূর্ণ যার পার্থক্য করা বড় কঠিন। রোগীর মধ্যে এর সবগুলোই এক সঙ্গে পাওয়া শর্ত নয়। বরং কখনো কিছু আলামত প্রকাশ পেয়ে থাকে। আবার কখনো শারীরিক বা মানসিক রোগের কারণে হয়ে থাকে, যার নজরলাগা বা জাদু কিংবা জ্বীনের আসরের সাথে কোন সম্পর্ক থাকে না। এসব ব্যাপারে সতর্ক থাকা জরুরি। উপসর্গ ও আলামতগুলোকে দু'ভাগে ভাগ করা যেতে পারে। যেমন:

যে সকল আলামত ঝাড়ফুঁক করার পূর্বে রোগীর মাঝে দেখা যায়: সেই গুলি👇

🔘১. হঠাৎ করে কোন ভালবাসার জিনিস ঘৃণা বা ঘৃণীত জিনিস ভালাবাসায় পরিণত হওয়া।

🔘২. সুস্পষ্ট কোন ডাক্তারী কারণ ছাড়াই বিভিন্ন ধরণের ও বেশি বেশি রোগ হওয়া।

🔘৩. অন্তরে সঙ্কীর্ণতা অনুভব করা, বিশেষ করে আসর ও মাগরিবের সালাতের পর।

🔘৪. কাজ করতে অপছন্দ, সমাজ ও লেখাপড়ার প্রতি অনীহা এবং একাকী থাকা পছন্দ করা।

🔘৫. বিভিন্ন কাজ করেছে মনে করা কিন্তু সে আসলে করেনি এমন হওয়া।

🔘৬. চেহারা ফ্যাকাশে হওয়া অথবা হলুদ হওয়া কিংবা কোন কারণ জানা ছাড়াই শরীরে নীল বা বাদামী রঙ্গের দাগ প্রকাশ পাওয়া।

🔘৭. বারবার মাথা ব্যথা বা হঠাৎ করে জ্বর হওয়া।

🔘৮. স্বামী-স্ত্রীর মাঝে ঝগড়া-বিবাদ লেগে থাকা এবং দু’জনের মাঝে ঘৃণা বাড়তেই থাকা। অথবা পরিবারের সদস্যদের মধ্যে তুচ্ছ ও সামান্য কারণে সম্পর্ক ছিন্ন হওয়া।

🔘৯. জাগ্রত অবস্থায় বিভিন্ন খেয়ালের স্বপ্ন দেখার ধারণা হওয়া।

🔘১০. অলসতা ও নিষ্ক্রিয়তা, সর্বদা ক্লান্ত অনুভব করা এবং খানাপিনার রুচি না থাকা।

🔘১১. চলতে বারবার ভারসাম্য না থাকা অনুভব করা।

🔘১২. দুই কানে বা এক কানে বারবার শো শো আয়াজ শুনা।

🔘১৩. মহিলাদের নিচ পেটে ব্যথা হওয়া বা রক্ত খরণ হওয়া, বিশেষ করে মাসিক চলা কালিন। অথবা বারবার ইস্তেহাযা তথা প্রদর-লিকুরিয়া স্ত্রীরোগ হওয়া।

🔘১৪. ছোট কারণে ভিষণ রাগ হওয়া।

🔘১৫. সবসময় ঘুমের ইচ্ছা হওয়া এবং গভীর ঘুম হতে জাগার পর কষ্ট পাওয়া।

🔘১৬. কে যেন তার নাম ধরে ডাকতেছে এমন শুনা কিন্তু কাউকে দেখে না।

🔘১৭. পিঠের শেষ ভাগে বা মধ্যখানে কিংবা দুই কাঁধের মাঝে সর্বদা চলমান ব্যথা অনুভব করা।

🔘১৮. চর্ম এলার্জি যা চুলকায় এবং পেট ফুলে-ফেঁপে ও কখনো কখনো শরীরে দানা প্রকাশ পাওয়া।

১৯. বারবার কঠিৎ আমাশা হওয়া অথবা পেটে বেশি বেশি গ্যাস কিংবা অম্ল বা জ্বালা-পুড়া অথবা স্থায়ী কোষ্টকাঠিন্য হওয়া।

🔘২০. দৃষ্টিশক্তি লোপ পাওয়া ও দেখাতে সুস্পষ্ট বাঁকা দেখা।

🔘২১. সবসময় দুশ্চিন্তা, অনিদ্রা, অস্থিরতা, আতঙ্ক ও ভিষণ ভয় পাওয়া।

🔘২২. মনের ভিতর কঠিন শক্ত ওয়াসওয়াসা(সন্দেহ-সংশয়) জাগা।

🔘২৩. সর্বদা মন-মগজ চঞ্চল ও বেশি বেশি ভুলে যাওয়া।

🔘২৪. আল্লাহ্‌র জিকিরে বাধা এবং এবাদত করতে ঘৃণা সৃষ্টি হওয়া।

🔘২৫. অস্বাভাবিক ঘামের গন্ধ বা আশ্চর্য ধরণের দুর্গন্ধ কিংবা এমন গন্ধ যা রোগী পায় কিন্তু পাশের অন্য কেউ পায় না। এ ছাড়া এর সঙ্গে বেশি বেশি ঘাম বের হওয়া কিংবা বারবার পেশাব হওয়া।

🔘২৬. যৌনশক্তি দুর্বল হওয়া ও স্বামী কিংবা স্ত্রীর পক্ষ থেকে সহবাসের অনীহা প্রকাশ করা কষ্টদায়ক জীবজন্তু দেখা। যেমন: কালো সাপ বা কালো কুকুর কিংবা কালো বিড়াল। এছাড়া অন্য কিছু যেমন: উট কিংবা কবরস্থান বা ময়লা ফেলার স্থান বা উপর থেকে পড়ে যাওয়া অথবা গভীর পানিতে ডুবে যাওয়া ইত্যাদি দেখা।

🔘২৮. ঘুমের ঘরে বারবার কথা বলা, শব্দ করে দাঁত কিড়মিড় করা, দীর্ঘশ্বাস ফেলা ও হঠাৎ করে কান্না করা।

🔘২৯. ঘুমের ঘরে বারবার বুকের উপরে প্রচুর ভারী অনুভব করা।

🔘৩০. ঘুমের ঘরে বারবার চলাফিরা করা কিংবা বারবার অনিদ্রা অথবা ঘুম হতে আতঙ্কিত অবস্থায় দাড়ানো। বুকঃ রুকিয়াহ, সুত্রঃ IRD

the author &editor: rasikulindia

website: rasikulindiaa.blogspot.com

Post a Comment

0 Comments