সঠিক ‘আক্বীদাহ ও উহার পরিপন্থি বিষয়গুলো কি কি?
‘আক্বীদাহ যদি সঠিক ও বিশুদ্ধ ইছলামী ‘আক্বীদাহ না হয় তাহলে কোন ‘আমাল বা ‘ইবাদাতই আল্লাহ্র (0) নিকট গ্রহণযোগ্য হবেনা, সবই হবে প্রত্যাখ্যাত। তাই সর্বাগ্রে বিশুদ্ধ তাওহীদী ‘আক্বীদাহ-বিশ্বাস সম্পর্কে এবং যে যে বিষয়ে ঈমান পোষণ করতে হবে সেসব বিষয়ে ঈমানের সঠিক রূপরেখা কি, সে সম্পর্কে যথাযথ জ্ঞান অর্জন করা প্রতিটি মানুষের অবশ্য কর্তব্য।
সঠিক তাওহীদী ‘আক্বীদাহ সম্পর্কে জ্ঞান অর্জনের আবশ্যকতা। ক্বোরআনে কারীম ও রাছূলের (1) ছুন্নাহ্তে বর্ণিত প্রমাণাদী দ্বারা একথা সুস্পষ্টরূপে প্রমাণিত যে, যাবতীয় কথা-বার্তা ও কাজ-কর্ম কেবল তখনই আল্লাহ্র (0) নিকট সঠিক বলে স্বীকৃত ও গৃহীত হয়, যখন উহা বিশুদ্ধ ও সঠিক তাওহীদী (আল্লাহ 0 এর একত্ববাদের) ‘আক্কীদাহ-বিশ্বাসের ভিত্তিতে সম্পাদিত হয়ে থাকে। আর যদি ‘আক্বীদাহ বিশুদ্ধ না হয়, তাহলে উহার ভিত্তিতে সম্পাদিত যাবতীয় কথাবার্তা ও কাজ-কর্ম আল্লাহ্র (7) নিকট বাতিল বলে গণ্য হয়।
আল্লাহ্ 0 ইরশাদ করেছেন:-
وَمَن يَكْفُرْ بِالإِيمَانِ فَقَدْ حَبِطَ عَمَلُهُ وَهُوَ فِي الآخِرَةِ مِنَ الْخَاسِرِينَ.১
অর্থাৎ- আর যে ব্যক্তি ঈমান প্রত্যাখ্যান করবে তার সমস্ত ‘আমাল অবশ্যই বিফলে যাবে এবং সে পরকালে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হবে।২
অন্য আয়াতে আল্লাহ 8 ইরশাদ করেছেন:-
وَلَقَدْ أُوحِيَ إِلَيْكَ وَإِلَى الَّذِينَ مِنْ قَبْلِكَ لَئِنْ أَشْرَكْتَ لَيَحْبَطَنَّ عَمَلُكَ وَلَتَكُونَنَّ مِنَ الْخَاسِرِينَ.৩
অর্থাৎ- এবং নিশ্চয়ই আপনার প্রতি এবং আপনার পূর্ববর্তীগণের (পূর্ববর্তী নাবী-রাছূলগণের) প্রতি এ বার্তা পাঠানো হয়েছে যে, যদি আপনি শির্ক করেন তাহলে আপনার সমস্ত ‘আমাল অবশ্যই নিষ্ফল হয়ে যাবে এবং অবশ্যই আপনি ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হয়ে যাবেন।৪
এ সম্পর্কে ক্বোরআনে কারীমে আরো অনেক আয়াত ও রাছূল 1 হতে বর্ণিত অনেক হাদীছ রয়েছে। তাই প্রত্যেক মুছলমানের অবশ্য কর্তব্য হলো, সর্বাগ্রে সঠিক তাওহীদী ‘আক্বীদাহ-বিশ্বাসের জ্ঞান অর্জন করা।
১. سورة المائدة- ٥
২. ছূরা আল মা-য়িদাহ- ৫
৩. سورة الزمر- ٦٥
৪. ছূরা আয্যুমার- ৬৫
‘আক্বীদাহ যদি সঠিক ও বিশুদ্ধ ইছলামী ‘আক্বীদাহ না হয় তাহলে কোন ‘আমাল বা ‘ইবাদাতই আল্লাহ্র (0) নিকট গ্রহণযোগ্য হবেনা, সবই হবে প্রত্যাখ্যাত। তাই সর্বাগ্রে বিশুদ্ধ তাওহীদী ‘আক্বীদাহ-বিশ্বাস সম্পর্কে এবং যে যে বিষয়ে ঈমান পোষণ করতে হবে সেসব বিষয়ে ঈমানের সঠিক রূপরেখা কি, সে সম্পর্কে যথাযথ জ্ঞান অর্জন করা প্রতিটি মানুষের অবশ্য কর্তব্য।
সঠিক তাওহীদী ‘আক্বীদাহ সম্পর্কে জ্ঞান অর্জনের আবশ্যকতা। ক্বোরআনে কারীম ও রাছূলের (1) ছুন্নাহ্তে বর্ণিত প্রমাণাদী দ্বারা একথা সুস্পষ্টরূপে প্রমাণিত যে, যাবতীয় কথা-বার্তা ও কাজ-কর্ম কেবল তখনই আল্লাহ্র (0) নিকট সঠিক বলে স্বীকৃত ও গৃহীত হয়, যখন উহা বিশুদ্ধ ও সঠিক তাওহীদী (আল্লাহ 0 এর একত্ববাদের) ‘আক্কীদাহ-বিশ্বাসের ভিত্তিতে সম্পাদিত হয়ে থাকে। আর যদি ‘আক্বীদাহ বিশুদ্ধ না হয়, তাহলে উহার ভিত্তিতে সম্পাদিত যাবতীয় কথাবার্তা ও কাজ-কর্ম আল্লাহ্র (7) নিকট বাতিল বলে গণ্য হয়।
আল্লাহ্ 0 ইরশাদ করেছেন:-
وَمَن يَكْفُرْ بِالإِيمَانِ فَقَدْ حَبِطَ عَمَلُهُ وَهُوَ فِي الآخِرَةِ مِنَ الْخَاسِرِينَ.১
অর্থাৎ- আর যে ব্যক্তি ঈমান প্রত্যাখ্যান করবে তার সমস্ত ‘আমাল অবশ্যই বিফলে যাবে এবং সে পরকালে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হবে।২
অন্য আয়াতে আল্লাহ 8 ইরশাদ করেছেন:-
وَلَقَدْ أُوحِيَ إِلَيْكَ وَإِلَى الَّذِينَ مِنْ قَبْلِكَ لَئِنْ أَشْرَكْتَ لَيَحْبَطَنَّ عَمَلُكَ وَلَتَكُونَنَّ مِنَ الْخَاسِرِينَ.৩
অর্থাৎ- এবং নিশ্চয়ই আপনার প্রতি এবং আপনার পূর্ববর্তীগণের (পূর্ববর্তী নাবী-রাছূলগণের) প্রতি এ বার্তা পাঠানো হয়েছে যে, যদি আপনি শির্ক করেন তাহলে আপনার সমস্ত ‘আমাল অবশ্যই নিষ্ফল হয়ে যাবে এবং অবশ্যই আপনি ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হয়ে যাবেন।৪
এ সম্পর্কে ক্বোরআনে কারীমে আরো অনেক আয়াত ও রাছূল 1 হতে বর্ণিত অনেক হাদীছ রয়েছে। তাই প্রত্যেক মুছলমানের অবশ্য কর্তব্য হলো, সর্বাগ্রে সঠিক তাওহীদী ‘আক্বীদাহ-বিশ্বাসের জ্ঞান অর্জন করা।
১. سورة المائدة- ٥
২. ছূরা আল মা-য়িদাহ- ৫
৩. سورة الزمر- ٦٥
৪. ছূরা আয্যুমার- ৬৫