সালাফদের মানহাজ: (কতিপয় মুলনীতি) শেষ পর্ব।
মুল: শায়খ আবু জাঈদ জামীর হাফিজাহু্ল্লাহ!
অনুবাদ: সুন্নাহর পথযাত্রী।
২৬. নিজেদের মাঝে ফিরকা তৈরিকরা বা শারঈ কারন ছাড়া ইখতিলাফ করা- এটা সালাফ (পুর্ববর্তী তাবেঈ/তাবা তাবেঈ/ আইম্মায়েকেরাম) দের মানহাজ নয়। সালাফদের মাঝে তো এটা ছিলো যে, একজন অপরজনকে পিঠ না দেখাও বরং হে আল্লাহর বান্দা! নিজেদের মাঝে ভাই-ভাই হয়ে যাও।
২৭. ইখতিলাফকে দুশমনিতে পরিনত করা- এটা সালাফ (পুর্ববর্তী তাবেঈ/তাবা তাবেঈ/ আইম্মায়েকেরাম) দের মানহাজ নয়। বরং মুজতাহীদ তো ১ টি নেকি পাবে। নিয়তকে ঠিক রেখে কোন মাসালায় ইখতিলাফ করার পরেও নিজেদের মাঝে সম্পর্ক খারাপ করতো না।
২৮. কোন মাসালায় কোন একটি বিশয়কেই হক্ক বানিয়ে বাকিগুলোকে বাতিল করে দেয়ে- এটা সালাফ (পুর্ববর্তী তাবেঈ/তাবা তাবেঈ/ আইম্মায়েকেরাম) দের মানহাজ নয়। যে আমার মাসালায় একমত তারাই সালাফি আর যে আমার মাসালায় একমত নয় তারা গাইর সালাফি! এরকম ভাগ করা সালাফদের মানহাজ নয়। সালাফিয়াত একটা মানহাজ এটা একটা মাসালা নয়।
২৯. মুনকার কে মিটানোর জন্য তার থেকে বড় ফাসাদ তৈরি করা- এটা সালাফ (পুর্ববর্তী তাবেঈ/তাবা তাবেঈ/ আইম্মায়ে কেরাম) দের মানহাজ নয়।
৩০. হুকুমের খিলাফ বা শাসকের বিরুদ্ধ্যে (শরঈ কারন ছারা) জনগনকে উসকিয়ে দেয়- এটা সালাফ (পুর্ববর্তী তাবেঈ/তাবা তাবেঈ/ আইম্মায়ে কেরাম) দের মানহাজ নয়। জনগনকে হুকুমের বিরুদ্ধে উসকানো বা লোভ করা বা তাদের স্থান দখল করার জন্য উসকিয়ে দেয় এটা সালাফদের মানহাজ নয়।
৩১. নসিহাত করার সমায় বারাবড়ি করা- এটা সালাফ (পুর্ববর্তী তাবেঈ/তাবা তাবেঈ/ আইম্মায়েকেরাম) দের মানহাজ নয়। আল্লাহ তার রসুল, তার কিতাব, মুসলমানদের আইম্মাহ দের পথকে অনুস্বরন করাই সালাফদের কাজছিলো ।
৩২. সম্মান পাওয়া বা মানুষদের মাঝে উচু হিসেবে থাকার জন্য চাওয়া- এটা সালাফ (পুর্ববর্তী তাবেঈ/তাবা তাবেঈ/ আইম্মায়ে কেরাম) দের মানহাজ নয়। কেননা উচ্চ আকাংক্ষা মানুষের কমড়কে ভেঙ্গে দেয় আর যে ব্যাক্তি কম বয়সে সরদার হয়ে যায় সে অনেক উত্তম থেকে মাহরুম হয়ে থাকে।
৩৩. দুনিয়ার সাথে মিশে যাওয়া আর আখিরাতের জন্য ইবাদাত কে গুরুত্ব না দেয়- এটা সালাফ (পুর্ববর্তী তাবেঈ/তাবা তাবেঈ/ আইম্মায়ে কেরাম) দের মানহাজ নয়।
#সুন্নাহর_পথযাত্রী____৮৯
মুল: শায়খ আবু জাঈদ জামীর হাফিজাহু্ল্লাহ!
অনুবাদ: সুন্নাহর পথযাত্রী।
২৬. নিজেদের মাঝে ফিরকা তৈরিকরা বা শারঈ কারন ছাড়া ইখতিলাফ করা- এটা সালাফ (পুর্ববর্তী তাবেঈ/তাবা তাবেঈ/ আইম্মায়েকেরাম) দের মানহাজ নয়। সালাফদের মাঝে তো এটা ছিলো যে, একজন অপরজনকে পিঠ না দেখাও বরং হে আল্লাহর বান্দা! নিজেদের মাঝে ভাই-ভাই হয়ে যাও।
২৭. ইখতিলাফকে দুশমনিতে পরিনত করা- এটা সালাফ (পুর্ববর্তী তাবেঈ/তাবা তাবেঈ/ আইম্মায়েকেরাম) দের মানহাজ নয়। বরং মুজতাহীদ তো ১ টি নেকি পাবে। নিয়তকে ঠিক রেখে কোন মাসালায় ইখতিলাফ করার পরেও নিজেদের মাঝে সম্পর্ক খারাপ করতো না।
২৮. কোন মাসালায় কোন একটি বিশয়কেই হক্ক বানিয়ে বাকিগুলোকে বাতিল করে দেয়ে- এটা সালাফ (পুর্ববর্তী তাবেঈ/তাবা তাবেঈ/ আইম্মায়েকেরাম) দের মানহাজ নয়। যে আমার মাসালায় একমত তারাই সালাফি আর যে আমার মাসালায় একমত নয় তারা গাইর সালাফি! এরকম ভাগ করা সালাফদের মানহাজ নয়। সালাফিয়াত একটা মানহাজ এটা একটা মাসালা নয়।
২৯. মুনকার কে মিটানোর জন্য তার থেকে বড় ফাসাদ তৈরি করা- এটা সালাফ (পুর্ববর্তী তাবেঈ/তাবা তাবেঈ/ আইম্মায়ে কেরাম) দের মানহাজ নয়।
৩০. হুকুমের খিলাফ বা শাসকের বিরুদ্ধ্যে (শরঈ কারন ছারা) জনগনকে উসকিয়ে দেয়- এটা সালাফ (পুর্ববর্তী তাবেঈ/তাবা তাবেঈ/ আইম্মায়ে কেরাম) দের মানহাজ নয়। জনগনকে হুকুমের বিরুদ্ধে উসকানো বা লোভ করা বা তাদের স্থান দখল করার জন্য উসকিয়ে দেয় এটা সালাফদের মানহাজ নয়।
৩১. নসিহাত করার সমায় বারাবড়ি করা- এটা সালাফ (পুর্ববর্তী তাবেঈ/তাবা তাবেঈ/ আইম্মায়েকেরাম) দের মানহাজ নয়। আল্লাহ তার রসুল, তার কিতাব, মুসলমানদের আইম্মাহ দের পথকে অনুস্বরন করাই সালাফদের কাজছিলো ।
৩২. সম্মান পাওয়া বা মানুষদের মাঝে উচু হিসেবে থাকার জন্য চাওয়া- এটা সালাফ (পুর্ববর্তী তাবেঈ/তাবা তাবেঈ/ আইম্মায়ে কেরাম) দের মানহাজ নয়। কেননা উচ্চ আকাংক্ষা মানুষের কমড়কে ভেঙ্গে দেয় আর যে ব্যাক্তি কম বয়সে সরদার হয়ে যায় সে অনেক উত্তম থেকে মাহরুম হয়ে থাকে।
৩৩. দুনিয়ার সাথে মিশে যাওয়া আর আখিরাতের জন্য ইবাদাত কে গুরুত্ব না দেয়- এটা সালাফ (পুর্ববর্তী তাবেঈ/তাবা তাবেঈ/ আইম্মায়ে কেরাম) দের মানহাজ নয়।
#সুন্নাহর_পথযাত্রী____৮৯
0 Comments