🇦🇪 হামাস কেন ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ইসরাইল আক্রমণ করেছিল❓

 🇦🇪 হামাস কেন ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ইসরাইল আক্রমণ করেছিল❓

🥷🚀 কারণ টা কি ছিল❓

- ইসরাইল এই হামলা বন্ধ করতে ব্যর্থ হলো❓ - এটা কি হামাস এবং ইসরায়েলের মধ্যে একটি যোগসাজশ ছিল❓-  হামাস কি ইসরায়েলি এজেন্ট দালাল❓

- নাকি তারা কট্টর মুজাহিদ❓

- এই সব জিনিস আপাতত একপাশে রাখুন, এবার আসা যাক হামাসের সাম্প্রতিক হামলার পর প্রথম দিন থেকেই সৌদি আরব যুদ্ধবিরতির কথা বলে আসছে।

 আপনি নিশ্চয়ই সৌদি আরবের সম্বন্ধে দেখেছেন 🇸🇦 এই ধরনের পোস্টে কেউ হেসেছেন 😄 আবার কেউ ক্ষোভ 😡 এবং অভিশাপ ইত্যাদির প্রতিক্রিয়া 📩 কমেন্ট বক্সে বোমা বর্ষণ করেছেন।

 কেন সৌদি আরব যুদ্ধ করে না ৩৪ জোট বাহিনী কি করেছে?  এই, ওটা, ওটা, ইত্যাদি ইত্যাদি নিয়ে আপত্তি ছিল, তাই এই সব আপত্তি আপাতত একপাশে রাখি।

-- আপনার জানা উচিত যে সৌদি আরব ইসরায়েলের সাথে যুদ্ধবিরতিতে যে লোকেরা হাসি ও ক্ষোভের সাথে প্রতিক্রিয়া জানায় তারা একই লোক যারা সৌদি আরব রাজ্যের শাসকদেরকে কাফের বলে মনে করে 😎 উদাহরণস্বরূপ, রাফিজী শিয়া ইত্যাদি। তাদেরকে কাফের বলেন, কিন্তু তাদেরকে কাপুরুষ, মুনাফিক, আমেরিকার দাস বলেন, যেমন ইখওয়ানি এবং অনুরূপ ধারণার লোক।

-- যারা সৌদি আরবের রাজত্বের সাথে যুদ্ধ করার দাবি করেছিল 🇸🇦 তারাই সৌদি আরবের কট্টর শত্রু 🇸🇦

 এরা সেই মানুষ যাদের নায়ক হয় ইরান🇮🇷 বা তুরস্ক🇹🇷

 এটা কতটা নির্লজ্জ আর লজ্জাযনক যে কেউ একজন বীর, কিন্তু এদের কেউ যুদ্ধ করেছে না 😎

 এই ধরনের লোকেরা ইরান ও তুরস্কের শাসকদের আগের মতোই ভালোবাসে বলে মনে হয়।

-- তাই বলছি সৌদি আরব কেন 🇸🇦 প্রথম দিন থেকেই যুদ্ধবিরতির দাবি জানিয়ে আসছ⁉️

 কেন তিনি যুদ্ধবিরতির দাবি করছেন❓

১- তিনি 🇸🇦 জানতেন যে আরবরা ইসরায়েলের সাথে চারবার যুদ্ধ করেছেন 🇮🇱

২- তিনি 🇸🇦 জানতেন, প্রতিবারের মতো এবারও সমগ্র কুফর এক জাতি হিসেবে ইসরায়েলের পাশে দাঁড়িয়েছে।

৩- তিনি 🇸🇦 জানতেন যে তিনি লড়াই করার মতো অবস্থায় নেই

৪- তিনি 🇸🇦 জানতেন যে তিনি যুদ্ধে গেলে, রাফিজি এবং ইখওয়ানি ইসরায়েলের সাথে যুদ্ধ করার পরিবর্তে সৌদি আরব আক্রমণ করতে প্রস্তুত ছিল 🇸🇦🥷🚀👹

৫- তিনি 🇸🇦 জানতেন যে যারা সৌদি আরবের রাজত্বের  ধ্বংসের স্বপ্ন দেখেছিল তারা বছরের পর বছর ধরে স্বপ্ন দেখছে।

 সেই নেকড়েরা আক্রমণ করার জন্য অপেক্ষা করছে🦮🐕‍🦺

🇸🇦 সৌদি আরবের শাসকরা কখনো কোন দেশের সাথে আবার কখনো অন্য দেশের সাথে যুদ্ধবিরতির জন্য কথা বলেন।

 কখনও কখনও তারা যুদ্ধবিরতির জন্য ভিক্ষা করছে

 অসহায় বাবা-মায়ের মতো তারা কখনো অন্যের দ্বারে দ্বারে যেতেন।

 সৌদি আরব রাজ্য 🇸🇦 যুদ্ধবিরতি, যুদ্ধবিরতি, যুদ্ধবিরতির একটি মাত্র রিট/দাবি ছিল কেন⁉️

 কারণ সৌদি-আরবরা 9/11 এর মতো নাটক দেখেছিলেন।  ৯/১১-এর পর আফগানিস্তান ও ইরাক কীভাবে ধ্বংস হয়েছে তা তিনি/আরবরা দেখেছেন😭

-- সৌদি+আরবরা জানতেন যে, এই ইহুদি-খ্রিস্টানরা, মুসলমানদের রক্তপিপাসু, এই মাতাল হাতিরা ফিলিস্তিনিদের ইটপাটকেল মেরে ফেলবে।

 তিনি জানতেন যুদ্ধবিরতি না হলে এই ইহুদি ও খ্রিস্টানরা ফিলিস্তিনিদের রক্তের নদী বয়ে দেবে এবং ফিলিস্তিনিদের রক্ত ​​পান করবে।😭🚀🔥

-- সৌদি+আরবরা 🇸🇦 ফাঁপা বক্তব্য দিয়ে ইরান 🇮🇷 এবং তুরস্কের 🇹🇷 মতো কখনও ভন্ডামি করেনি।

-- সৌদি+আরবরা প্রথম দিন থেকেই সংলাপের পরিবর্তে যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানিয়ে আসছেন

 আর মুনাফিকরা সৌদির এই বক্তব্যে হাসি 😄 ক্ষোভ 😡 প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করছে।

-- হে লোকেরা শুধু কয়েকটা দিন অপেক্ষা কর, তখন আমরা দেখব এই ভন্ডদের যারা সৌদি আরবের যুদ্ধবিরতি বিবৃতিতে হাসি 😄 ক্ষোভ 😡 প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করছে 🇸🇦, তারা সবাই যুদ্ধবিরতির কৃতিত্ব অন্য কাউকে দেবে এবং অভিনন্দন জানাবে।

-- এবং তাই এটি হাজার হাজার ফিলিস্তিনি শহীদ এবং লক্ষ লক্ষ বাস্তুচ্যুত হওয়ার পরে শেষ হবে, এবং তারপর প্রতিটি সময়ের শেষে সৌদি আরব 🇸🇦 +আরবরা গাজা পুনর্নির্মাণে ব্যস্ত থাকবে এবং তার গুপ্তধনের মুখ খুলবে।

 আর মুনাফিকরা ইচ্ছাকৃতভাবে এসব ভুলে যাবে।

 তাই আমি বলছি ভন্ডামী চরমে!