❒ নারী নেতৃত্ব! আপনারা চাইলে শেয়ার করতে পারেন whatapps facebook itc....
-----------------------
ইসলাম একটি পূর্ণাঙ্গ জীবনব্যবস্থা। ইসলামে পুরুষদেরকে নারীদের উপর কতৃত্বশীল বলে ঘোষণা করা হয়েছে। তাই ইসলামে নারী নেতৃত্ব জায়েজ নেই। অথচ আমাদের দেশে নেতৃত্বের দিক দিয়ে নারীরা অগ্রগামী।
✍ মহান আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআ'লা বলেন,
الرِّجَالُ قَوَّامُونَ عَلَى النِّسَاءِ بِمَا فَضَّلَ اللَّهُ بَعْضَهُمْ عَلَىٰ بَعْضٍ وَبِمَا أَنفَقُوا مِنْ أَمْوَالِهِمْ ۚ فَالصَّالِحَاتُ قَانِتَاتٌ حَافِظَاتٌ لِّلْغَيْبِ بِمَا حَفِظَ اللَّهُ ۚ وَاللَّاتِي تَخَافُونَ نُشُوزَهُنَّ فَعِظُوهُنَّ وَاهْجُرُوهُنَّ فِي الْمَضَاجِعِ وَاضْرِبُوهُنَّ ۖ فَإِنْ أَطَعْنَكُمْ فَلَا تَبْغُوا عَلَيْهِنَّ سَبِيلًا ۗ إِنَّ اللَّهَ كَانَ عَلِيًّا كَبِيرًا [٤:٣٤]
অর্থঃ পুরুষেরা নারীদের উপর কৃর্তত্বশীল এ জন্য যে, আল্লাহ একের উপর অন্যের বৈশিষ্ট্য দান করেছেন এবং এ জন্য যে, তারা তাদের অর্থ ব্যয় করে। সে মতে নেককার স্ত্রীলোকগণ হয় অনুগতা এবং আল্লাহ যা হেফাযতযোগ্য করে দিয়েছেন লোক চক্ষুর অন্তরালেও তার হেফাযত করে। আর যাদের মধ্যে অবাধ্যতার আশঙ্কা কর তাদের সদুপদেশ দাও, তাদের শয্যা ত্যাগ কর এবং প্রহার কর। যদি তাতে তারা বাধ্য হয়ে যায়, তবে আর তাদের জন্য অন্য কোন পথ অনুসন্ধান করো না। নিশ্চয় আল্লাহ সবার উপর শ্রেষ্ঠ।
[সূরা আন-নিসা, আয়াত নং-৩৪]
✍ হযরত আবু বাকরা রাঃ থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন -
عن أبي بكرة قال : عصمني الله بشيء سمعته من رسول الله صلى الله عليه و سلم لما هلك كسرى قال من استخلفوا ؟ قالوا ابنته فقال النبي صلى الله عليه و سلم لن يفلح قوم ولو أمرهم امرأة (سنن الترمذى-كتاب الفتن، باب من باب ما جاء في لانهي عن سب الرياح، رقم الحديث-2262)
যখন কিসরা পদানত হল তখন তাকে বলতে শুনেছি কে তার পরবর্তী খলীফা? বলা হল তার মেয়ে।
তখন রাসূল সাঃ ইরশাদ করেন, সে জাতি কখনোই সফলকাম হয় না, যাদের প্রধান হল নারী।
[সুনানে তিরমিযী, হাদীস নং-২২৬২, সহীহ বুখারী, হাদীস নং-৬৬৮৬, সুনানে নাসায়ী কুবরা, হাদীস নং-৫৯৩৭, সুনানে বায়হাকী কুবরা, হাদীস নং-৪৯০৭]
✍ রাসুলুল্লাহ ﷺ- ইরশাদ করেছেন -
عن أبي هريرة قال : قال رسول الله صلى الله عليه و سلم وإذا كان أمراؤكم شراركم وأغنياؤكم بخلاءكم وأموركم إلى نسائكم فبطن الأرض خير لكم من ظهرها (سنن الترمذى-كتاب الفتن عن رسول الله صلى الله عليه و سلم، باب من باب ما جاء في لانهي عن سب الرياح، رقم الحديث-2266)
যখন তোমাদের নেতারা তোমাদের মাঝের বদলোক হয়। আর তোমাদের ধনীরা হয় কৃপণ, আর তোমাদের কর্মকর্তা হয় মহিলা। তাহলে জমিনের পেট তার পিঠের তুলনায় তোমাদের জন্য উত্তম। [অর্থাৎ মৃত্যু তোমাদের জন্য উত্তম জমিনের উপরে বেঁচে থাকার চেয়ে।
[সুনানে তিরমিযী, হাদীস নং-২২৬৬]
এছাড়া নারীদের সবসময় পর্দার সহিত চলাফেরা করতে বলা হয়েছে। নারীদের মুখমন্ডল ঢেকে রাখার প্রতিও গুরুত্ব দেয়া হয়েছে।
✍ মহান আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআ'লা বলেন,
يَا أَيُّهَا النَّبِيُّ قُل لِّأَزْوَاجِكَ وَبَنَاتِكَ وَنِسَاءِ الْمُؤْمِنِينَ يُدْنِينَ عَلَيْهِنَّ مِن جَلَابِيبِهِنَّ ۚ ذَٰلِكَ أَدْنَىٰ أَن يُعْرَفْنَ فَلَا يُؤْذَيْنَ
অর্থ: ” হে নবী! আপনার স্ত্রীদের, কন্যাদের এবং মুমিন লোকদের মহিলাদেরকে বলে দিন, তারা যেন নিজেদের উপর চাদর ঝুলিয়ে দেয়। এটা অধিক উত্তম রীতি। যেন তাদেরকে চিনতে পারা যায় এবং তাদেরকে উত্যক্ত করা না হয়।
[সূরা আহযাব, আয়াত নং-৫৯]
✍ অন্য আয়াতে বলা হয়েছে,
وَقُل لِّلْمُؤْمِنَاتِ يَغْضُضْنَ مِنْ أَبْصَارِهِنَّ وَيَحْفَظْنَ فُرُوجَهُنَّ وَلَا يُبْدِينَ زِينَتَهُنَّ إِلَّا مَا ظَهَرَ مِنْهَا ۖ وَلْيَضْرِبْنَ بِخُمُرِهِنَّ عَلَىٰ جُيُوبِهِنَّ
“তারা (নারীরা) যেন তাদের সৌন্দর্য প্রকাশ না করে, তবে যা স্বভাবতই প্রকাশ হয়ে পড়ে তার কথা ভিন্ন। [সূরা আন-নূর-৩১]
বিনা প্রয়োজনে মহিলাগণকে বাড়ির বাইরে বের হতে ইসলামে নিষেধ করা হয়েছে।
✍ রাসুলুল্লাহ ﷺ- ইরশাদ করেছেন -
” নারীরা গোপনীয় বস্তু। যখন যে বাইরে বের হয তখন শয়তান তার গোপনীয়তা প্রকাশ করতে লেগে যায়।”
মহিলাদেরকে জাকজমকর্পূ পোষাক পরিধান করে বের হতেও নিষেধ করা হয়েছে। রাসূলুল্লাহ (সা) বলেন, “যদি কোন মহিলা সুগন্ধি দ্রব্য ব্যবহার করে কোন সমাবেশের নিকট দিয়ে যাতায়াত করে যেন তারা এর ঘ্রাণ পায, তাহলে সে ব্যভিচারিণী মহিলা হিসেবে বিবেচিত হবে”। [আহমাদ, নাসায়ী ]
আমাদের দেশের কথা চিন্তা করুন। আমাদের সমাবেশের প্রধান অতিথিগণ, বক্তাগণই নারী হয়ে থাকে। যারা বক্তব্যও দিয়ে থাকে। তাদের ঘিরে থাকে একদল বেগানা পুরুষ। অথচ কুরআন কারিমে পুরুষ ও নারীগণ ১৪ শ্রেণীর সাথে দেখা-সাক্ষাৎ করতে পারবে তা উল্লেখ করা হয়েছে। গায়ের মাহরামের সাথে কথা একান্ত প্রয়োজনীয় হলে পর্দার আড়াল থেকে বলতে হবে।
✍ মহান আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআ'লা বলেন,
“তোমরা তাঁর (নাবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম ) পত্নীগণের কাছে কিছু চাইলে পর্দার আড়ালে থেকে চাইবে। এটা তোমাদের অন্তরের জন্য এবং তাদের অন্তরের জন্য অধিকতর পবিত্রতার কারণ ।
[ সূরা আহযাব, আয়াত নং-৫৩]
সন্দেহ নিরসনঃ
এক,
নারী নেতৃত্বের পক্ষে দলীল দেখাতে গিয়ে সম্রাজ্ঞী বিলকীসের ঘটনা অনেকে নিয়ে আসেন। অথচ সেটা ছিল সুলায়মান (আ)-এর শরীয়ত । এছাড়া যেখানে সম্রাজ্ঞী বিলকিসকে সুলায়মান (আ) বলেছিলেন,
”তুমি আমার মোকাবেলায় শক্তি প্রদর্শন করো না এবং বশ্যতা স্বীকার করে আমার কাছে উপস্থিত হয়।”
এ শব্দগুলো পরিষ্কার বলে দিচ্ছে যে, সুলায়মান (আ) তাকে শুধু রাজ্য সমর্পণ করতেই বলেননি, বরং তাকেও অনুগত হয়ে আসতে নির্দেশ দিয়েছেন। আর এতেই শেষ নয়। তিনি তার প্রেরিত উপঢৌকনও ফেরত পাঠিয়েছিলেন। পরবর্তীতে বিলকীস আল্লাহ তাআলার কাছে আত্মসমর্পণ করেছিলেন। সেই সাথে সুলায়মান (আ)কে রাজত্ব ফিরিয়ে দেন এবং সুলায়মান (আ)-এর প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করেন।
অন্যান্য যেসব বর্ণনা পাওয়া যায় সেগুলো ইসরাঈলী বর্ণনা।
.
দুই,
যারা নারী নেতৃত্বের দাবীর সমর্থনে আয়িশাহ সিদ্দীকা (রা) ও জামাল যুদ্ধকে টেনে আনেন তাদের জন্য এটুকুই যথেস্ট যে, তিনি খিলাফত বা রাস্ট্রীয় নেতৃত্বের দাবী করেন নি। বরং সেটা ছিল ইয়াহুদীদের চক্রান্তে একটি ভুল-বুঝাবুঝি। যার জন্য তিনি অনুতপ্ত ছিলেন।
.
কোন ব্যক্তিকে যে কাজ করার দায়িত্ব দেওয়া হয়, সে যদি সেই কাজ না করে, অথবা সেটাতে অবহেলা করে অন্য কাজে লেগে পড়ে, সেটা সে যত ভালোভাবেই পরিচালনা করুক না কেনো, কোনমতেই সেটা গ্রহণ্যোগ্যতা পাবেনা। কিছু যৌক্তিক দিক রয়েছে, যা নারী নেতৃত্বের জন্য বাঁধা। যথাঃ
১. নারীদের ঋতুর কারণে মাসের ৫-৬ দিন তাদের মন-মেজাজ ভালো থাকেনা, যে কারণে তাদের আচার আচরণে অস্থিরতা ও কিছুটা রুক্ষতা প্রকাশ পায়। এসময় শারীরিক অসুস্থতা ও মানসিক অস্থিরতার কারণে তাদের স্বাভাবিক চিন্তাশক্তি ব্যহত হয়। নারীদের ঋতুর কারণে তাদের সালাত, সাওমের মতো ফরয ইবাদত থেকে অব্যহতি দেওয়া হয়েছে, স্বামীর হক্ক আদায়ের মতো গুরু দায়িত্ব থেকে অব্যহতি দিয়ে সেটাকে হারাম করে দেওয়া হয়েছে, সেখানে দেশ ও জাতির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলতে সিদ্ধান্ত নেওয়া কিংবা আদালতে বিচার করার মতো কঠিন কাজ, যা কিনা আল্লাহওয়ালা আলেমরা পর্যন্ত ভয় করে চলেন, সেখানে কি করে নারীদেরকে এমন গুরুদায়িত্ব দেওয়া যেতে পারে? অবশ্য বর্তমানে যারা ক্ষমতাকে টাকা বানানোর উপায় হিসেবে বানিয়েছে, তাদের কথা ভিন্ন। তবে একজন মুসলিম সবসময় ক্বুরআন ও সুন্নাহর আলোকেই চিন্তা করে এবং এর মাঝেই সে নিজের সফলতা নিহিত বলে বিশ্বাস করে।
২. আল্লাহর ইবাদতের পরে একজন নারীর জীবনে সবচাইতে বড় দায়িত্ব হচ্ছে তার পরিবারের দেখাশোনা করা, সন্তান জন্ম দেওয়া, তাদের লালন-পালন করা। কোন নারী যদি জীবনে অন্তত ৪-৬টা সন্তানের জন্ম দেয়, তাদের লালন-পালন করে, তাহলে তাকে রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ কাজে নিয়োগ দিলে সেই দায়িত্ব সে কখন পালন করবে? যদি সে বাইরের দুনিয়ায় নিজেকে ব্যস্ত করে ফেলে তাহলে তাকে সন্তান জন্ম দেওয়া বন্ধ করতে হবে, আর নয়তো বুয়া রেখে বাচ্চা পালতে হবে। এ হচ্ছে আধুনিক জীবনে মুসলমান সমাজের উপর চেপে বসা বিজাতীয় অভিশাপ।
৩. নারীদের বুদ্ধির দিক থেকে ত্রুটি রয়েছে। একারণে স্বাক্ষী হিসেবে দুইজন পুরুষ পাওয়া না গেলে, একজন পুরুষ এবং একজন পুরুষের পরিবর্তে দুইজন নারীর স্বাক্ষ্যের প্রয়োজন হয়।
✍ আবু সাঈ’দ আল-খুদরী রাদিয়াল্লাহু আ’নহু হতে বর্ণিত। একবার ঈদুল আযহা অথবা ঈদুল ফিতরের সালাত আদায়ের জন্য আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আ’লাইহি ওয়া সাল্লাম ঈদগাহের দিকে যাচ্ছিলেন। তিনি মহিলাদের পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় বললেন, “হে মহিলা সমাজ! তোমরা সদাক্বাহ করতে থাক। কারণ আমি দেখেছি জাহান্নামের অধিবাসীদের মধ্যে তোমরাই বেশি।” তাঁরা (উপস্থিত মহিলা সাহাবীরা) জিজ্ঞেসা করলেন, এমন কি কারণ হে আল্লাহর রাসুল (যে মহিলারা জাহান্নামে বেশি যাবে)? তিনি বললেন, “তোমরা (নারীরা) অধিক পরিমানে অভিশাপ দিয়ে থাক আর স্বামীর প্রতি অকৃতজ্ঞ হও। বুদ্ধি ও দ্বীনের ব্যাপারে ত্রুটি থাকা সত্বেও একজন সদা-সতর্ক ব্যক্তির বুদ্ধি হরণে তোমাদের চেয়ে পারদর্শী আমি আর কাউকে দেখিনি।” মহিলারা বললেন, আমাদের দ্বীন ও বুদ্ধির ত্রুটি কোথায় হে আল্লাহর রাসুল? তিনি বললেন, “একজন মহিলার স্বাক্ষ্য কি একজন পুরুষের স্বাক্ষ্যের অর্ধেক নয়?” তারা উত্তর দিলেন, হ্যা। তখন তিনি বললেন, “এ হচ্ছে তাদের বুদ্ধির ত্রুটি।” আর হায়েজ (ঋতু) অবস্থায় নারীরা কি সালাত ও সিয়াম হতে বিরত থাকে না?” তাঁরা বললেন, হ্যা। তিনি বললেন, “এ হচ্ছে তাদের দ্বীনের ত্রুটি।
[সহীহ বুখারীঃ ২৯৮]
৪. নারীদের অন্তরে মায়া-মমতা ও ভালোবাসা বেশি দিয়ে সৃষ্টি করা হয়েছে, যাতে করে পুরুষেরা তাদের সাথে শান্তিতে বসবাস করতে পারে। যাদের মাঝে ভালোবাসা বেশি, তার বিপরীত জেলাসির প্রবণতাটাও তাদের মাঝে বেশি থাকবে। ভালোবাসায় পূর্ণ ব্যক্তিরা সহজে আবেগতাড়িত হয়, চারিত্রিক ও মানসিক দুর্বলতা তাদের মাঝে প্রকাশ পাওয়াটাই স্বাভাবিক।
✍ ইমাম ইবনে হাজম রাহিমাহুল্লাহ “নারীদের শাসক হওয়া হারাম, এই ব্যপারে ইজমা রয়েছে” বলে উল্লেখ করেছেন। তিনি বলেন, “তারা (আলেমরা) একথায় একমত হয়েছেন যে, নারী নেতৃত্ব বৈধ নয়।”
[মাআ’রাফিতুল ইজমাঃ ১২৬]
✍ শাইখুল ইসলাম ইমাম ইবনে তাইমিয়া রাহিমাহুল্লাহ বলেছেন,
“নারী নেতৃত্ব বৈধ নয়।”
[নাকালু মারাফিয়া ইজমা]
✍ ইমাম কুরতুবী রাহিমাহুল্লাহ এই ব্যপারে ইজমা রয়েছে বলে উল্লেখ করেছেন যে, “নারী নেতৃত্ব বৈধ নয়।”
[আহকামুল কুরআন]
✍ আল্লামা শাহ ওয়ালীউল্লাহ দেহলভী রাহিমাহুল্লাহ বলেছেন, “নারী নেতৃত্ব বৈধ নয়। নেতৃত্ব হওয়ার জন্য তাকে অবশ্যই পুরুষ হতে হবে।”
[হুজ্জাতুল বালিগাহ]
✍ ইমাম ইবনে কাসীর রাহিমাহুল্লাহ বলেন, “নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য পুরুষ হওয়া ফরয।”
✍ প্রসিদ্ধ হানাফী আলেম মোল্লা আলী কারী রাহিমাহুল্লাহ বলেছেন "নারী নেতৃত্ব জায়েয নয়।”
[ফায়যুল বারী]
আশা করি, আমাদের এই দীর্ঘ আলোচনাতে পাঠকগণের এবিষয়টি নিয়ে ধোয়াশা দূর হয়েছে!
আল্লাহতালা আমাদের সকলকে যাবতীয় ফিতনা থেকে হেফাজত করুণ, আ-মীন।
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
► আপনার যদি পোস্টটি ভাল লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করুন ও পরবর্তী আপডেট পেতে পেজটি লাইক দিয়ে রাখুন। কেননা রাসূল (সাঃ) বলেছেন,
“যে ব্যক্তি মানুষকে হিদায়াতের দিকে ডাকে তার জন্য ঠিক ঐ পরিমাণ সাওয়াব রয়েছে, যে পরিমাণ পাবে তাকে অনুসরণকারীরা।” [সহীহ মুসলিম/২৬৭৪,৬৮০৪]
► ইছলাহ্ কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।
► https://www.facebook.com/ichlah/
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬