ইখওয়ানীদের কিছু অনিষ্টকর কর্মপদ্ধতি!
-----------------------------------------------------------
.মাদীনাহ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ও মাসজিদে নাবাউয়ীর সম্মানিত মুদার্রিস আশ-শাইখুল ‘আল্লামাহ ড. সুলাইমান বিন সালীমুল্লাহ আর-রুহাইলী (হাফিযাহুল্লাহ) ইখওয়ানীদের কিছু অনিষ্টকর কর্মপদ্ধতির বর্ণনা দিতে গিয়ে বলেছেন—
“হে ভ্রাতৃমণ্ডলী, তাদের একটি চক্রান্তমূলক কর্মপদ্ধতি হলো—যেই তাদের বিরোধী, তারই দুর্নাম করতে প্রবৃত্ত হওয়া। বিশেষত কেউ যখন তাদের দা‘ওয়াতের ভয়াবহতা ও কর্মপদ্ধতি উন্মোচন করেন, তখন তারা ‘তাঁর নিকট থেকে মানুষকে দূরীভূত করে এমন’ বিশেষণের মাধ্যমে তাঁকে বিশেষিত করে। যেমন তারা বলে, অমুক ব্যক্তি গুপ্তচর, পদলোভী ইত্যাদি। তারা আমাদের এক শাইখ সম্পর্কে বলেছে, “আমীর নায়িফ (রাহিমাহুল্লাহ)’র অফিসের পাশে তাঁরও অফিস আছে”। অর্থাৎ, আভ্যন্তরীণ বিভাগে তাঁর বড়ো পদ আছে। এছাড়াও তারা বলে, “সে একজন দালাল, শাসকের খচ্চরের লেজ। অমুক ব্যক্তি ফিক্বহশাস্ত্রে বেশ ভালো, কিন্তু সে একজন মিসকীন, সে বাস্তবতা সম্পর্কে গাফিল, সে বাস্তবতা সম্পর্কে জানে না।” তারা বলে, “সে একজন #মাদখালী, জামী।”
অনুরূপভাবে যে রাষ্ট্র এই দলের বিরুদ্ধে অবস্থান নিবে, সে রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে (এদের পক্ষ থেকে) আক্রমণ চালানো হবে, ওই রাষ্ট্রের সাথে সমস্ত অনিষ্টতা জুড়ে দেওয়া হবে। যেমনটি তারা বর্তমানে আমাদের রাষ্ট্রের সাথে করছে। যখন সিংহপুরুষ ক্রাউন প্রিন্স আমীর মুহাম্মাদ বিন সালমান (আল্লাহ তাঁকে হেফাজত করুন) তাদের বিরুদ্ধে অবস্থান নিলেন এবং তাদের গোমর ফাঁস করে দিলেন, তখন তারা তাঁকে ‘একটি তির’ বলে অপবাদ দিতে শুরু করল। তারা তাদের সাথে একমত পোষণ করে এমন রাজনীতিবিদদের ব্যবহার করে তাঁর দুর্নাম করল, তাঁর বিরুদ্ধে মিথ্যাচার করল এবং তাঁর বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ উত্থাপন করল।” [লেকচার লিংক: https://tinyurl.com/ycj2wyfg; অনূদিত অংশের সময়: ১ ঘণ্টা ১৫ মিনিট ৪১ সেকেন্ড থেকে ১ ঘণ্টা ১৭ মিনিট ১৯ সেকেন্ড পর্যন্ত]
.অনুবাদক: মুহাম্মাদ আব্দুল্লাহ মৃধা।
.অনুবাদক: মুহাম্মাদ আব্দুল্লাহ মৃধা।
0 Comments