নোমান আলী খানের হাদীস ছাড়া কুরআনের তাফসীর কতটুকু গ্রহণযোগ্য?




















নোমান আলী খানের হাদীস ছাড়া কুরআনের তাফসীর কতটুকু গ্রহণযোগ্য?

ইংরেজী ভাষায় ‘তাফসীর’ ও ‘আরবী ভাষা শিক্ষার’ কোর্স করিয়ে নোমান আলী খান নামক একজন আমেরিকান বক্তা বর্তমান তরুণ সমাজের কাছে বেশ জনপ্রিয়। অনেকের কাছে তিনি একজন ‘সেলেব্রিটি’ বা ‘সুপারস্টার’অনেকেই তার মতো ‘উস্তাদ’ হওয়ার স্বপ্ন বুকে নিয়ে ঘুরে বেড়ান। যাই হোকনোমান আলী খান সম্প্রতি তার একটি ‘তাফসীর’ এর ভিডিও টেপে ক্বুরানের কিছু আয়াত দিয়ে দাবী করেছেনঃ মূর্তি ভাঙ্গার অনুমতি ইসলামে নেইশুধুমাত্র মসজিদের ভেতর কোন মূর্তি থাকলে সেইগুলো ভাঙ্গা যাবেএছাড়া অন্য কোন মূর্তি ভাঙ্গা অযৌক্তিকহাস্যকর এবংবোকামী।নোমান আলী খানের ‘বিভ্রান্তিকর’ বক্তব্যের লিংক –

https://www.youtube.com/watch?v=VWbzPFK6q_E

নোমান আলী খান নিজেই নিজের বলেছেনহাদীস শাস্ত্র সম্পর্কে তিনি ভালো জানেন না। তার নিজ স্বীকারোক্তির লিংক –

https://www.facebook.com/noumanbayyinah/posts/671094313023314
সুতরাংতার নিজ স্বীকারোক্তি অনুযায়ী হাদীস সম্পর্কে ভালোভাবে না জেনেই তিনি ক্বুরানের আয়াতের অর্থ ও তাফসীর করা শুরু করেছেন। অথচ ‘সুন্নাহ’ বা ‘হাদীস’ সম্পর্কে সম্যক জ্ঞান ছাড়া ক্বুরানের অর্থ বুঝা বা তাফসীর করা অসম্ভবঅসম্ভবএকেবারেই অসম্ভব। কারণ ক্বুরানের আয়াতের অর্থ করতে হয় ৪টি উৎস থেকেঃ

১. ক্বুরানের এক আয়াতের অর্থ অন্য আয়াত দ্বারা করতে হয়।

২. রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আ’লাইহি ওয়া সাল্লাম এর সুন্নাহ বা হাদীস দ্বারা।

৩. সাহাবীদের কোন কথার দ্বারা। এর কারণ হচ্ছে কোন আয়াতের কি অর্থসেটা সাহাবীরা রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আ’লাইহি ওয়া সাল্লাম এর কাছ থেকে শিখেছেন।

৪. এই তিনটা উৎস থেকে ক্বুরানের আয়াতের কোন অর্থ পাওয়া না গেলেআরবী ভাষা থেকে আয়াতের যেই অর্থ হয়সেটা গ্রহণ করতে হয়।

ক্বুরানের আয়াতের অর্থ বা ‘তাফসীর’ করার জন্য ‘আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাত’ এর এই ৪টি উৎস রয়েছে। এর মাঝে প্রথমটিঅর্থাৎ ক্বুরানের এক আয়াত দিয়ে অন্য আয়াতের তাফসীর করা যায় খুব কম আয়াতেরসে হিসেবে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আ’লাইহি ওয়া সাল্লাম এর সুন্নাহ বা হাদীস খুব গুরুত্বপূর্ণ ও ব্যপক। আর আল্লাহ রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আ’লাইহি ওয়া সাল্লাম কে পাঠানোর উদ্দেশ্যই ছিলোতিনি তাঁর কথা ও কাজের দ্বারা মানুষকে বুঝিয়ে দেবেনক্বুরানের কোন আয়াতের কি অর্থকিভাবে তার উপর আমল করতে হবে। মহান আল্লাহ তাআ’লা বলেন,

নিশ্চয় আমি আপনার নিকট জিকির (কুরআন) নাযিল করেছিযাতে করে আপনি বিশদভাবে মানুষের নিকট বর্ণনা করে দেনযা তাদের নিকট নাযিল করা হয়েছে।”সুরা আন-নাহলঃ ৪৪।

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আ’লাইহি ওয়া সাল্লাম কি বলেছেনকি করেছেনতার বিস্তারিত বর্ণনা রয়েছে ‘সহীহ’ হাদীসগুলোতে। সুতরাং ক্বুরানের অর্থ বা তাফসীর বোঝার জন্যে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আ’লাইহি ওয়া সাল্লাম এর হাদীস সম্পর্কে জানার কোন বিকল্প নেই।

______________________
যাই হোকছবি ও মূর্তির ব্যপারে ইসলামের হুকুম হচ্ছেমুসলমানদের হাতে যখন রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা ও কর্তৃত্ব থাকবেনাতখন মুশরিকদেরকে ‘তাওহীদ’ এর দিকে দাওয়াত দিতে হবেতাদেরক সুন্দরভাবে ক্বুরানের আয়াত দিয়ে মূর্তিপূজা ও যাবতীয় শিরকের অসারতা বোঝাতে হবে। যদি তারা সেটা গ্রহণ না করেতাদের মূর্তি ভাংগা হবেনা বা তাদের দেব-দেবীকে গালি দেওয়া হবেনা। কারণ এর দ্বারা মুসলমানদের উপর অত্যাচার ও নির্যাতন হওয়ার আশংকা আছে এবং এর দ্বারা দাওয়াতী কাজে বাঁধা ও বিঘ্ন হবে। একারণে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আ’লাইহি ওয়া সাল্লাম এর মক্কার জীবনে মুশরেকরা কাবার ভেতরে ৩৬০টা মূর্তি রেখে পূজা-অর্চনা করলেও রাসুল বা তাঁর সাহাবীদের কেউই সেইগুলো ভেংগে ফেলার চেষ্টা করেন নি। কিন্তু যখন মুসলমানদের হাতে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা ও কর্তৃত্ব থাকবেক্বুরান ও হাদীস দিয়ে দেশ পরিচালনা করার সুযোগ আসবেতখন প্রকাশ্যে কোন ছবি ও মূর্তি থাকতে পারবেনা। কারণ এমন অবস্থায় রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আ’লাইহি ওয়া সাল্লাম যেকোন ছবি ও মূর্তি এবং পাকা কবর ভেঙ্গে ফেলতে আদেশ করেছেনঃ
১. আবুল হাইয়াজ আল আসাদী থেকে বর্ণিত হয়েছে
তিনি বলেছেনঃ আলী বিন আবু তালিব রাদিআল্লাহু আনহু আমাকে বলেন যে, “আমি কি তোমাকে সেই দায়িত্ব দিয়ে প্রেরণ করব নাযেই দায়িত্ব দিয়ে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাকে প্রেরণ করেছিলেনতা হচ্ছে এই যেতুমি যেখানেই কোন ছবি-মূর্তি (প্রতিমাভাস্কার্য ইত্যাদি) দেখবে সেটা ভেঙ্গে ফেলবে এবং যেখানেই কোন পাকা উঁচু কবর দেখবে

সেটা ভেঙ্গে মাটির সাথে সমান করে দেবে।”

[সহীহ মুসলিমঃ ২২১৫আবু দাউদসনদ ছহীহমিশকাতঃ ১৬৯৬তাহক্বীক্ব শায়খ আলবানী।]

২. রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তৎকালীন আরব মুশরিকদের সবচাইতে বড় দেবতার মূর্তি ‘উযযা’ কে ধ্বংস করার জন্যে খালিদ বিন ওয়ালিদ (রাঃ) কে, ‘মানাত’ কে ধ্বংস করার জন্যে সাঈদ ইবনে জায়েদ(রাঃ) কেএবং ‘সূয়া’ কে ধ্বংস করার জন্যে আমর ইবনে আস(রাঃ) কে অভিযানে পাঠিয়েছিলেন।
আল-বিদায়াহ ওয়াল-নিহায়াঃ ৪/৭১২
৭৭৬৫/৮৩আল-সীরাহ আল-নবাবিয়াহঃ ২/১১৮৬ ডা. আলি আল-সালাবী।
৩. এনিয়ে আরো বিস্তারিত জানার জন্যে আপনারা এই লিংকে দেখুন –

Obligation to destroy idols http://islamqa.info/en/20894

উল্লেখ্যরাষ্ট্র যদি ইসলামি শরিয়াহ মোতাবেক পরিচালিত হয় তাহলেই শুধুমাত্র এই হুকুম প্রযোজ্য হবে। প্রকাশ্যে মূর্তিপূজার নিষিদ্ধ করা হবেকিন্তু কোন অমুসলিমকে ইসলাম কবুল করতে বাধ্য করা হবেনা। তবে তারা তাদের মূর্তির কোনরূপ প্রদর্শনী করতে পারবেনা যাতে করে কোনপ্রকার ফিতনাহ সৃষ্টি না হয়।
আশা করি আমি আমার বক্তব্য পরিষ্কার করতে পেরেছি
মূর্তির ব্যপারে ইসলামের দৃষ্টিভংগি কেমন হওয়া উচিৎ। আশা করি আপনাদের কাছে এটাও স্পষ্ট হয়েছে যেহাদিস না জেনে ক্বুরানের তাফসীর করলে সেটা কতটুকু গ্রহণযোগ্য হতে পারে।

______________________
আরেকটি উদাহরণঃ এমনিভাবে নোমান আলী খান হাদীস সম্পর্কে না জেনে একটা ভিডিওতে একজন সম্মানিত সাহাবী সম্পর্কে মানহানিকর বক্তব্য দিয়েছিলো। নারীদের মসজিদে আসার হাদীস নিয়ে আলোচনা করতে গিয়েতিনি বলেনঃ রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নাকি নারীদেরকে ফযরের জামাতে মসজিদে আসতে আদেশ করেছেনযদিও এতে তাদের পর্দার কিছুটা খেলাফ হয়। আর একজন সাহাবী নাকি ‘ওভার জেলাস’ হয়ে তার স্ত্রীকে নামাযরত অবস্থায় ডিসটার্ব করতো! হাদীসের নামে নোমান আলী খানের বাকোয়াজ দেখুন এই লিংকে –

https://www.youtube.com/watch?v=WfHaldTQPkY

নাউযুবিল্লাহি মিন যালিক। নিজের স্ত্রীকে নামাযরত অবস্থায় ডিসটার্ব করার মতো আহাম্মকি কাজ করা –এমন জঘন্য মিথ্যা অপবাদ আমরা একজন সম্মানিত সাহাবীতো দূরের কথাএকজন সাধারণ মুসলমানদের বিরুদ্ধে বলতে গেলেও ১০ বার চিন্তা করে দেখবো। এখানে ‘হাদিস’ নামে নোমান আলী খান যেই ঘটনা বর্ণনা করেছেসেটা সম্পূর্ণ বানোয়াট এবং মিথ্যা কাহিনী। শুধু তাই নয়তাবলিগ জামাতের লোকদের মতো দলিল বিহীন এই মিথ্যা কিসসা দিয়ে একজন সাহাবীকে অত্যন্ত বোকার মতো করে উপস্থাপন করা হয়েছে! আর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নারীদেরকে মসজিদে যেতে আদেশ আদেশ করেন নিতবে অনুমতি দিয়েছেন। নারীদের জন্যে মসজিদে যাওয়া জায়েজকিন্তু ঘরে নামায পড়াই তাদের জন্য উত্তম। কারো যদি ভালো লাগে আর সুযোগ থাকে মসজিদে যাওয়ারতাহলে তিনি মসজিদে যেতে পারেনকেউ বাঁধা দিতে পারবেনা। কিন্তু এটা বলা যাবেনা যেনারীদের মসজিদে যেতে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আদেশ করেছেনবা তাদের মসজিদে নামায পড়া উচিৎ।
______________________
আপনি যদি ড্রাইভিং না শিখেই গাড়ি চালাতে শুরু করেন
সেটা যত দামী ও উন্নতমানের গাড়িী হোক না কেনো আপনি নিশ্চিত থাকুনদুই দিন আগে বা পরে এক্সিডেন্ট করে আপনি নিজের ও যাত্রীদের জীবন ধ্বংস করবেন। ঠিক তেমনিমানুষকে ইসলামের দিকে দাওয়াত দেওয়াক্বুরান ও হাদীস শিক্ষা দেওয়া অনেক বড় ও মহান একটি কাজ। কিন্তু আপনি যদি ইসলাম সম্পর্কে ভালোভাবে না জেনেক্বুরান ও হাদিস সম্পর্কে যথেষ্ঠ জ্ঞান অর্জন না করেই মানুষকে শিখাতে শুরু করে দেনতাহলে আপনি আন্দাজে বা অজ্ঞতাবশত কথা বলে যেমন নিজে বিভ্রান্ত হবেনঠিক তেমনি আপনি আপনার শ্রোতাদেরকেও বিভ্রান্ত করবেন। যেমনটা আমরা নোমান আলী খান এবং তার অনেক ভক্তদের মাঝে দেখতে পাই। মূর্তি নিয়ে নোমান আলী-খানের এই অসার বক্তব্যের ভুল তুলে ধরা হলেএবং এর বিপরীতে ‘সহীহ মুসলিম’ থেকে হাদীস তুলে ধরা হলে তার একজন মহিলা ভক্ত বলেন, “সহীহ মুসলিম এর হাদীস ভুলও হতে পারে।

এমন অনেক হাদীস আছে যা মানলে ঈমান নষ্ট হয়ে যেতে পারে।”

নাউযুবিল্লাহি মিন যালিক। এই মহিলা অন্ধভাবে তার প্রিয় বক্তার পক্ষে কথা বলতে গিয়ে হাদীসটি ‘সহীহ’ নাকি ‘জয়ীফ’ না জেনেইসন্দেহবশত অসংখ্য সহীহ হাদীস দিয়ে প্রমানিত এমন একটি বিষয়কে অস্বীকার করেছেন!
তার আরেকজন ভক্ত বলেছেন
, “কোনটা বেশি গুরুত্বপূর্ণক্বুরান নাকি হাদীস?”

নাউযুবিল্লাহি মিন যালিক। একইভাবে এই লোকটা অন্ধভাবে তার প্রিয় বক্তার পক্ষে কথা বলতে গিয়ে ক্বুরান ও হাদীসকে আলাদা করে ‘হাদীস’ এর মর্যাদাকে অস্বীকার করে বসে আছেন। ক্বুরান ও হাদীসকে আলাদা করেছেনঅথচ স্বয়ং আল্লাহ তাআ’লা আমাদেরকে আদেশে করেছেন “রাসুল তোমাদের যা দেনতা গ্রহণ কর এবং যা করতে নিষেধ করেনতা থেকে বিরত থাক।” [সুরা হাশরঃ ৭]
আমরা সকলেই জানি রাসুল আমাদেরকে যা দিয়েছেন সেটাই হচ্ছে সুন্নাহ
আর সুন্নাহগুলো লিপিবদ্ধ আছে সহীহ হাদীসে। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন। “তোমরা জেনে রাখ! আমাকে কুরআন দেওয়া হয়েছে এবং তার সাথে অনুরূপ আরেকটি জিনিস (সুন্নাহ বা হাদীস) দেওয়া হয়েছে।” [আবু দাউদমিকদাদ ইবনে মাদিকারাব থেকে বর্ণিতহাদীসটি সহীহ]

উপরে নোমান আলী খানের ভক্তদের দুইটা কমেন্টের স্ক্রীনশট আমার কাছে আছেকেউ চাইলে দেওয়া যাবে।
______________________
সর্বশেষ
টিভিইউটিউব বক্তাআলেমনামধারী মুফতি ও মুফাসসির সাহেবরা ক্বুরান ও হাদীসের মনগড়া ব্যখ্যা দিয়ে নিজেরা পথভ্রষ্ট হনতাদের ভক্তদেরকেও পথভ্রষ্ট করেন। রাসুল সাল্লাল্লাহু আ’লাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “আমার জীবনে তিনটি জিনিসের বড় ভয়। তার প্রথমটা হলো ‘আয়াম্যায়ে দোয়াল্লিন’ বা ভ্রান্ত হুজুর।” [মুসনাদে আহমাদহাদীসটি সহীহ]

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আরো বলেছেনঃ

“(ফিতনার যুগে) কিছু লোক এমন হবেযারা জাহান্নামের দরজার দিকে মানুষকে দাওয়াত দিবে (অর্থাৎ তাদের দাওয়াত এমন ভ্রষ্টতাপূর্ণ হবেযা জাহান্নামের দিকে নিয়ে যাবে)যারা তাদের ডাকে সাড়া দিবে তাদেরকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করবে”। [সহীহ বুখারীঃ হাদীস নং-৩৩৩৬৬৬৭৯।]

______________________
পথভ্রষ্ট বক্তা ও আলেমদের ফেতনার ভয়াবহতা সম্পর্কে শায়খ সালেহ আল-ফাওজান বলেনঃ “বর্তমান যুগে অন্য অনেক ফেতনার সাথে এই উম্মত সবচাইতে বড় যে ফেতনার সম্মুখীন সেটা হচ্ছে - অনেক দ্বায়ী আছে যারা ইলম ছাড়া অজ্ঞতাবশত মানুষকে গোমরাহী ও বাতিলের দিকে দিকে দাওয়াত দিচ্ছে।”
______________________
আপনারা যারা ‘তাফসীর গ্রহণের নীতিমালা’ সম্পর্কে জানতে চান তারা শায়খ আজমল হুসাইন মাদানীর এই লেকচারটা দেখতে পারেন।

প্রথম অংশ -
https://www.youtube.com/watch?v=1UCtVrAZvaA
দ্বিতীয় অংশ -
https://www.youtube.com/watch?v=xUHRV1FY5V8
তৃতীয় অংশ -
https://www.youtube.com/watch?v=-YiXyPI8bQA
______________________
[
সমাপ্ত]

https://www.youtube.com/watch?v=1UCtVrAZvaA
দ্বিতীয় অংশ -
https://www.youtube.com/watch?v=xUHRV1FY5V8
তৃতীয় অংশ -
https://www.youtube.com/watch?v=-YiXyPI8bQA
______________________
[
সমাপ্ত]